ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)।
-
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়।
-
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য
-
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান
-
-
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়।
-
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়।
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।

0
Updated: 12 hours ago
CPU তে রেজিস্টার অংশের কাজ কী?
Created: 12 hours ago
A
স্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ
B
কম্পিউটারের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করা
C
ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ
D
সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ
সাধারণ জ্ঞান
Central Processing Unit- CPU
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
CPU তে থাকা রেজিস্টার হলো এমন একটি অংশ যা মূলত সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলো খুব দ্রুত কাজ করে এবং প্রসেসরের কার্যকারিতা বাড়ায়। নিচে রেজিস্টার সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো।
-
রেজিস্টার CPU-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
এখানে দ্রুতগতিতে লিখন ও পঠন সম্ভব।
-
গাণিতিক ও যৌক্তিক কাজ সম্পাদনের সময় রেজিস্টার প্রয়োজনীয় তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়তা করে।
-
কোনো কাজ চলাকালে ডেটা অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে রেজিস্টার ব্যবহার হয়।
-
অপারেশনের ফলাফল সাময়িকভাবে এখানেই সঞ্চিত থাকে।
রেজিস্টারকে CPU-এর দ্রুততম মেমোরি ইউনিট বলা হয়, কারণ এটি সাধারণ RAM বা অন্যান্য মেমোরির তুলনায় অনেক বেশি গতিতে কাজ করতে সক্ষম।

0
Updated: 12 hours ago
হার্ডডিস্ক কী?
Created: 12 hours ago
A
একটি ইনপুট ডিভাইস
B
একটি আউটপুট ডিভাইস
C
একটি স্টোরেজ ডিভাইস
D
একটি প্রসেসর
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
প্রসেসিং হার্ডওয়্যার
No subjects available.
হার্ডডিস্ক একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা পার্সোনাল কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি অধিক ধারণক্ষম এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সফটওয়্যার প্যাকেজ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। নিচে হার্ডডিস্ক সম্পর্কিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
-
হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
-
এতে সংরক্ষিত তথ্য সহজে নষ্ট হয় না, তাই প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রাখা হয়।
-
অধিক ধারণক্ষম হওয়ায় এতে বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়।
-
যে ডিভাইসের মাধ্যমে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive - HDD) বলে।
-
হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো ডেটা লিখন, পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
হার্ডডিস্কের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
এর ধারণক্ষমতা অন্য যেকোনো স্টোরেজ মিডিয়ার চেয়ে বেশি।
-
অ্যালুমিনিয়ামের পাতের উপরে ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ দিয়ে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়।
-
এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রোগ্রাম ও ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য।
-
ডেটা রিড ও রাইট করার গতি অনেক বেশি।
হার্ডডিস্ককে কম্পিউটারের প্রধান মাধ্যমিক স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়

0
Updated: 12 hours ago
কোনটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি?
Created: 8 hours ago
A
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
B
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
C
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
D
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ভর করে না, বরং কেবলমাত্র সংখ্যার নিজস্ব মান দ্বারা তা প্রকাশিত হয়।
-
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এমন এক ধরনের পদ্ধতি, যেখানে সংখ্যার কোনো স্থানীয় মান থাকে না, অর্থাৎ প্রতীকটির অবস্থান পরিবর্তিত হলেও তার মান অপরিবর্তিত থাকে।
-
এ ধরনের পদ্ধতিতে হাতিয়ার, পশুপাখি, জীবজন্তুর ছবি, গাছ, ফুল বা ফলের মতো বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হতো।
-
এই সংখ্যা পদ্ধতিতে জটিল গাণিতিক কাজ সম্পাদন করা কঠিন।
-
প্রাচীন যুগে ব্যবহৃত হায়ারোগ্লিফিক্স, মেয়ান সংখ্যা পদ্ধতি এবং ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ।
অন্যদিকে, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি হলো সেই পদ্ধতি যেখানে সংখ্যার স্থানীয় মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি সংখ্যার মান নির্ধারণ করে।
-
পজিশনাল পদ্ধতিতে ডিজিট ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়।
-
এর উদাহরণ হলো বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago