WWW-তে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য কোন প্রটোকল ব্যবহৃত হয়?
A
WTP
B
UDP
C
HTTP
D
IMAP
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
WWW বা World Wide Web হলো এমন একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থা যেখানে একাধিক ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ একত্রিত হয়ে ব্যবহারকারীদের তথ্য সরবরাহ করে। এখানে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহৃত হয়।
-
এটি একটি বৃহৎ সিস্টেম, যা বহু সার্ভার (ওয়েব সার্ভার) সংযুক্ত হয়ে গঠিত হয়।
-
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের যেকোনো ধরনের তথ্য প্রদান করতে সক্ষম।
-
টিম বার্নার্স-লী (Tim Berners-Lee) কে ওয়েবের জনক বলা হয়।
-
তিনি ১৯৮৯ সালে এই ওয়েব ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেন।
-
এটি মূলত সুইজারল্যান্ডের গবেষকদের মাধ্যমে তৈরি একটি হাইপারটেক্সট ভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড ইনফরমেশন সিস্টেম।
-
WWW অনেকগুলো ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ নিয়ে গঠিত একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা।
-
এর বৈশিষ্ট্য হলো বিশেষ যোগাযোগ ভাষা HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহার।
-
HTTP হলো এমন একটি প্রটোকল যা ইন্টারনেটে TCP/IP প্রটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব ক্লায়েন্টের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে।
WWW ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করে যেকোনো তথ্য অনুসন্ধান, দেখা এবং শেয়ার করতে পারে।

0
Updated: 12 hours ago
কোনটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি?
Created: 8 hours ago
A
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
B
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
C
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
D
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ভর করে না, বরং কেবলমাত্র সংখ্যার নিজস্ব মান দ্বারা তা প্রকাশিত হয়।
-
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এমন এক ধরনের পদ্ধতি, যেখানে সংখ্যার কোনো স্থানীয় মান থাকে না, অর্থাৎ প্রতীকটির অবস্থান পরিবর্তিত হলেও তার মান অপরিবর্তিত থাকে।
-
এ ধরনের পদ্ধতিতে হাতিয়ার, পশুপাখি, জীবজন্তুর ছবি, গাছ, ফুল বা ফলের মতো বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হতো।
-
এই সংখ্যা পদ্ধতিতে জটিল গাণিতিক কাজ সম্পাদন করা কঠিন।
-
প্রাচীন যুগে ব্যবহৃত হায়ারোগ্লিফিক্স, মেয়ান সংখ্যা পদ্ধতি এবং ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ।
অন্যদিকে, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি হলো সেই পদ্ধতি যেখানে সংখ্যার স্থানীয় মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি সংখ্যার মান নির্ধারণ করে।
-
পজিশনাল পদ্ধতিতে ডিজিট ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়।
-
এর উদাহরণ হলো বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
ডিবাগিং বলতে কী বুঝায়?
Created: 8 hours ago
A
প্রোগ্রামের কোড অনুবাদ করা
B
প্রোগ্রামে নতুন ফিচার যোগ করা
C
প্রোগ্রাম কম্পাইল করা
D
প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত ও সংশোধন করা
সাধারণ জ্ঞান
ডিবাগিং (Debugging)
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ডিবাগিং বলতে প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত করা এবং তা সংশোধন করাকেই বোঝায়। এটি প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে ত্রুটি সনাক্ত করে সঠিক আউটপুট নিশ্চিত করা হয়।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং (Program Debugging)
-
Bug শব্দের অর্থ হলো পোকা এবং Debugging মানে হলো সেই পোকা বা ত্রুটি দূর করা।
-
কম্পিউটার প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি দেখা দেয়, সেগুলো সংশোধন করাকে ডিবাগিং বলা হয়।
-
১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে অচল হয়ে পড়লে সেখান থেকেই Debugging শব্দটির উৎপত্তি হয়।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে প্রোগ্রামে কী ধরনের ভুল আছে তা চিহ্নিত করতে হয় এবং তারপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে হয়।
-
Syntax Error নির্ণয় ও সংশোধন করা তুলনামূলকভাবে সহজ।
-
Logical Error শনাক্ত করা কঠিন, কারণ এতে প্রোগ্রাম চলে কিন্তু প্রত্যাশিত ফলাফল দেয় না।
-
এ ক্ষেত্রে কিছু নমুনা ডেটা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল প্রত্যাশিত না হলে প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের আউটপুট বিশ্লেষণ করে ত্রুটি নির্ণয় ও সংশোধন করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
নিচের কোনটি ক্রায়োসার্জারিতে ব্যবহার হয় না?
Created: 8 hours ago
A
তরল কার্বন ডাই-অক্সাইড
B
তরল নাইট্রোজেন
C
হিলিয়াম গ্যাস
D
ইথাইল ক্লোরাইড
সাধারণ জ্ঞান
ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery)
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
হিলিয়াম গ্যাস ক্রায়োসার্জারিতে ব্যবহার হয় না। ক্রায়োসার্জারি হলো এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে অতিমাত্রায় ঠান্ডা ব্যবহার করে শরীরের অস্বাভাবিক বা ক্যান্সারগ্রস্ত কোষ ও টিস্যু ধ্বংস করা হয়। সাধারণত এতে তরল নাইট্রোজেন বেশি ব্যবহৃত হয়।
• ক্রায়োসার্জারি
-
এটি এক ধরনের সার্জিক্যাল চিকিৎসা, যেখানে অত্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রার রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়।
-
এই ঠান্ডার কারণে টিস্যুর ভেতরে বরফকণা তৈরি হয় এবং কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
• ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থসমূহ
-
তরল নাইট্রোজেন
-
তরল কার্বন ডাই-অক্সাইড
-
নাইট্রাস অক্সাইড
-
আর্গন
-
ইথাইল ক্লোরাইড
-
ফ্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন ইত্যাদি
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago