CPU তে রেজিস্টার অংশের কাজ কী?
A
স্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ
B
কম্পিউটারের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করা
C
ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ
D
সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ
উত্তরের বিবরণ
CPU তে থাকা রেজিস্টার হলো এমন একটি অংশ যা মূলত সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলো খুব দ্রুত কাজ করে এবং প্রসেসরের কার্যকারিতা বাড়ায়। নিচে রেজিস্টার সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো।
- 
রেজিস্টার CPU-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। 
- 
এখানে দ্রুতগতিতে লিখন ও পঠন সম্ভব। 
- 
গাণিতিক ও যৌক্তিক কাজ সম্পাদনের সময় রেজিস্টার প্রয়োজনীয় তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়তা করে। 
- 
কোনো কাজ চলাকালে ডেটা অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে রেজিস্টার ব্যবহার হয়। 
- 
অপারেশনের ফলাফল সাময়িকভাবে এখানেই সঞ্চিত থাকে। 
রেজিস্টারকে CPU-এর দ্রুততম মেমোরি ইউনিট বলা হয়, কারণ এটি সাধারণ RAM বা অন্যান্য মেমোরির তুলনায় অনেক বেশি গতিতে কাজ করতে সক্ষম।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ক্রায়োসার্জারিতে ব্যবহার হয় না?
Created: 1 month ago
A
তরল কার্বন ডাই-অক্সাইড
B
তরল নাইট্রোজেন
C
হিলিয়াম গ্যাস
D
ইথাইল ক্লোরাইড
সাধারণ জ্ঞান
ক্রায়োসার্জারি (Cryosurgery)
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
হিলিয়াম গ্যাস ক্রায়োসার্জারিতে ব্যবহার হয় না। ক্রায়োসার্জারি হলো এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে অতিমাত্রায় ঠান্ডা ব্যবহার করে শরীরের অস্বাভাবিক বা ক্যান্সারগ্রস্ত কোষ ও টিস্যু ধ্বংস করা হয়। সাধারণত এতে তরল নাইট্রোজেন বেশি ব্যবহৃত হয়।
• ক্রায়োসার্জারি
- 
এটি এক ধরনের সার্জিক্যাল চিকিৎসা, যেখানে অত্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রার রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়। 
- 
এই ঠান্ডার কারণে টিস্যুর ভেতরে বরফকণা তৈরি হয় এবং কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়। 
• ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থসমূহ
- 
তরল নাইট্রোজেন 
- 
তরল কার্বন ডাই-অক্সাইড 
- 
নাইট্রাস অক্সাইড 
- 
আর্গন 
- 
ইথাইল ক্লোরাইড 
- 
ফ্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন ইত্যাদি 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ডিবাগিং বলতে কী বুঝায়?
Created: 1 month ago
A
প্রোগ্রামের কোড অনুবাদ করা
B
প্রোগ্রামে নতুন ফিচার যোগ করা
C
প্রোগ্রাম কম্পাইল করা
D
প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত ও সংশোধন করা
ডিবাগিং বলতে প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত করা এবং তা সংশোধন করাকেই বোঝায়। এটি প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে ত্রুটি সনাক্ত করে সঠিক আউটপুট নিশ্চিত করা হয়।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং (Program Debugging)
- 
Bug শব্দের অর্থ হলো পোকা এবং Debugging মানে হলো সেই পোকা বা ত্রুটি দূর করা। 
- 
কম্পিউটার প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি দেখা দেয়, সেগুলো সংশোধন করাকে ডিবাগিং বলা হয়। 
- 
১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে অচল হয়ে পড়লে সেখান থেকেই Debugging শব্দটির উৎপত্তি হয়। 
- 
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে প্রোগ্রামে কী ধরনের ভুল আছে তা চিহ্নিত করতে হয় এবং তারপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে হয়। 
- 
Syntax Error নির্ণয় ও সংশোধন করা তুলনামূলকভাবে সহজ। 
- 
Logical Error শনাক্ত করা কঠিন, কারণ এতে প্রোগ্রাম চলে কিন্তু প্রত্যাশিত ফলাফল দেয় না। 
- 
এ ক্ষেত্রে কিছু নমুনা ডেটা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল প্রত্যাশিত না হলে প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের আউটপুট বিশ্লেষণ করে ত্রুটি নির্ণয় ও সংশোধন করা হয়। 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
Created: 1 month ago
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago