কোন কী কমান্ড দিয়ে লেখা পেস্ট করা হয়?
A
Shift + S
B
Shift + V
C
Ctrl + S
D
Ctrl + V
উত্তরের বিবরণ
Ctrl + V কমান্ড ব্যবহার করে লেখা বা কনটেন্ট পেস্ট করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন শর্টকাট কমান্ড আছে যেগুলো ডকুমেন্টে কাজকে সহজ করে তোলে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমান্ড দেওয়া হলো।
- 
Ctrl + O ডকুমেন্ট ওপেন করার জন্য ব্যবহার হয়। 
- 
Ctrl + N নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে। 
- 
Ctrl + S ডকুমেন্ট সেভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + W ডকুমেন্ট ক্লোজ করতে ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + C নির্বাচিত কনটেন্ট কপি করে ক্লিপবোর্ডে পাঠায়। 
- 
Ctrl + V ক্লিপবোর্ডে থাকা কনটেন্ট পেস্ট করে। 
- 
Ctrl + B নির্বাচিত লেখা বোল্ড করে। 
- 
Ctrl + I টেক্সটে ইটালিক ফরম্যাটিং প্রয়োগ করে। 
- 
Ctrl + U টেক্সটে আন্ডারলাইন যোগ করে। 
- 
Ctrl + [ (Left Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট কমায়। 
- 
Ctrl + ] (Right Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট বাড়ায়। 
- 
Ctrl + E টেক্সটকে সেন্টারে সাজায়। 
- 
Ctrl + L টেক্সটকে বামদিকে সাজায়। 
- 
Ctrl + R টেক্সটকে ডানদিকে সাজায়। 
- 
Esc কোনো কমান্ড বাতিল করতে ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + Z সর্বশেষ কাজ Undo করে। 
- 
Ctrl + Y প্রয়োজনে Redo করে। 
- 
Alt + W জুম ম্যাগনিফিকেশন সমন্বয় করে। 
এই কমান্ডগুলো ডকুমেন্ট এডিটিং ও ফরম্যাটিং দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
ব্লুটুথ কোন ধরনের নেটওয়ার্কের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
WAN
B
LAN
C
MAN
D
PAN
ব্লুটুথ হচ্ছে পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN) এর একটি উদাহরণ। পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক মূলত স্বল্প পরিসরে ব্যবহৃত একটি নেটওয়ার্ক, যা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে। নিচে এর বৈশিষ্ট্য ও অন্যান্য নেটওয়ার্ক সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হলো।
- 
পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN): - 
ব্যক্তিগত পর্যায়ে নেটওয়ার্ক তৈরির পদ্ধতিকে বলা হয় PAN। 
- 
এটি পার্সোনাল কম্পিউটার ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়। 
- 
খরচ তুলনামূলক কম হয়। 
- 
দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে। 
- 
এ ধরনের নেটওয়ার্ক যে কোনো জায়গায় তৈরি করা যায়। 
- 
এর ব্যাপ্তি সাধারণত ১০ মিটারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। 
- 
উদাহরণ: ব্লুটুথ। 
 
- 
- 
নেটওয়ার্কের ধরন: কাজ ও গঠন অনুসারে নেটওয়ার্ক চার ভাগে বিভক্ত। 
 ১। পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN)
 ২। লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN)
 ৩। মেট্রোপলিটান এরিয়া নেটওয়ার্ক (MAN)
 ৪। ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN)
- 
ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN): - 
বিশাল ভৌগলিক এলাকায় একাধিক LAN বা MAN নিয়ে গঠিত হয়। 
- 
এটি সবচেয়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক। 
- 
টেলিফোন লাইন বা স্যাটেলাইট ব্যবহৃত হয়। 
- 
গেটওয়ের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করা হয়। 
- 
উদাহরণ: ইন্টারনেট, ই-মেইল। 
 
- 
- 
লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN): - 
কাছাকাছি অবস্থিত একাধিক কম্পিউটার ও যন্ত্রপাতির মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়। 
- 
ছোট পরিসরে ব্যবহৃত হয়। 
- 
একাধিক ডিভাইস একসঙ্গে যুক্ত থাকে। 
- 
রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড (NIC) ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। 
- 
দ্রুতগতির ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব। 
- 
উদাহরণ: অফিস, স্কুলের কম্পিউটার ল্যাব, বাড়ির নেটওয়ার্ক। 
 
- 
- 
মেট্রোপলিটান এরিয়া নেটওয়ার্ক (MAN): - 
LAN এর তুলনায় বৃহৎ এলাকায় গঠিত হয়। 
- 
একটি শহর বা কয়েকটি শহরের মধ্যে নেটওয়ার্ক তৈরি হয়। 
- 
উচ্চ গতির ডেটা আদান-প্রদান সম্ভব। 
- 
সাধারণত টেলিফোন কোম্পানির ক্যাবল বা নিজস্ব ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। 
- 
উদাহরণ: ঢাকা শহরের বিভিন্ন অফিসে সংযুক্ত নেটওয়ার্ক। 
 
- 
এই নেটওয়ার্কগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্র ও পরিসর ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য হলো কার্যকর যোগাযোগ ও ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত করা।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
স্পুফিং কী?
Created: 1 month ago
A
বেশি রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে সিস্টেম ক্র্যাশ করা
B
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো হয়
C
ভুল তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ককে বিভ্রান্ত করা
D
সরাসরি সিস্টেমে প্রবেশ করে তথ্য মুছে ফেলা
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
Facebook কোন কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 month ago
A
Meta Platforms
B
IBM
C
Apple
D
Microsoft
Facebook বর্তমানে Meta Platforms কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত। এটি একটি জনপ্রিয় মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও নেটওয়ার্ক পরিষেবা, যা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক হিসেবে পরিচিত।
- 
Facebook হলো একটি মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, যা Meta Platforms-এর অধীনে পরিচালিত হয়। 
- 
এটি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। 
- 
এর সদরদপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের Menlo Park, California-তে অবস্থিত। 
• প্রতিষ্ঠাতারা
- 
Mark Zuckerberg 
- 
Eduardo Saverin 
- 
Dustin Moskovitz 
- 
Chris Hughes 
• বিশেষ তথ্য
- 
Facebook বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক নেটওয়ার্ক। 
- 
২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী এর ব্যবহারকারী প্রায় তিন বিলিয়ন। 
- 
প্রতিদিন গড়ে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ব্যবহারকারী সক্রিয় থাকে। 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago