নিম্নের কোন গ্রন্থটি কাশীরাম দাস অনুবাদ করেছেন?
A
রামায়ণ
B
মহাভারত
C
ভাগবত
D
গীতা
উত্তরের বিবরণ
মহাভারতের শ্রেষ্ঠ বাংলা অনুবাদক হিসেবে কাশীরাম দাস বিশেষভাবে স্বীকৃত। তিনি মহাভারত অনুবাদ করে বাংলা সাহিত্যে অমূল্য সংযোজন ঘটান। তাঁর অনুবাদকৃত মহাভারত ‘ভারত পাঁচালী’ নামে পরিচিত।
• কাশীরাম দাস
-
কাশীরাম দাসের অনুবাদকৃত মহাভারতের নাম ছিল ‘ভারত পাঁচালী’। যোগেশচন্দ্র বিদ্যানিধির মতে, এর রচনাকাল প্রায় ১৬০২-০৪ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে।
-
তিনি সম্পূর্ণ মহাভারত রচনা শেষ করতে পারেননি। কেবল আদি, সভা, বন ও বিরাট পর্ব রচনা করার পরই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
-
প্রচলিত মতে, কবির অসমাপ্ত কাব্য পরবর্তীতে তাঁর পুত্র, ভ্রাতুষ্পুত্র ও শিষ্যরা সমাপ্ত করেন।
• মহাভারত
-
মহাভারত সংস্কৃত ভাষায় রচিত এক মহাকাব্য, যার মূল রচয়িতা ছিলেন কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব।
-
বাংলায় প্রথম অনুবাদ করেন কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
-
তিনি পরাগল খাঁর অনুরোধে অনুবাদ করেছিলেন বলে তাঁর অনুবাদকৃত সংস্করণটি পরাগলী মহাভারত নামে পরিচিত হয়।
-
কবীন্দ্র পরমেশ্বর অনুবাদকৃত গ্রন্থটির নাম ছিল বিজয়পান্ডবকথা অথবা ভারতপাঁচালী।
-
তবে মহাভারতের বাংলা অনুবাদে সর্বাধিক সার্থকতা অর্জন করেন কাশীরাম দাস, যিনি শ্রেষ্ঠ অনুবাদক হিসেবে খ্যাত।
-
তাঁর অনুবাদে মহাভারতের আদি, সভা, বন ও বিরাট পর্ব পাওয়া যায়, যা বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য সংযোজন।

0
Updated: 12 hours ago
শুকুর মাহমুদ রচিত কাব্যের নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
ময়নামতির গান
B
গোপীচন্দ্রের সন্যাস
C
মীনচেতন
D
গোরাক্ষ বিজয়

0
Updated: 3 weeks ago
এশিয়া কাপ- ২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে কোথায়? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
ভারত
B
পাকিস্তান
C
বাংলাদেশ
D
সংযুক্ত আরব আমিরাত
এশিয়া কাপ-২০২৫
-
তারিখ: ৯ সেপ্টেম্বর – ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
-
ফরম্যাট: টি-টোয়েন্টি
-
স্থান: সংযুক্ত আরব আমিরাত
-
অংশগ্রহণকারী দল: ৮টি দল
-
ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান
-
-
গ্রুপ বিভাজন:
-
এ গ্রুপ: ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান
-
বি গ্রুপ: বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, হংকং
-
-
ম্যাচ ব্যবস্থা: প্রত্যেক দল গ্রুপ পর্বে ৩টি করে ম্যাচ খেলবে।

0
Updated: 1 month ago
‘মধুমালতী’ কাব্যের রচয়িতা কে?
Created: 1 month ago
A
দৌলত কাজী
B
শেখ ফয়জুল্লাহ
C
মুহম্মদ কবীর
D
আলাওল
‘মধুমালতী’ কাব্য
মুহম্মদ কবীর হিন্দি কবি মনঝনের মধুমালত্ বা সাধনের মৈনাসত্ কাব্যের অনুসরণে বাংলা ‘মধুমালতী’ কাব্য রচনা করেন। এর রচনাকাল ১৫৮৮ খ্রিষ্টাব্দ এবং কাহিনিটি ভারতীয় উৎসের।
এই কাব্যে রাজপুত্র মনোহর ও রাজকন্যা মধুমালতীর রূপকথাসুলভ রোম্যান্টিক প্রেমকাহিনি বর্ণিত হয়েছে। মূল কাব্যটি ছিল অধ্যাত্ম রসাত্মক, তবে বাংলা অনুবাদে এটি আদি রসাত্মক কাব্যে পরিণত হয়েছে।
তৎকালে কাব্যটি এত জনপ্রিয় হয়েছিল যে, কবীরের পরবর্তী আরও ছয়জন কবি একই নামে কাব্য রচনা করেন। তবে তাদের মধ্যে একমাত্র সৈয়দ হামজা ব্যতীত অন্য কারও কাব্য শিল্পমান অর্জন করতে পারেনি; আবার সৈয়দ হামজার কাব্যও কবীরের কাব্যের মতো সার্থক হয়নি।

0
Updated: 1 month ago