CPU তে রেজিস্টার অংশের কাজ কী?
A
স্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ
B
কম্পিউটারের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করা
C
ডাটা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ
D
সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
CPU তে থাকা রেজিস্টার হলো এমন একটি অংশ যা মূলত সাময়িকভাবে ডাটা সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলো খুব দ্রুত কাজ করে এবং প্রসেসরের কার্যকারিতা বাড়ায়। নিচে রেজিস্টার সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো।
-
রেজিস্টার CPU-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
এখানে দ্রুতগতিতে লিখন ও পঠন সম্ভব।
-
গাণিতিক ও যৌক্তিক কাজ সম্পাদনের সময় রেজিস্টার প্রয়োজনীয় তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়তা করে।
-
কোনো কাজ চলাকালে ডেটা অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে রেজিস্টার ব্যবহার হয়।
-
অপারেশনের ফলাফল সাময়িকভাবে এখানেই সঞ্চিত থাকে।
রেজিস্টারকে CPU-এর দ্রুততম মেমোরি ইউনিট বলা হয়, কারণ এটি সাধারণ RAM বা অন্যান্য মেমোরির তুলনায় অনেক বেশি গতিতে কাজ করতে সক্ষম।

0
Updated: 12 hours ago
কোন কী কমান্ড দিয়ে লেখা পেস্ট করা হয়?
Created: 12 hours ago
A
Shift + S
B
Shift + V
C
Ctrl + S
D
Ctrl + V
Ctrl + V কমান্ড ব্যবহার করে লেখা বা কনটেন্ট পেস্ট করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন শর্টকাট কমান্ড আছে যেগুলো ডকুমেন্টে কাজকে সহজ করে তোলে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমান্ড দেওয়া হলো।
-
Ctrl + O ডকুমেন্ট ওপেন করার জন্য ব্যবহার হয়।
-
Ctrl + N নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে।
-
Ctrl + S ডকুমেন্ট সেভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + W ডকুমেন্ট ক্লোজ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + C নির্বাচিত কনটেন্ট কপি করে ক্লিপবোর্ডে পাঠায়।
-
Ctrl + V ক্লিপবোর্ডে থাকা কনটেন্ট পেস্ট করে।
-
Ctrl + B নির্বাচিত লেখা বোল্ড করে।
-
Ctrl + I টেক্সটে ইটালিক ফরম্যাটিং প্রয়োগ করে।
-
Ctrl + U টেক্সটে আন্ডারলাইন যোগ করে।
-
Ctrl + [ (Left Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট কমায়।
-
Ctrl + ] (Right Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট বাড়ায়।
-
Ctrl + E টেক্সটকে সেন্টারে সাজায়।
-
Ctrl + L টেক্সটকে বামদিকে সাজায়।
-
Ctrl + R টেক্সটকে ডানদিকে সাজায়।
-
Esc কোনো কমান্ড বাতিল করতে ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + Z সর্বশেষ কাজ Undo করে।
-
Ctrl + Y প্রয়োজনে Redo করে।
-
Alt + W জুম ম্যাগনিফিকেশন সমন্বয় করে।
এই কমান্ডগুলো ডকুমেন্ট এডিটিং ও ফরম্যাটিং দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।

0
Updated: 12 hours ago
হার্ডডিস্ক কী?
Created: 12 hours ago
A
একটি ইনপুট ডিভাইস
B
একটি আউটপুট ডিভাইস
C
একটি স্টোরেজ ডিভাইস
D
একটি প্রসেসর
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
প্রসেসিং হার্ডওয়্যার
No subjects available.
হার্ডডিস্ক একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা পার্সোনাল কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি অধিক ধারণক্ষম এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সফটওয়্যার প্যাকেজ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। নিচে হার্ডডিস্ক সম্পর্কিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
-
হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
-
এতে সংরক্ষিত তথ্য সহজে নষ্ট হয় না, তাই প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রাখা হয়।
-
অধিক ধারণক্ষম হওয়ায় এতে বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়।
-
যে ডিভাইসের মাধ্যমে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive - HDD) বলে।
-
হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো ডেটা লিখন, পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
হার্ডডিস্কের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
এর ধারণক্ষমতা অন্য যেকোনো স্টোরেজ মিডিয়ার চেয়ে বেশি।
-
অ্যালুমিনিয়ামের পাতের উপরে ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ দিয়ে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়।
-
এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রোগ্রাম ও ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য।
-
ডেটা রিড ও রাইট করার গতি অনেক বেশি।
হার্ডডিস্ককে কম্পিউটারের প্রধান মাধ্যমিক স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়

0
Updated: 12 hours ago
ডিবাগিং বলতে কী বুঝায়?
Created: 8 hours ago
A
প্রোগ্রামের কোড অনুবাদ করা
B
প্রোগ্রামে নতুন ফিচার যোগ করা
C
প্রোগ্রাম কম্পাইল করা
D
প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত ও সংশোধন করা
সাধারণ জ্ঞান
ডিবাগিং (Debugging)
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ডিবাগিং বলতে প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত করা এবং তা সংশোধন করাকেই বোঝায়। এটি প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে ত্রুটি সনাক্ত করে সঠিক আউটপুট নিশ্চিত করা হয়।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং (Program Debugging)
-
Bug শব্দের অর্থ হলো পোকা এবং Debugging মানে হলো সেই পোকা বা ত্রুটি দূর করা।
-
কম্পিউটার প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি দেখা দেয়, সেগুলো সংশোধন করাকে ডিবাগিং বলা হয়।
-
১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে অচল হয়ে পড়লে সেখান থেকেই Debugging শব্দটির উৎপত্তি হয়।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে প্রোগ্রামে কী ধরনের ভুল আছে তা চিহ্নিত করতে হয় এবং তারপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে হয়।
-
Syntax Error নির্ণয় ও সংশোধন করা তুলনামূলকভাবে সহজ।
-
Logical Error শনাক্ত করা কঠিন, কারণ এতে প্রোগ্রাম চলে কিন্তু প্রত্যাশিত ফলাফল দেয় না।
-
এ ক্ষেত্রে কিছু নমুনা ডেটা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল প্রত্যাশিত না হলে প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের আউটপুট বিশ্লেষণ করে ত্রুটি নির্ণয় ও সংশোধন করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago