কোন কী কমান্ড দিয়ে লেখা পেস্ট করা হয়?
A
Shift + S
B
Shift + V
C
Ctrl + S
D
Ctrl + V
উত্তরের বিবরণ
Ctrl + V কমান্ড ব্যবহার করে লেখা বা কনটেন্ট পেস্ট করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন শর্টকাট কমান্ড আছে যেগুলো ডকুমেন্টে কাজকে সহজ করে তোলে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমান্ড দেওয়া হলো।
-
Ctrl + O ডকুমেন্ট ওপেন করার জন্য ব্যবহার হয়।
-
Ctrl + N নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে।
-
Ctrl + S ডকুমেন্ট সেভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + W ডকুমেন্ট ক্লোজ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + C নির্বাচিত কনটেন্ট কপি করে ক্লিপবোর্ডে পাঠায়।
-
Ctrl + V ক্লিপবোর্ডে থাকা কনটেন্ট পেস্ট করে।
-
Ctrl + B নির্বাচিত লেখা বোল্ড করে।
-
Ctrl + I টেক্সটে ইটালিক ফরম্যাটিং প্রয়োগ করে।
-
Ctrl + U টেক্সটে আন্ডারলাইন যোগ করে।
-
Ctrl + [ (Left Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট কমায়।
-
Ctrl + ] (Right Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট বাড়ায়।
-
Ctrl + E টেক্সটকে সেন্টারে সাজায়।
-
Ctrl + L টেক্সটকে বামদিকে সাজায়।
-
Ctrl + R টেক্সটকে ডানদিকে সাজায়।
-
Esc কোনো কমান্ড বাতিল করতে ব্যবহৃত হয়।
-
Ctrl + Z সর্বশেষ কাজ Undo করে।
-
Ctrl + Y প্রয়োজনে Redo করে।
-
Alt + W জুম ম্যাগনিফিকেশন সমন্বয় করে।
এই কমান্ডগুলো ডকুমেন্ট এডিটিং ও ফরম্যাটিং দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।

0
Updated: 12 hours ago
কোনটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি?
Created: 8 hours ago
A
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
B
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
C
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
D
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ভর করে না, বরং কেবলমাত্র সংখ্যার নিজস্ব মান দ্বারা তা প্রকাশিত হয়।
-
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এমন এক ধরনের পদ্ধতি, যেখানে সংখ্যার কোনো স্থানীয় মান থাকে না, অর্থাৎ প্রতীকটির অবস্থান পরিবর্তিত হলেও তার মান অপরিবর্তিত থাকে।
-
এ ধরনের পদ্ধতিতে হাতিয়ার, পশুপাখি, জীবজন্তুর ছবি, গাছ, ফুল বা ফলের মতো বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হতো।
-
এই সংখ্যা পদ্ধতিতে জটিল গাণিতিক কাজ সম্পাদন করা কঠিন।
-
প্রাচীন যুগে ব্যবহৃত হায়ারোগ্লিফিক্স, মেয়ান সংখ্যা পদ্ধতি এবং ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ।
অন্যদিকে, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি হলো সেই পদ্ধতি যেখানে সংখ্যার স্থানীয় মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি সংখ্যার মান নির্ধারণ করে।
-
পজিশনাল পদ্ধতিতে ডিজিট ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়।
-
এর উদাহরণ হলো বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
হার্ডডিস্ক কী?
Created: 12 hours ago
A
একটি ইনপুট ডিভাইস
B
একটি আউটপুট ডিভাইস
C
একটি স্টোরেজ ডিভাইস
D
একটি প্রসেসর
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
প্রসেসিং হার্ডওয়্যার
No subjects available.
হার্ডডিস্ক একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা পার্সোনাল কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি অধিক ধারণক্ষম এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সফটওয়্যার প্যাকেজ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। নিচে হার্ডডিস্ক সম্পর্কিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
-
হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
-
এতে সংরক্ষিত তথ্য সহজে নষ্ট হয় না, তাই প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রাখা হয়।
-
অধিক ধারণক্ষম হওয়ায় এতে বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়।
-
যে ডিভাইসের মাধ্যমে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive - HDD) বলে।
-
হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো ডেটা লিখন, পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
হার্ডডিস্কের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
এর ধারণক্ষমতা অন্য যেকোনো স্টোরেজ মিডিয়ার চেয়ে বেশি।
-
অ্যালুমিনিয়ামের পাতের উপরে ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ দিয়ে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়।
-
এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রোগ্রাম ও ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য।
-
ডেটা রিড ও রাইট করার গতি অনেক বেশি।
হার্ডডিস্ককে কম্পিউটারের প্রধান মাধ্যমিক স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়

0
Updated: 12 hours ago
ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
Created: 12 hours ago
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
সাধারণ জ্ঞান
ই-মেইল (E-mail)
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)।
-
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়।
-
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য
-
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান
-
-
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়।
-
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়।
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।

0
Updated: 12 hours ago