ব্রহ্মপুত্র নদ কোন জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
A
সিলেট
B
কুড়িগ্রাম
C
ময়মনসিংহ
D
লালমনিরহাট
উত্তরের বিবরণ
ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী।
মূল তথ্যসমূহ:
- 
নদীটি হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন। 
- 
এরপর এটি তিব্বত ও আসামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। 
- 
বাংলাদেশের ভিতরে প্রবেশের পর ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বাঁক নিয়ে ভৈরববাজারের দক্ষিণে মেঘনায় মিলিত হয়। 
- 
বাংলাদেশের ভিতরে নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭৭ কিলোমিটার। 
- 
প্রধান উপনদী: ধরলা ও তিস্তা। 
- 
প্রধান শাখানদী: বংশী ও শীতলক্ষ্যা। 
- 
উল্লেখযোগ্য: ১৭৮৯ সালের ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্রের তলদেশ উপরে উঠার ফলে পানি ধারণ ক্ষমতা কমে একটি নতুন স্রোতধারা সৃষ্টি হয়, যা যমুনা নদী নামে পরিচিত। 
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ কবে পরিবর্তন হয়েছিল?
Created: 2 months ago
A
১৭৮৭ সালে
B
১৭৮৯ সালে
C
১৮৮৭ সালে
D
১৮৮৯ সালে
ব্রহ্মপুত্র নদ (Brahmaputra)
- 
উৎস: হিমালয় পর্বতের তিব্বত অংশের মানস সরোবর। 
- 
পথ: তিব্বত → ভারতের আসাম → কুড়িগ্রাম → বাংলাদেশে প্রবেশ। 
- 
বাংলাদেশে প্রবাহ: ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জ → দক্ষিণ-পূর্ব বাঁক → ভৈরববাজারের দক্ষিণে মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত। 
- 
বাংলাদেশে দৈর্ঘ্য: প্রায় ২৭৭ কিমি। 
- 
প্রধান শাখানদী: বংশী, শীতলক্ষ্যা 
- 
প্রধান উপনদী: ধরলা, তিস্তা 
- 
মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে নদীকে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র বলা হতো। 
ভূমিকম্প ও নদীর পরিবর্তন
- 
১৭৮৭ সালের ডাউকি চ্যুতিতে ভূমিকম্প: ব্রহ্মপুত্রের তলদেশ উপরে উঠায় পানি ধারণ ক্ষমতা কমে যায়। 
- 
এর ফলে একটি নতুন স্রোতধারা সৃষ্টি হয়, যা বর্তমানে যমুনা নদী নামে পরিচিত। 
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের উৎস
- 
ডাউকি চ্যুতি / ফল্ট: উত্তরাঞ্চলে বৃহৎ ভূমিকম্পের উৎস। 
- 
১৭৮৭ সালের ভূমিকম্প নদীর গতিপথ পরিবর্তনের কারণ হয়েছিল। 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago