২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
A
১.০৫%
B
১.২৫%
C
১.৩২%
D
১.১২%
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ২০২২ বাংলাদেশে ১৫-২১ জুন অনুষ্ঠিত হয় এবং এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি। জনশুমারি ও গৃহগণনার তথ্য সংগ্রহের জন্য CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। প্রধান তথ্যসমূহ নিম্নরূপ:
- 
জনসংখ্যা মোট ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন। 
- 
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন। 
- 
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.১২%। 
- 
জনসংখ্যার ঘনত্ব ১,১১৯ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে। 
- 
পুরুষ ও নারীর অনুপাত ৯৮ : ১০০। 
- 
দেশে সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব) ৭৪.৬৬%। 
- 
২০২২ সালে খানার গড় আকার ৩.৯৮ জন। 
- 
জনশুমারি প্রতি ১০ বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়। 
- 
বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। 
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়-
Created: 1 month ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
আদমশুমারি (জনসংখ্যা গণনা)
- 
আদমশুমারি প্রতি দশ বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয়। 
- 
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়। 
- 
প্রথম আদমশুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৭.৬৪ কোটি। 
- 
এ পর্যন্ত মোট ছয়টি আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছে: ১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ ও ২০২২। 
- 
ষষ্ঠ আদমশুমারি ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’ নামে পরিচিত। 
- 
আদমশুমারি পরিচালনা করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। 
উৎস: পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন -
Created: 2 months ago
A
নুরুল আমিন
B
ফিরোজ খান নুন
C
খাজা নাজিমউদ্দীন
D
আইয়ুব খান
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
ভাষা আন্দোলন
মুখ্য কর্তা
ভাষা আন্দোলন
- 
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ফিরোজ খান নুন। 
- 
সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমউদ্দীন এবং পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন। 
- 
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম অধ্যায় হিসেবে ভাষা আন্দোলন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 
- 
এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে। 
- 
ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে ১৯৪৭ সালে, আর তা চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে। 
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (নবম-দশম শ্রেণি)
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
- 
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন। 
- 
বিভাগভিত্তিক অবস্থান: - 
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)। 
- 
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)। 
 
- 
- 
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)। 
- 
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: - 
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন 
- 
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন 
- 
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন 
- 
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন 
- 
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন 
 
- 
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago