ব্রাসেলস চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
A
২৫ আগস্ট, ১৯৪৮
B
C
৪ এপ্রিল, ১৯৪৯
D
১২ মার্চ, ১৯৪৭
উত্তরের বিবরণ
ব্রাসেলস চুক্তি (Brussels Treaty), ১৯৪৮
- 
পরিচিতি: পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলো—ব্রিটেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস এবং লুক্সেমবার্গ—দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা চুক্তি। 
- 
স্বাক্ষর তারিখ: ১৭ মার্চ, ১৯৪৮, বেলজিয়ামের ব্রাসেলস 
- 
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ২৫ আগস্ট, ১৯৪৮ 
- 
উদ্দেশ্য: - 
সম্মিলিত প্রতিরক্ষা জোট গঠন 
- 
দেশগুলোর মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি 
- 
পশ্চিম ইউরোপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা 
 
- 
- 
গুরুত্ব: - 
পরবর্তীতে পশ্চিম ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটো (NATO) গঠনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে 
- 
শীতল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলোর সমন্বিত প্রতিরক্ষা নীতি প্রতিষ্ঠা করে 
 
- 
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
’প্যাক্ট অব প্যারিস’ চুক্তির উদ্দেশ্য কী ছিল?
Created: 1 month ago
A
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি করা
B
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা
C
অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করা
D
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগ নিষিদ্ধ করণ
Pact of Paris বা Kellogg–Briand Pact হলো একটি আন্তর্জাতিক শান্তিচুক্তি, যা রাষ্ট্রগুলোকে যুদ্ধকে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে পরিত্যাগ করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে পরিচালিত করে।
- 
চুক্তির মূল লক্ষ্য: - 
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগ নিষিদ্ধ করা 
- 
সমস্যা সমাধান শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিশ্চিত করা 
- 
বিশ্বজুড়ে নিরস্ত্রীকরণ ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রতিষ্ঠা 
 
- 
- 
চুক্তির নাম: Pact of Paris / Kellogg–Briand Pact 
- 
স্বাক্ষরের তারিখ: ২৭ আগস্ট, ১৯২৮ 
- 
কার্যকর হয়েছে: ২৪ জুলাই, ১৯২৯ 
- 
মূল উদ্যোক্তা: Frank B. Kellogg (যুক্তরাষ্ট্র) ও Aristide Briand (ফ্রান্স) 
- 
স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রের সংখ্যা: শুরুতে ১৫টি, পরে বেড়ে ৬২টি 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
The New START treaty was signed between which two countries?
Created: 1 month ago
A
USA & China
B
USA & Russia
C
Russia & France
D
USA & UK
নিউ স্টার্ট চুক্তি (New START Treaty):
- 
নিউ স্টার্ট চুক্তি ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা। 
- 
২০০৯ সালের ৫ ডিসেম্বর স্টার্ট-১ (START I) চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ওবামা প্রশাসন ও রাশিয়ার পুতিন সরকার নতুন চুক্তির জন্য আলোচনা শুরু করে। 
- 
এর ধারাবাহিকতায় ২০১০ সালের ৮ এপ্রিল চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগ শহরে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং রাশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভ নিউ স্টার্ট চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। 
- 
এটি ২০১১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। এর প্রাথমিক মেয়াদ ছিল ১০ বছর, অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত। 
- 
পরবর্তীতে মেয়াদ বাড়ানো হলেও, ২০২৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে নিউ স্টার্ট চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেন। 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
নিউ স্টার্ট চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন?
Created: 3 weeks ago
A
জো বাইডেন
B
বারাক ওবামা
C
বিল ক্লিনটন
D
জর্জ ডব্লিউ বুশ
New START বা New Strategic Arms Reduction Treaty হলো যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক অস্ত্র হ্রাস সংক্রান্ত চুক্তি। ২০০৯ সালের ৫ ডিসেম্বর START-I চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ওবামা প্রশাসন এবং রাশিয়ার পুতিন সরকার নতুন নিরস্ত্রীকরণ চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু করে। পরবর্তীতে দুই দেশ ৮ এপ্রিল, ২০১০ সালে চেক রিপাবলিকের প্রাগ শহরে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং রাশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভ। এটি ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সালে কার্যকর হয়। চুক্তির প্রাথমিক মেয়াদ ছিল ১০ বছর, যা ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বহাল ছিল। তবে ২০২৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেন।
• New START চুক্তির মূল লক্ষ্য ছিল কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা হ্রাস করে বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
• চুক্তি অনুসারে উভয় দেশ তাদের স্থাপিত কৌশলগত পারমাণবিক ওয়ারহেড সংখ্যা ১,৫৫০টির মধ্যে সীমিত রাখতে সম্মত হয়।
• উভয় দেশের স্থাপিত পারমাণবিক মিসাইল ও বোমারু বিমান ৭০০টির বেশি না রাখার বিধানও চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত ছিল।
• চুক্তিতে পরিদর্শন, তথ্য বিনিময় ও যাচাইকরণ প্রক্রিয়া যুক্ত ছিল, যাতে উভয় পক্ষের অস্ত্র হ্রাস কার্যক্রম স্বচ্ছভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়।
• এটি পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা ঠান্ডা যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে দুই পরাশক্তির মধ্যে সহযোগিতার একটি মাইলফলক সৃষ্টি করেছিল।
• চুক্তি স্থগিতের পর বৈশ্বিক নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায় পড়েছে এবং নতুন অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 weeks ago