IUCN কোন কাজে নিযুক্ত থাকে?
A
বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ সংরক্ষণ
B
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ
C
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষা
D
জলসম্পদ সংরক্ষণ
উত্তরের বিবরণ
IUCN (International Union for Conservation of Nature) হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণে কাজ করে। সংস্থাটি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে প্রজাতি ও পরিবেশ রক্ষার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে।
- 
পূর্ণরূপ: International Union for the Conservation of Nature 
- 
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ৫ অক্টোবর, ১৯৪৮ 
- 
প্রতিষ্ঠার স্থান: ফ্রান্স, ফন্টেনব্লিউ 
- 
সদর দপ্তর: গ্লান্ড, সুইজারল্যান্ড 
- 
বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম: ১৭০টির অধিক দেশে কাজ করে 
- 
মূল উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ 
- 
প্রজাতি শ্রেণীবিভাগ: নয়টি বিভাগে প্রজাতি মূল্যায়ন করা হয় — - 
মূল্যায়ন করা হয়নি 
- 
ডেটার ঘাটতি 
- 
ন্যূনতম উদ্বেগ 
- 
কাছাকাছি হুমকির মুখে 
- 
ঝুঁকিপূর্ণ 
- 
বিপন্ন 
- 
গুরুতরভাবে বিপন্ন 
- 
বন্য অঞ্চলে বিলুপ্ত 
- 
বিলুপ্ত 
 
- 
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
- 
সংস্থার প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ৩০ সেপ্টেম্বর – ৭ অক্টোবর, ১৯৪৮ ফ্রান্সের ফন্টেনব্লিউতে। 
- 
দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে। 
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
কনস্টান্টিনোপল' কোন সভ্যতার রাজধানী ছিল?
Created: 1 month ago
A
বাইজেন্টাইন
B
মায়া
C
সুমেরীয়
D
হিব্রু
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ছিল একটি প্রাচীন এবং শক্তিশালী সাম্রাজ্য, যা প্রায় ৩৯৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪৫৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল এবং ১৫ শতকে অটোমান তুর্কি আক্রমণের আগে বিশ্বের অন্যতম প্রধান সভ্যতা হিসেবে পরিচিত ছিল।
- 
সাধারণত এটি পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য নামে পরিচিত 
- 
৪৭৬ সালে রোমের পতনের ফলে রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিম অর্ধেক শেষ হয় এবং পূর্ব অর্ধেক বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য হিসেবে পরিচালিত হয় 
- 
রাজধানী: কনস্টান্টিনোপল 
- 
সাম্রাজ্যের ভূখণ্ড প্রায় ভূমধ্যসাগরের আশেপাশের দেশগুলো জুড়ে ছিল, যার মধ্যে বর্তমান ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক এবং উত্তর আফ্রিকা অন্তর্ভুক্ত 
- 
সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট: জাস্টিনিয়ান 
- 
১৪ শতকে অটোমান তুর্কিরা ধীরে ধীরে দখল করতে শুরু করে এবং ১৪৫৩ সালে সম্পূর্ণ অটোমান নিয়ন্ত্রণে চলে যায় 
তথ্যসূত্র:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক (Biosafety to the Convention on Biological Diversity) হচ্ছে-
Created: 1 week ago
A
কার্টাগেনা প্রটোকল
B
মন্ট্রিল প্রটোকল
C
কিয়াটো প্রটোকল
D
প্যারিস চুক্তি
কার্টাগেনা প্রটোকল (Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diversity) হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি যা জৈব নিরাপত্তা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়েছে। এটি মূলত এমন একটি প্রটোকল যা জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীব (Genetically Modified Organisms - GMOs) বা Living Modified Organisms (LMOs) পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলে তা নিশ্চিত করার জন্য তৈরি করা হয়।
কার্টাগেনা প্রটোকলের মূল তথ্যসমূহ:
- 
প্রোটোকলটির পূর্ণরূপ হলো “Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diversity।” 
- 
এটি জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক একটি আন্তর্জাতিক প্রটোকল, যার লক্ষ্য জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীবের নিরাপদ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা। 
- 
এই প্রটোকলের খসড়া কলম্বিয়ার কার্টাগেনা শহরে অনুমোদিত হয়, যেখান থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। 
- 
স্বাক্ষরিত হয় ২৯ জানুয়ারি ২০০০ সালে, এবং কার্যকর হয় ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে। 
- 
প্রাথমিকভাবে ১০৩টি দেশ প্রোটোকলে স্বাক্ষর করে, এবং পরবর্তীতে ১৭৩টি দেশ এটি অনুমোদন করে। 
- 
বাংলাদেশ ২০০০ সালে এই প্রোটোকলে স্বাক্ষর করে এবং ২০০৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন প্রদান করে। 
প্রটোকলের উদ্দেশ্য:
- 
জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা। 
- 
জিনগতভাবে পরিবর্তিত জীব (GMOs) আমদানি, রপ্তানি ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা মান বজায় রাখা। 
- 
পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্যের সম্ভাব্য ঝুঁকি কমিয়ে আনা। 
- 
জীববৈচিত্র্য কনভেনশনের (Convention on Biological Diversity – CBD) অধীনে জীবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। 
অন্যান্য আন্তর্জাতিক পরিবেশগত চুক্তিসমূহ:
১. মন্ট্রিল প্রটোকল (Montreal Protocol):
- 
গৃহীত হয় ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে। 
- 
কার্যকর হয় ১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে। 
- 
এর লক্ষ্য হলো পৃথিবীর ওজোন স্তর রক্ষায় ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের (যেমন CFCs) উৎপাদন ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা। 
- 
এই প্রটোকলকে পরিবেশ সুরক্ষার সবচেয়ে সফল আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 
২. কিয়োটো প্রটোকল (Kyoto Protocol):
- 
এটি একটি বহুপাক্ষিক আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের জন্য রাষ্ট্রগুলোকে বাধ্যবাধকতা আরোপ করে। 
- 
চুক্তিটি গৃহীত হয় ১১ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে জাপানের কিয়োটো শহরে। 
- 
পরবর্তীতে এটি ২০০৫ সালে কার্যকর হয় এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। 
৩. প্যারিস চুক্তি (Paris Agreement):
- 
প্যারিসে স্বাক্ষরিত কয়েকটি ঐতিহাসিক চুক্তির মধ্যে একটি হলো পিস অব প্যারিস (Peace of Paris), যা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে স্বাক্ষরিত হয়। 
- 
আধুনিক কালের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ “প্যারিস চুক্তি” হলো ২০১৫ সালের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যারিস চুক্তি, যেখানে দেশগুলো গ্লোবাল ওয়ার্মিং ২°C এর নিচে রাখার প্রতিশ্রুতি দেয়। 
সব মিলিয়ে, কার্টাগেনা প্রটোকল জীববৈচিত্র্য রক্ষায় একটি যুগান্তকারী আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা পরিবেশ, কৃষি ও মানবস্বাস্থ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৈজ্ঞানিক নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে অগ্রাধিকার দেয়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 week ago
চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের প্রধান নেতা কে ছিলেন?
Created: 2 months ago
A
মাও সেতুং
B
ডেং জিয়াওপিং
C
চিয়াং কাইশেক
D
সান ইয়েৎ সেন
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মাও সেতুং
চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লব (Cultural Revolution)
- 
সময়কাল: ১৯৬৬ – ১৯৭৬ 
- 
মূল নেতা: মাও সেতুং 
- 
কারণ: - 
সমগ্র চীনকে কমিউনিস্ট শাসনের আওতায় আনা 
- 
অর্থনৈতিক পুনর্গঠন 
- 
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার 
- 
কমিউনিস্ট বিরোধী ভাবধারা প্রতিহত করা 
 
- 
- 
প্রভাব: - 
চীনের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক একীকরণ 
- 
কমিউনিস্ট পার্টির অবস্থান দৃঢ় করা 
- 
সমগ্র চীনকে একত্রিত করা 
 
- 
প্রেক্ষাপট
- 
১৯৪৯ সালের সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব: - 
মাও সেতুং নেতৃত্বে গণপ্রজাতন্ত্র চীন (People's Republic of China) প্রতিষ্ঠিত 
- 
১লা অক্টোবর, ১৯৪৯ সালে এক রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সূচনা 
- 
মাও সেতুংকে গণচীনের জনক বলা হয় 
 
- 
- 
অন্য উল্লেখযোগ্য চীনা নেতা: - 
সান ইয়েৎ সেন – চীন প্রজাতন্ত্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট 
- 
চিয়াং কাইশেক – চীনের পুঁজিবাদ তন্ত্রের প্রবর্তক 
 
- 
উৎস: Britannica
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago