ii) প্রথম আলো। 
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন কত সালে প্রণীত?
A
২০০৪ সালে
B
২০০৫ সালে
C
২০০৬ সালে
D
২০০৭ সালে
উত্তরের বিবরণ
ChatGPT said:
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
                    Related MCQ
                
                
            কত সালে জাতীয় সংসদে আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন পাস হয়?
Created: 1 month ago
A
২০০০ সালে
B
২০০১ সালে
C
২০০২ সালে
D
২০০৪ সালে
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সরকার কত সালে শ্রম আইন প্রণয়ন করে?
Created: 3 weeks ago
A
২০০২ সালে
B
২০০৪ সালে
C
২০০৬ সালে
D
২০০৭ সালে
শ্রম আইন মূলত এমন এক ধরনের আইন যা শ্রমিকের নিয়োগ, মজুরি, কাজের পরিবেশ, ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম এবং শ্রম ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত নানা দিক নিয়ন্ত্রণ করে। এটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার ও দায়িত্ব সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং সমাজে ন্যায্য শ্রম ব্যবস্থা গঠনে সহায়তা করে।
- 
শ্রম আইনের আওতায় আসে শ্রমিকের দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ, ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ, মাতৃত্বকালীন সুবিধা, কোম্পানির মুনাফায় শ্রমিকের অংশগ্রহণ, এবং শ্রমিক কল্যাণ সম্পর্কিত অন্যান্য সামাজিক বিধান। 
- 
এসব আইন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার রক্ষা ও দায়িত্ব নির্ধারণে সহায়তা করে, যা মূলত social justice বা সামাজিক ন্যায়বিচারের ধারণার সঙ্গে সম্পর্কিত। 
- 
১৯৪৭ সালের পর, পাকিস্তান সরকার পরিবর্তিত প্রশাসনিক প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যমান শ্রম আইনগুলোর অনেকগুলো reform বা amend করে বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। 
- 
স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনালগ্নে, ১৯৭২ সালের প্রথম দিকে Adaptation of Bangladesh Laws Order (রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৪৮) অনুযায়ী, পাকিস্তান আমলের অধিকাংশ শ্রম আইন retained বা বহাল রাখা হয়। 
- 
পরবর্তীতে, ২০০৬ সালে সরকার পূর্ববর্তী সব শ্রম-সম্পর্কিত আইন একত্রিত করে “শ্রম আইন ২০০৬” প্রণয়ন করে, যা বাংলাদেশের শ্রম ব্যবস্থাকে আরও আধুনিক, সুষ্ঠু ও সংগঠিত করে তোলে। 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 weeks ago
আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন জাতীয় সংসদে পাস হয় কোন সালের কত তারিখে?
Created: 3 months ago
A
১৭ এপ্রিল, ২০০২
B
৯ এপ্রিল, ২০০২
C
১৮ মার্চ, ২০০২
D
৩ এপ্রিল, ২০০২
আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন ২০০২ এখন স্থায়ী আইন
২০০২ সালের ৯ এপ্রিল জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ‘আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন’টি শুরুতে সীমিত মেয়াদে কার্যকর করা হয়েছিল। আইনটি প্রণয়নের সময় এর মেয়াদ নির্ধারণ করা হয় ২ বছর।
তবে প্রয়োজনের ভিত্তিতে একাধিকবার মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ১০ এপ্রিল আইনটির কার্যকারিতা ২২ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়, যা ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল শেষ হয়।
২০২৪ সালে এই আইনের কার্যকারিতা আর মেয়াদ বাড়িয়ে না দিয়ে একে স্থায়ী আইনে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সংসদে উত্থাপিত সংশোধনী বিলটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান পেশ করেন। তিনি বলেন, দেশের সার্বিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে এই আইনকে স্থায়ীভাবে কার্যকর রাখা অপরিহার্য।
বিলের উদ্দেশ্য ও বিবরণে বলা হয়েছে, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, দস্যুতা, যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা, সম্পত্তি ধ্বংস, দরপত্র জমা দিতে বাধা প্রদান এবং জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি ইত্যাদি গুরুতর অপরাধ দ্রুত বিচারের মাধ্যমে দমন করার লক্ষ্যেই এই আইন কার্যকর রাখা হয়েছে।
এর মাধ্যমে দেশের আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও অপরাধ দমনে একটি কার্যকর ব্যবস্থা হিসেবে এটি বিবেচিত হয়।
এখন থেকে এই আইনটি আর মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না, কারণ এটি ২০২৪ সালে স্থায়ী আইনে রূপান্তরিত হয়েছে।
উৎস: আইন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট - bdlaws.minlaw.gov.bd
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 months ago