নির্মলেন্দু গুণকে কী নামে আখ্যায়িত করা হয়?
A
রোমান্টিক কবি
B
জনতার কবি
C
কৃষকের কবি
D
কবিদের কবি
উত্তরের বিবরণ
নির্মলেন্দু গুণকে কবিদের কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়।
নির্মলেন্দু গুণ:
- নির্মলেন্দু গুণ বাংলাদেশের আধুনিক কবিতার একজন বিশিষ্ট কবি।
- তিনি ১৯৪৫ সালের ২১ জুন নেত্রকোনার কাশবন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তাঁর ডাকনাম ছিল রতন।
- মূলত তিনি একজন কবি হলেও পাঠকসমাজে তাঁকে “বাংলাদেশের কবিদের কবি” হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
- তাঁর কবিতায় প্রেম, বিপ্লব, গ্রামীণ মানুষের জীবনযাত্রা, সমাজের বাস্তবতা এবং রাজনৈতিক চেতনা গভীরভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
- কবিতার পাশাপাশি তিনি অনুবাদকবিতা ও ছোটগল্পও রচনা করেছেন।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
’উন্নাসিক’ শব্দটির অর্থ কী?
Created: 1 month ago
A
দিবা রাত্রি ঘুমায় যে
B
অবহেলায় দিন কাটায় যে
C
অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে
D
অলসতায় সময় কাটায় যে
বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রণীত আধুনিক বাংলা অভিধান অনুসারে, ’উন্নাসিক’ একটি সংস্কৃত শব্দ এবং এটি বিশেষণ পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শব্দটির অর্থ হলো—
- 
অবজ্ঞাভরে নাক উঁচু করে এমন 
- 
দাম্ভিক 
- 
সবকিছুকেই তুচ্ছ জ্ঞান করে এমন 
- 
খুঁতখুঁতে 
- 
ঘ্রাণ গ্রহণে আগ্রহী 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
‘শূন্যপুরাণ’ প্রকাশ করেন কে?
Created: 2 months ago
A
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
B
নাগেন্দ্রনাথ বসু
C
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
D
রাজেন্দ্রলাল মিত্র
‘শূণ্যপুরাণ’
- 
রচয়িতা: রামাই পণ্ডিত 
- 
বিষয়: ধর্মপূজাপদ্ধতি সম্পর্কিত ধর্মীয় তত্ত্বগ্রন্থ 
- 
সাহিত্যকাল: অন্ধকার যুগ - 
কারো মতে ১৩শ থেকে ১৮শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। 
 
- 
- 
ধরন: গদ্য-পদ্য মিশ্রিত চম্পুকাব্য 
- 
অধ্যায়: মোট ৫১টি, প্রথম ৫টি অধ্যায় সৃষ্টিতত্ত্ব সম্বন্ধীয়। 
- 
গ্রন্থের ইতিহাস: নামহীন অবস্থায় পাওয়া; - 
বিশ্বকোষ প্রণেতা নাগেন্দ্রনাথ বসু ১৩১৪ বঙ্গাব্দে তিনটি পুথি সংগ্রহ করে ‘শূণ্যপুরাণ’ নামে প্রকাশ করেন। 
 
- 
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago
‘জোহরা’ মুনীর চৌধুরী রচিত কোন নাটকের চরিত্র?
Created: 2 weeks ago
A
দণ্ডকারণ্য
B
চিঠি
C
রক্তাক্ত প্রান্তর
D
কবর
বাংলা নাট্যসাহিত্যে মুনীর চৌধুরী ছিলেন এক বিশিষ্ট নাট্যকার, যিনি বাস্তবতা, ইতিহাস ও মানবচেতনার সমন্বয়ে নাট্যরচনা করেছেন। তাঁর প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাটক ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ ইতিহাসনির্ভর হলেও এতে মানবজীবনের পরিবর্তন ও সংগ্রামের গভীর দার্শনিক তাৎপর্য ফুটে উঠেছে।
মূল তথ্যসমূহ:
- 
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ মুনীর চৌধুরী রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ মৌলিক নাটক। 
- 
নাটকটি রচিত হয়েছে মহাকবি কায়কোবাদের ‘মহাশ্মশান’ গ্রন্থের কাহিনির অবলম্বনে। 
- 
এটি পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের (১৭৬১) ঘটনাকে কেন্দ্র করে রচিত তিন অঙ্ক বিশিষ্ট নাটক। 
- 
যদিও এতে ঐতিহাসিক পটভূমি ব্যবহৃত হয়েছে, এটি ঐতিহাসিক নাটক নয়, বরং ইতিহাস-আশ্রিত নাটক। 
- 
নাটকের জনপ্রিয় সংলাপ—“মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়।” 
 উক্তিটি নাটকের চরিত্র নবাব সুজাউদ্দৌলা-র মুখে বলা হয়েছে।
- 
নাটকের উল্লেখযোগ্য চরিত্রসমূহ: ইব্রাহিম কার্দি, জোহরা, হিরণবালা প্রমুখ। 
মুনীর চৌধুরী সম্পর্কে তথ্য:
- 
মুনীর চৌধুরী ছিলেন একজন শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক ও বাগ্মী। 
- 
তিনি ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর মানিকগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। 
- 
তিনি শিক্ষা ও পেশাগত জীবনে বামপন্থী রাজনীতি ও প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 
মুনীর চৌধুরীর অন্যান্য মৌলিক নাটক:
- 
রক্তাক্ত প্রান্তর 
- 
চিঠি 
- 
কবর 
- 
দণ্ডকারণ্য 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 weeks ago