"বাংলাদেশ" কবিতা কার লেখা?
A
জসীম উদ্দীন
B
অমিয় চক্রবর্তী
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
কাজী নজরুল ইসলাম
উত্তরের বিবরণ
অমিয় চক্রবর্তী এবং ‘বাংলাদেশ’ কবিতা
-
কবিতার রচয়িতা: অমিয় চক্রবর্তী
-
জন্ম: ১৯০১ সালের ১০ এপ্রিল, হুগলীর শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গ
-
মৃত্যু: ১৯৮৬ সালের ১২ জুন, শান্তিনিকেতন
-
পেশা ও অবদান: কবি, গবেষক, শিক্ষাবিদ; রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য সচিব
-
বিশেষত্ব: পঞ্চকবির মধ্যে একজন, স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রেক্ষাপটে ‘বাংলাদেশ’ কবিতা রচনা
-
সম্মাননা ও পুরস্কার: ইউনেস্কো পুরস্কার (১৯৬০), ভারতীয় ন্যাশনাল একাডেমি পুরস্কার, পদ্মভূষণ (১৯৭০)
-
প্রধান কাব্যগ্রন্থ:
-
খসড়া
-
এক মুঠো
-
মাটির দেয়াল
-
অভিজ্ঞান বসন্ত
-
অনিঃশেষ
-
-
গদ্য রচনা:
-
চলো যাই
-
সাম্প্রতিক
-
পুরবাসী
-
পথ অন্তহীন
-
-
কবিতার বিষয়বস্তু: স্বাধীনতা ও জাতীয় চেতনার উজ্জীবিত প্রকাশ
0
Updated: 1 month ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাকে 'দুঃখের কবি' বলে আখ্যায়িত করেছেন?
Created: 1 month ago
A
মুকুন্দরাম চক্রবর্তীকে
B
চণ্ডীদাসকে
C
জ্ঞানদাসকে
D
কানাহরি দত্তকে
চণ্ডীদাস মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের একজন উল্লেখযোগ্য কবি। তাঁর কবিতায় দুঃখ, মানবতা ও ভক্তির চিত্র প্রধানভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান বিশেষভাবে প্রশংসিত।
-
চণ্ডীদাসকে মধ্যযুগের প্রসিদ্ধ কবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে ‘দুঃখের কবি’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
-
চণ্ডীদাসকে বাংলা ভাষার প্রথম মানবতাবাদী কবি বলা হয়।
-
এ নামে চারজন কবির পরিচয় পাওয়া গেছে: বড়ু চণ্ডীদাস, দ্বিজ চণ্ডীদাস, দীন চণ্ডীদাস ও চণ্ডীদাস।
-
চণ্ডীদাস ছিলেন বৈষ্ণব কবি, চৈতন্যপূর্ব যুগের, এবং জাতিতে ব্রাহ্মণ।
অন্যদিকে, মুকুন্দরাম চক্রবর্তীকে ‘দুঃখ বর্ণনার কবি’ বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
'ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়' স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থের রচয়িতা কে?
Created: 1 month ago
A
বুদ্ধদেব বসু
B
জসীম উদ্দীন
C
নির্মলেন্দু গুণ
D
জীবনানন্দ দাশ
ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়
-
'ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়' জসীম উদ্দীন রচিত একটি স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থ।
-
প্রকাশিত: ১৯৬১ সালে, নন্দিতা বসু প্রকাশিকা, ৫-১ রমানাথ মজুমদার স্ট্রীট, কলকাতা-৯।
-
বইটি শুরু এবং শেষ হয়েছে স্মৃতিভারাক্রান্ত ভঙ্গিতে। লেখক বর্ণনা করেছেন কীভাবে প্রথম রবীন্দ্রনাথের নাম শুনেছিলেন এবং কীভাবে তাঁর কবিতা পড়া শুরু করেছিলেন। বইতে ঠাকুর বাড়ির ভগ্নদশারও বিস্তৃত বর্ণনা আছে।
-
বইয়ে মূলত রবীন্দ্রনাথ নয়, বরং বেশি জোর আছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-এর কথায়। অবনীন্দ্রনাথের সূত্রধরে জসীম উদ্দীনের ঠাকুর বাড়িতে পা ফেলার সুযোগ হয়েছিল।
-
অবনীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর বাড়িটি নিলাম হয়। বাংলার মহান শিল্পীর বাড়ি সংরক্ষিত হয়নি বলে লেখক দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে বাড়িটি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হলেও জসীম উদ্দীন মন্তব্য করেছেন, "আজ ঠাকুর-বাড়ির সেই ইন্দ্রপুরী শ্মশানে পরিণত হইয়াছে।"
জসীম উদ্দীন
-
জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯০৩, ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রাম, মাতুলালয়।
-
পরিচিতি: প্রখ্যাত কবি, শিক্ষাবিদ; 'পল্লিকবি' নামে খ্যাত।
-
কর্মজীবন শুরু: পল্লিসাহিত্যের সংগ্রাহক হিসেবে।
-
কলেজজীবনে রচিত ‘কবর’ কবিতা তাঁকে বিপুল খ্যাতি এনে দেয়; বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কবিতা প্রবেশিকা বাংলা সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ: নক্সীকাঁথার মাঠ
-
প্রথম কাব্যগ্রন্থ: রাখালী
স্মৃতিকথা:
-
যাদের দেখেছি
-
ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়
ভ্রমণকাহিনি:
-
চলে মুসাফির
-
হলদে পীরের দেশ
-
যে দেশে মানুস বড়
-
জার্মানির শহরে ও বন্দরে
উপন্যাস:
-
বোবাকাহিনী
আত্মজীবনী:
-
জীবনকথা
কাব্যগ্রন্থ:
-
রাখালী
-
নক্সীকাঁথার মাঠ
-
সুচয়নী
-
সোজন বাদিয়ার ঘাট
-
এক পয়সার বাঁশি
-
বালুচর
-
ধানক্ষেত
-
রূপবতী
-
মা যে জননী কান্দে
-
মাটির কান্না
0
Updated: 1 month ago
'জুলাই শহীদ দিবস' পালিত হয় কবে?
Created: 2 months ago
A
১৬ জুলাই
B
১৮ জুলাই
C
৫ আগস্ট
D
৮ আগস্ট
‘জুলাই শহীদ দিবস’
-
উদযাপনের তারিখ: প্রতি বছর ১৬ জুলাই
-
ঘটনার প্রেক্ষাপট:
২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের নিহত হওয়ার দিনটি স্মরণে সরকার এই দিবস ঘোষণা করে। -
ঘোষণা তারিখ: ২ জুলাই, ২০২৫ (মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরিপত্রে)
-
দিবসের শ্রেণি: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসের তালিকায় ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত
-
সম্পর্কিত দিবস: ৫ আগস্টকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করা হয়েছে, যা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন হিসেবে চিহ্নিত।
-
উদ্দেশ্য: শহীদ আবু সাঈদের ত্যাগ ও গণঅভ্যুত্থানকে স্মরণ করা।
0
Updated: 2 months ago