যুক্তরাষ্ট্রের এলমেনডর্ফ রিচার্ডসন সামরিক ঘাঁটি কোথায় অবস্থিত?
A
হাওয়াই
B
ক্যালিফোর্নিয়া
C
আলাস্কা
D
ফ্লোরিডা
উত্তরের বিবরণ
যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায় সামরিক স্থাপনা হলো জয়েন্ট বেস এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসন, যা আলাস্কায় সর্বাধিক জনবহুল শহর অ্যাঙ্কোরেজ এর উত্তরে অবস্থিত এবং অঙ্গরাজ্যের বৃহত্তম সামরিক ঘাঁটি।
এই ঘাঁটিটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কাজে ব্যবহৃত হয়েছে। বিশেষ করে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল এখানে, যেখানে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টার আলোচনা হয়।
0
Updated: 1 month ago
সামরিক ঘাঁটি 'জয়েন্ট বেস এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসন' কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র
B
দোহা, কাতার
C
আলাস্কা, যুক্তরাষ্ট্র
D
কোনটি নয়
জয়েন্ট বেস এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসন (Joint Base Elmendorf-Richardson)
• অবস্থান: আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজ শহরের উত্তর প্রান্তে
• আলাস্কার সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি
• আয়তন: ৬৪ হাজার একর
• ভূমিকা:
-
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর আর্কটিক অঞ্চলে কার্যক্রম পরিচালনার প্রস্তুতি কেন্দ্র
-
স্নায়ুযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের হামলার আশঙ্কা মোকাবিলায় আকাশ প্রতিরক্ষা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহৃত
• ইতিহাস: -
১৯৫৭ সালে সর্বাধিক সক্রিয় অবস্থায় ২০০টি যুদ্ধবিমান, একাধিক বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র ও রাডার সিস্টেম মোতায়েন ছিল
• উল্লেখযোগ্য ঘটনা: -
১৫ আগস্ট, ২০২৫: ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে বৈঠক করেছেন
সূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন
0
Updated: 1 month ago
দিয়েগো গার্সিয়া সামরিক ঘাঁটিটি কোন মহাসাগরে অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
আটলান্টিক মহাসাগর
B
প্রশান্ত মহাসাগর
C
ভারত মহাসাগর
D
আর্কটিক মহাসাগর
দিয়েগো গার্সিয়া
-
দিয়েগো গার্সিয়া দ্বীপ ভারত মহাসাগরের মাঝখানে চাগোস দ্বীপপুঞ্জের একটি অংশ।
-
এটি ব্রিটিশ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের (BIOT) অন্তর্ভুক্ত।
-
মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
১৭৯০ সালে ফরাসিরা এখানে প্রথম বসতি স্থাপন করে।
-
১৮১৪ সালে নেপোলিয়নিক যুদ্ধের পর প্যারিস ট্রিটি অনুযায়ী ফ্রান্স দ্বীপটি ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করে।
-
চাগোস দ্বীপপুঞ্জের অন্যান্য দ্বীপগুলোর মতো দিয়েগো গার্সিয়া এক সময় মরিশাসের অংশ ছিল।
গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপসমূহ:
-
প্রশান্ত মহাসাগর: পাপুয়া নিউ গিনি, হাওয়াই, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপাইন, পালাউ, নাউরু, তাহিতি, ফিজি, সলোমান দ্বীপপুঞ্জ ইত্যাদি।
-
আটলান্টিক মহাসাগর: যুক্তরাজ্য, বাহামা, বারমুডা, গ্রিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, জ্যামাইকা, ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র, কিউবা ইত্যাদি।
-
ভারত মহাসাগর: মাদাগাস্কার, সেইসিলিশ, মরিশাস, দিয়েগো গার্সিয়া, মালদ্বীপ, আন্দামান ও নিকোবর ইত্যাদি।
সূত্র: Britannica
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন দেশটিতে রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটির সুবিধা বিদ্যমান?
Created: 1 month ago
A
কিউবা
B
ভিয়েতনাম
C
উজবেকিস্তান
D
সােমালিয়া
রাশিয়ার সামরিক ঘাঁটির বর্তমান ও অতীত পরিস্থিতি বোঝার জন্য নিম্নলিখিত তথ্যগুলো উল্লেখযোগ্য। এগুলো তৎকালীন চুক্তি, ব্যবহার ও সামরিক উপস্থিতির ভিত্তিতে整理 করা হয়েছে, তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহের জন্য লাইভ নিউজ প্যানেল, সাম্প্রতিক সংবাদ বা অথেনটিক সূত্র দেখাও প্রয়োজন।
-
১৪ নভেম্বর ২০০৫ সালে উজবেকিস্তান ও রাশিয়ার মধ্যে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে উজবেকিস্তান রাশিয়ার কাছ থেকে পূর্ণাঙ্গ সামরিক ঘাঁটির সুবিধা (সৈন্য ও ঘাঁটি) গ্রহণ করে।
-
ভিয়েতনামের Cam Ranh Air Force Base এবং Cam Ranh Naval Base ১৯৭৯ থেকে ২০০২ পর্যন্ত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নিয়মিত ব্যবহারাধীন ছিল। ২০১৩ সালের শেষ দিকে নৌবাহিনী এবং ২০১৪ সাল থেকে বিমানবাহিনী পুনরায় এই ঘাঁটিগুলো ব্যবহার শুরু করে। ঘাঁটিতে বর্তমানে সৈন্য না থাকলেও সুবিধা বজায় আছে।
-
ভিয়েতনামে পূর্বে রাশিয়ার ঘাঁটি ছিল, কিন্তু ২০০২ সালের পর এটি তেমন সক্রিয় নয়।
-
কিউবাতে রাশিয়ার একটি রেডিও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ছিল, তবে এটি সামরিক ঘাঁটি হিসেবে বিবেচিত নয়।
-
উজবেকিস্তানের Karshi-Khanabad Air Base ২০০৬ থেকে ২০১২ পর্যন্ত রাশিয়ার বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ২০১২ সালে উজবেকিস্তান সরকার দেশটিতে সকল বৈদেশিক সামরিক উপস্থিতি নিষিদ্ধ করে।
-
সোমালিয়াতে রাশিয়ার কোন সামরিক ঘাঁটি নেই।
0
Updated: 1 month ago