'পদ্মানদীর মাঝি' - এর উল্লেখযোগ্য চরিত্র কোনটি?
A
মজিদ
B
কুবের
C
মালেক
D
গোরা
উত্তরের বিবরণ
‘পদ্মানদীর মাঝি’ এবং মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
-
উল্লেখযোগ্য চরিত্র: কুবের
-
পদ্মানদীর মাঝি:
-
১৯৩৪ সালে ধারাবাহিকভাবে পূর্বাশা পত্রিকায় প্রকাশিত।
-
কাহিনি: পদ্মা নদীর তীরে বসবাসরত ধীবরদের জীবন ও দৈনন্দিন সংগ্রাম।
-
অন্যান্য চরিত্র: কপিলা, মালা, ধনঞ্জয়, গণেশ, শীতলবাবু, হোসেন মিঞা।
-
-
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়:
-
জন্ম: ২৯ মে ১৯০৮, দুমকা, বিহার; পৈতৃক নিবাস: মালবদিয়া, ঢাকা।
-
প্রকৃত নাম: প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়; ডাকনাম: মানিক।
-
-
উল্লেখযোগ্য উপন্যাসসমূহ:
-
জননী (১৯৩৫)
-
দিবারাত্রির কাব্য (১৯৩৫)
-
পদ্মানদীর মাঝি (১৯৩৬)
-
পুতুলনাচের ইতিকথা (১৯৩৬)
-
শহরতলী (১৯৪০-৪১)
-
চিহ্ন (১৯৪৭)
-
চতুষ্কোণ (১৯৪৮)
-
সার্বজনীন (১৯৫২)
-
আরোগ্য (১৯৫৩)
-
-
উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পসমূহ:
-
অতসী মামী ও অন্যান্য গল্প (১৯৩৫)
-
প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭)
-
সরীসৃপ (১৯৩৯)
-
সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩)
-
হলুদ পোড়া (১৯৪৫)
-
আজ কাল পরশুর গল্প (১৯৪৬)
-
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫০)
-
ফেরিওয়ালা (১৯৫৩)
-
-
নোট:
-
মজিদ – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর লালসালু চরিত্র
-
মালেক – সেলিনা হোসেনের পোকামাকড়ের ঘরবসতি চরিত্র
-
গোরা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গোরা উপন্যাসের চরিত্র
-
0
Updated: 1 month ago
’আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি।’-এ বাক্যে ’জ্বর জ্বর’ কোন অর্থ প্রকাশ করে?
Created: 1 month ago
A
কালের বিস্তার
B
পৌন:পুনিকতা
C
সামান্য
D
আধিক্য
বাংলা ভাষায় দ্বিরুক্ত শব্দ হলো সেই শব্দ, পদ বা অনুকার শব্দ যা পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে সম্প্রসারিত বা ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। একবার ব্যবহৃত হলে তা সাধারণ অর্থ বহন করে, কিন্তু দুইবার ব্যবহারে অর্থের প্রসার ঘটে।
-
সামান্য অর্থে:
-
উদাহরণ: আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি।
-
-
আধিক্য অর্থে:
-
উদাহরণ: রাশি রাশি ধন, ধামা ধামা ধান।
-
-
পরস্পরতা বা ধারাবাহিকতা অর্থে:
-
উদাহরণ: তুমি দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ। তুমি বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলেছ।
-
-
ক্রিয়া বিশেষণ অর্থে:
-
উদাহরণ: ধীরে ধীরে যায়, ফিরে ফিরে চায়।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
প্রবোধচন্দ্রিকা
B
রাজাবলী
C
বেদান্তচন্দ্রিকা
D
বত্রিশ সিংহাসন
বত্রিশ সিংহাসন
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ।
এটি একটি কাহিনি সংকলন (অনুবাদিত), প্রকাশকাল ১৮০২।
বাংলা গদ্যের আদিপর্বে এর বিশেষ স্থান রয়েছে।
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
তিনি সংস্কৃত পণ্ডিত, ভাষাবিদ ও লেখক।
উইলিয়াম কেরির সুপারিশে ১৮০১ সালের ৪ মে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের হেড-পণ্ডিত হন।
তিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির জজ-পণ্ডিত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের মধ্যে সর্বাধিক গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থসমূহ
বত্রিশ সিংহাসন
রাজাবলী
হিতোপদেশ
বেদান্তচন্দ্রিকা
প্রবোধচন্দ্রিকা ইত্যাদি।
0
Updated: 2 months ago
‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা কে?
Created: 1 month ago
A
প্রমথ চৌধুরী
B
শামসুর রাহমান
C
সুকান্ত ভট্টাচার্য
D
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
'ছাড়পত্র' কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা সুকান্ত ভট্টাচার্য। কবির মৃত্যুর তিন মাস পর ১৯৪৭ সালে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এটি বাংলা রাজনৈতিক কবিতার ইতিহাসে এক স্মরণীয় সংযোজন। গ্রন্থের অন্যতম বিখ্যাত পঙক্তি হলো—
“এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাবো আমি / নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।”
-
সুকান্ত ভট্টাচার্য:
-
জন্ম: ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট, কলকাতার মাতুলালয়ে।
-
পৈতৃক নিবাস: ফরিদপুর জেলার কোটালিপাড়া।
-
তাঁর কবিতায় শোষিত মানুষের দুঃখ-কষ্ট, বিক্ষোভ ও বিদ্রোহের প্রতিধ্বনি প্রতিফলিত হয়েছে।
-
মৃত্যু: ১৯৪৭ সালের ১৩ মে, বয়স মাত্র ২০ বছর ৯ মাস।
-
-
উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ: ছাড়পত্র, পূর্বাভাস, মিঠেকড়া, অভিযান, ঘুম নেই, হরতাল, গীতিগুচ্ছ প্রভৃতি।
-
0
Updated: 1 month ago