প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি (NICAR) কত সালে গঠিত হয়?
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৮২ সালে
C
১৯৮৩ সালে
D
১৯৮৪ সালে
উত্তরের বিবরণ
NICAR হলো National Implementation Committee for Administrative Reform, যা প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি নামে পরিচিত। এটি ১৯৮২ সালে গঠিত হয় এবং গঠনের সময় তৎকালীন উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক রিয়ার এডমিরাল এম.এ. খানকে সভাপতি করা হয়। কমিটির আহবায়ক হন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আর বর্তমানে এই দায়িত্বে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৮২
-
প্রথম সভাপতি: রিয়ার এডমিরাল এম.এ. খান
-
কমিটির আহবায়ক: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
-
বর্তমান আহবায়ক: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ কার নিকট দায়বদ্ধ থাকে?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রপতির কাছে
B
জাতীয় সংসদের কাছে
C
প্রধান বিচারপতির কাছে
D
কারো নিকট নয়
মন্ত্রিপরিষদ হলো শাসন বিভাগের কেন্দ্রীয় সংস্থা। প্রধানমন্ত্রী সরকার প্রধান এবং মন্ত্রিপরিষদের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর নেতৃত্বে মন্ত্রিপরিষদ দেশের শাসন কার্যক্রম পরিচালনা করে। সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি কাজের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ গঠন করেন।
সংবিধান অনুযায়ী, বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে ন্যস্ত থাকে এবং তিনি সংসদের কাছে দায়বদ্ধ থাকেন।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস?
Created: 1 month ago
A
বৈদেশিক বাণিজ্য
B
পোশাক শিল্প
C
কর রাজস্ব
D
রেমিট্যান্স
বাংলাদেশ সরকারের আয়ের উৎসসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ হলো:
বাংলাদেশ সরকার বার্ষিক রাজস্ব ও উন্নয়ন ব্যয় নির্বাহের জন্য যে সমস্ত উৎস থেকে সম্পদ সংগ্রহ করে, সেগুলোকে সরকারের আয়ের উৎস বলা হয়। মোট প্রাপ্তি সংগ্রহকে মূলত দু’ভাগে ভাগ করা যায়:
-
কর রাজস্ব
-
কর বহির্ভূত রাজস্ব
কর রাজস্ব বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস। সরকারের কর রাজস্বের প্রধান উৎসসমূহ হলো:
-
আয় ও মুনাফা কর
-
আমদানি শুল্ক
-
মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট)
-
আবগারি শুল্ক
-
সম্পূরক শুল্ক
-
যানবাহন কর
-
ভূমি রাজস্ব
-
নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প বিক্রয়
-
অন্যান্য কর ও শুল্ক
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা -
Created: 3 weeks ago
A
প্রধান বিচারপতি
B
আইনমন্ত্রী
C
আইন সচিব
D
অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের সংবিধানে অ্যাটর্নি জেনারেল পদের গুরুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তিনি রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা হিসেবে সরকারের পক্ষে আদালতে আইনগত বিষয় উপস্থাপন করেন। এই পদ সংবিধানের চতুর্থ ভাগের নির্বাহী বিভাগের ৫ম পরিচ্ছেদে, অনুচ্ছেদ ৬৪-এ বর্ণিত হয়েছে। নিচে অ্যাটর্নি জেনারেল সম্পর্কিত মূল তথ্য ও তাঁর ক্ষমতা ও দায়িত্বের বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো—
-
বাংলাদেশে গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের একজন অ্যাটর্নি জেনারেল থাকবেন।
-
তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা (Chief Legal Officer) হিসেবে রাষ্ট্র ও সরকারের পক্ষে court proceedings-এ আইনগত দিক উপস্থাপন করেন।
-
রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য কোনো ব্যক্তিকে Attorney General পদে নিয়োগ দেন।
-
তিনি রাষ্ট্রপতির satisfaction অনুযায়ী সময় পর্যন্ত দায়িত্বে বহাল থাকেন এবং রাষ্ট্রপতি নির্ধারিত remuneration বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করেন।
-
Attorney General রাষ্ট্রপতির কাছে written and signed resignation letter জমা দিয়ে পদত্যাগ করতে পারেন।
-
তিনি সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারকের মতোই status and privileges ভোগের অধিকারী হন।
অ্যাটর্নি জেনারেলের ক্ষমতা ও কার্যাবলি:
-
তিনি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত সকল duties and responsibilities পালন করেন।
-
তাঁর অধিকার আছে বাংলাদেশের সকল courts of law-এ বক্তব্য উপস্থাপন করার।
-
তিনি legal advisor to the Government of Bangladesh হিসেবে কাজ করেন এবং রাষ্ট্র ও সরকারের আইনগত বিষয়সমূহে পরামর্শ প্রদান করেন।
0
Updated: 3 weeks ago