চর্যাগীতি রচনার দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী হলেন -
A
লুইপা
B
ভুসুকুপা
C
সরহপাভাদেপা
D
ভাদেপা
উত্তরের বিবরণ
ভুসুকুপা চর্যাগীতি রচনার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী ছিলেন। তাঁর রচিত ৮টি পদ চর্যাপদ গ্রন্থে সংরক্ষিত আছে। নানা কিংবদন্তি অনুসারে, ভুসুকুপা নামটি ছন্দের নাম হিসেবে ধরা হয়। তাঁর প্রকৃত নাম শান্তিদেব।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, শান্তিদেব বা ভুসুকুপা ৭ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে জীবনযাপন করতেন। তাঁর জীবৎকাল সর্বশেষ পর্যন্ত ৮০০ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। তিনি ধর্মপালের রাজত্বকাল (৭৭০-৮০৬ সাল)েও সক্রিয় ছিলেন।
0
Updated: 1 month ago
'চতুরঙ্গ' গ্রন্থটি কার রচিত?
Created: 1 month ago
A
নাটক
B
উপন্যাস
C
কাব্যগ্রন্থ
D
ভ্রমণকাহিনী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চতুরঙ্গ’ একটি বিখ্যাত উপন্যাস, যা প্রকাশিত হয় ১৯১৬ সালে। এই উপন্যাসের নামকরণ করা হয়েছে সংস্কৃত শব্দ ‘চতুরঙ্গ’ থেকে, যার অর্থ ‘চারটি অংশ’ বা ‘চতুর্ভুজ’, কারণ উপন্যাসে চারটি অধ্যায় রয়েছে এবং প্রতিটি অধ্যায়ের নামকরণ করা হয়েছে প্রধান চরিত্রদের নামে। উপন্যাসের মূল চরিত্রগুলো হলো শচীশ, দামিনী এবং শ্রীবিলাস।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলো হলো:
-
ঘরে-বাইরে
-
চোখের বালি
-
শেষের কবিতা
-
যোগাযোগ
-
নৌকাডুবি
-
বউ ঠাকুরানীর হাট
-
দুই বোন
-
মালঞ্চ
-
চতুরঙ্গ
-
গোরা
-
রাজর্ষি
-
চার অধ্যায়
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
’সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থের লেখক কে?
Created: 2 months ago
A
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
শামসুর রাহমান
D
নির্মলেন্দু গুণ
- ’সন্ধ্যা’ কাব্যগ্রন্থের রচিতা কাজী নজরুল ইসলাম।
- এই কাব্যগ্রন্থে তাঁর রচিত বিখ্যাত রণসংগীত অন্তর্ভুক্ত।
- জাগরণ, জীবন, যৌবন, তরুণের গান, চল্ চল্ চল্, ভােরের সানাই ইত্যাদি কবিতা এই কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
-----------------------------
• কাজী নজরুল ইসলাম:
• কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৪ মে ১৮৯৯) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
• নজরুলের ডাক নাম ছিল 'দুখু মিয়া'।
• বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি 'বিদ্রোহী কবি' এবং আধুনিক বাংলা গানের জগতে 'বুলবুল' নামে খ্যাত।
0
Updated: 2 months ago
ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক কাজী নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থটি প্রথম নিষিদ্ধ হয়?
Created: 1 month ago
A
বিষের বাঁশী
B
যুগবাণী
C
ভাঙার গান
D
প্রলয় শিখা
কাজী নজরুল ইসলামের বেশ কয়েকটি গ্রন্থ ব্রিটিশ শাসনামলে রাজনৈতিক ও বিপ্লবী চেতনার কারণে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। মোট পাঁচটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল, যেগুলো নিচে দেওয়া হলো—
-
যুগবাণী: প্রবন্ধ গ্রন্থ। এটি ছিল নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ, যা নিষিদ্ধ করা হয় ২৩ নভেম্বর, ১৯২২ সালে। পরবর্তীতে এর উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয় ১৯৪৭ সালে।
-
বিষের বাঁশী: কবিতাগ্রন্থ। নিষিদ্ধ হয় ২২ অক্টোবর, ১৯২৪। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয় ২৭ এপ্রিল, ১৯৪৫।
-
ভাঙার গান: কবিতাগ্রন্থ। নিষিদ্ধ করা হয় ১১ অক্টোবর, ১৯২৪।
-
প্রলয় শিখা: কবিতাগ্রন্থ। নিষিদ্ধ হয় ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৩০।
-
চন্দ্রবিন্দু: গানের সংকলন। নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় ১৪ অক্টোবর, ১৯৩১।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago