A
৯৫০-১২০০ খ্রীষ্টাব্দ
B
৬৫০-৯৫০ খ্রীষ্টাব্দ
C
৬৫০-১২৫০ খ্রীষ্টাব্দ
D
৬৫০-১২০০ খ্রীষ্টাব্দ
উত্তরের বিবরণ
চর্যাপদের রচনাকাল সম্পর্কে গবেষকদের মত
-
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে: ৬৫০ – ১২০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে
-
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে: ৯৫০ – ১২০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে
-
ড. সুকুমার সেনের মতে: ৯০০ – ১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে
চর্যাপদ
-
বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ/কবিতা সংকলন/গানের সংকলন
-
বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন
-
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করেন
-
প্রবোধচন্দ্র বাগচী ১৯৩৮ সালে চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ আবিষ্কার করেন

0
Updated: 10 hours ago
‘শূন্যপুরাণ’ কাব্যগ্রন্থটি কীসের নিদর্শন?
Created: 3 weeks ago
A
গদ্য কাব্য
B
মহাকাব্য
C
চম্পুকাব্য
D
নাট্যকাব্য
'শূন্যপুরাণ':
- রামাই পণ্ডিত রচিত বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বীয় গ্রন্থের নাম ‘শূন্যপুরাণ’।
- মূল গ্রন্থে ধর্মপূজার যে বিবরণ আছে তাতে বৌদ্ধধর্মের শূন্যবাদ ও হিন্দু লোকধর্মের মিশ্রণ ঘটেছে।
- শূন্যপুরাণ বিশেষভাবে ধর্মপূজা পদ্ধতি।
- কাব্যগ্রন্থটি ৫১ টি অধ্যায়ে বিভক্ত।
- শূন্যপুরাণ চম্পুকাব্যের নিদর্শন।
- গদ্য ও পদ্য মিশ্রিত কাব্যকে চম্পুকাব্য বলে।
- বিশ্বকোষ প্রণেতা নগেন্দ্রনাথ বসু তিনটি পুথির পাঠ সংগ্রহ করে ১৩১৪ বঙ্গাব্দে ‘বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ’ থেকে শূন্যপুরাণ নামকরণ করে প্রকাশ করে।

0
Updated: 3 weeks ago
৪) 'সান্ধ্য ভাষা' কোন গ্রন্থের সাথে সম্পর্কিত?
Created: 3 weeks ago
A
চর্যাপদ
B
সেক শুভোদয়া
C
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
D
মঙ্গলকাব্য
চর্যাপদ
-
সংজ্ঞা:
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনযুগের একমাত্র নিদর্শন—চর্যাপদ। অন্য নামে পরিচিত: চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, চর্যাগীতিকোষ, চর্যাগীতি। -
ধরন:
বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ/কবিতা সংকলন/গানের সংকলন। -
বিষয়বস্তু:
-
বৌদ্ধ ধর্ম অনুযায়ী সাধনভজনের তত্ত্ব প্রকাশ।
-
চর্যাগুলো রচনা করেছেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
-
চর্যাপদে বৌদ্ধধর্মের চর্চা ও শিক্ষার বিষয়বস্তু উঠে এসেছে।
-
-
আবিষ্কার:
-
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক নেপালের রয়েল লাইব্রেরি থেকে ১৯০৭ সালে আবিষ্কৃত।
-
এটি বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন।
-
-
ভাষা:
-
চর্যাপদের ভাষা: ‘সন্ধ্যা’ বা ‘সান্ধ্য ভাষা’।
-
ভাষা কখনও স্পষ্ট, কখনও অস্পষ্ট, তাই একে ‘আলো-আঁধারি’ ভাষা বলা হয়।
-
-
ছন্দ:
-
চর্যাপদের পদগুলো প্রাচীন ছন্দে রচিত, যা আধুনিক ছন্দের বিচারে মাত্রাবৃত্ত ছন্দের অধীনে বিবেচ্য।
-
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম

0
Updated: 3 weeks ago
চর্যাপদে কোন ধর্মের কথা বলা হয়েছে?
Created: 2 weeks ago
A
ইসলাম ধর্ম
B
বৌদ্ধ ধর্ম
C
হিন্দু ধর্ম
D
খ্রিষ্টান ধর্ম
চর্যাপদ
-
চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ/কবিতা সংকলন/গানের সংকলন।
-
এটি বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
-
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
-
চর্যাপদের চর্যাগুলি রচনা করেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
-
এতে মূলত বৌদ্ধধর্মের উপদেশ তুলে ধরা হয়েছে।
-
আধুনিক ছন্দ বিশ্লেষণে চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
-
চর্যাপদ তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র।
-
১৯৩৮ সালে প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ আবিষ্কার করেন।
-
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ-র মতে চর্যাপদ রচনা হয়েছে খ্রিষ্টাব্দ ৬৫০ সালে, আর সুনীতকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর মতে খ্রিষ্টাব্দ ৯৫০–১২০০ সালের মধ্যে।
-
চর্যাপদের সংখ্যা সম্পর্কেও মতভেদ রয়েছে—ড. শহীদুল্লাহর মতে ৫০টি, আর সুনীতকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে ৫১টি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (মাহবুবুল আলম), বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 weeks ago