নিচের কোন কোম্পানি পাবলিক ক্লাউড সার্ভিস প্রদান করে?
A
Microsoft Azure
B
Nokia Networks
C
Nintendo Platform
D
Spotify Platform
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর: ক) Microsoft Azure
পাবলিক ক্লাউড (Public Cloud)
- পাবলিক ক্লাউড হলো এমন ক্লাউড যা সাধারণ জনগণের জন্য উন্মুক্ত।
- যে টাকা দেবে, সেই সার্ভিস পাবে, এমন ক্লাউডকে বলা হয় পাবলিক ক্লাউড।
- উদাহরণ: আমাজনের EC2।
- সুবিধা: যে কেউ এর সেবা নিতে পারে।
- অসুবিধা: একই জায়গায় একাধিক ক্লায়েন্টের আনাগোনার ফলে নিরাপত্তার সমস্যা হতে পারে।
- Microsoft, Google প্রভৃতি পাবলিক ক্লাউডের অবকাঠামো স্থাপন ও পরিচালনা করে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস প্রদান করে।
পাবলিক ক্লাউড সার্ভিস প্রদানকারী কোম্পানিগুলো হলো:
- Amazon Web Services (AWS),
- Microsoft Azure,
- Google Cloud Platform (GCP)।
0
Updated: 1 month ago
একটি হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে, যদি ডিভাইস A তথ্য প্রেরণ করছে, ডিভাইস B-এর কী হবে?
Created: 1 month ago
A
একসাথে ডেটা পাঠাতে পারবে
B
B এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে
C
A এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে
D
B স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে চলে যাবে
হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেম
হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে তথ্য আদানপ্রদান দুই দিকেই হয়, কিন্তু এক সময়ে কেবল একটি দিকেই ডেটা প্রেরণ সম্ভব। অর্থাৎ, একই মুহূর্তে দুইটি ডিভাইস একসাথে ডেটা প্রেরণ করতে পারে না। সুতরাং, যদি ডিভাইস A তথ্য প্রেরণ করছে, ডিভাইস B কে অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ না A-এর প্রেরণ সম্পন্ন হয়। এই কারণে, B-এর তথ্য প্রেরণ তখনই শুরু করা যায় যখন চ্যানেল খালি হয়। হাফ-ডুপ্লেক্স সিস্টেমে এক সময়ে এক পক্ষই প্রেরণকারী এবং অন্য পক্ষ গ্রাহক থাকে, যা সম্পূর্ণ ডুপ্লেক্সের থেকে আলাদা। তাই সঠিক উত্তর হবে: গ) A এর তথ্য প্রেরণ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
ডাটা ট্রান্সমিশন মোড
উৎস থেকে গন্তব্যে ডাটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ডাটা প্রবাহের দিককে বিবেচনা করে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতিকে ডাটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। ডাটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে ডাটা ট্রান্সমিশন মোডকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়।
১. সিমপ্লেক্স (Simplex)
-
শুধুমাত্র একদিকে ডাটা প্রেরণের মোড বা পদ্ধতিকে বলা হয় সিমপ্লেক্স।
-
এক্ষেত্রে গ্রাহক যন্ত্রটি কখনোই প্রেরক যন্ত্রটিতে ডাটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টিভি, কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডাটা প্রেরণ।
২. হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex)
-
হাফ-ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে যে কোন প্রান্ত ডাটা গ্রহণ অথবা প্রেরণ করতে পারে কিন্তু গ্রহণ এবং প্রেরণ একই সাথে করতে পারে না।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি।
৩. ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex)
-
ফুল-ডুপ্লেক্স মোডে একই সময়ে উভয় দিক হতে ডাটা প্ররণের ব্যবস্থা থাকে।
-
যে কোন প্রান্ত প্রয়োজনে ডাটা প্রেরণ করার সময় ডাটা গ্রহণ অথবা ডাটা গ্রহণের সময় প্রেরণও করতে পারবে।
-
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল ফোন।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রিটানিকা।
0
Updated: 1 month ago
অপারেটিং সিস্টেম কী ধরনের সফটওয়্যার?
Created: 1 month ago
A
Application Software
B
System Software
C
Development Software
D
Utility Software
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অপারেটিং সিস্টেম (Operating System)
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তি
অপারেটিং সিস্টেম (Operating System) হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার, যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে এবং কম্পিউটার চালু হওয়ার পর প্রথম যে সফটওয়্যার কাজ করে।
সিস্টেম সফটওয়্যার সম্পর্কিত মূল তথ্য:
-
কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে।
-
হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারিক প্রোগ্রামের মধ্যে যোগসূত্র রক্ষা করে।
-
কম্পিউটারকে সঠিকভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামসমূহ অন্তর্ভুক্ত করে।
-
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে এবং ব্যবহারিক প্রোগ্রাম চালানোর জন্য কম্পিউটারকে প্রস্তুত রাখে।
-
উদাহরণ: DOS, Windows XP, Linux, Unix, Mac OS।
-
Compiler, Interpreter, Assembler-এর মতো প্রোগ্রামও সিস্টেম সফটওয়্যারের অন্তর্ভুক্ত।
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার:
-
মানুষের বিশেষ কাজ সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
উদাহরণ: MS Word, MS Excel, Oracle, FoxPro, Adobe Photoshop, Paint।
ইউটিলিটি প্রোগ্রাম:
-
অপারেটিং সিস্টেমকে সাহায্য করে কম্পিউটারের কার্যকারিতা পরিচালনা, কনফিগারেশন অপটিমাইজেশন, সমস্যা সমাধান ও রক্ষণাবেক্ষণে।
-
উদাহরণ: Antivirus Programs, Disk Defragmenter, File Manager।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য নয়?
Created: 1 month ago
A
শুধু ০ ও ১ ব্যবহার করে
B
কম্পিউটারের মূল সংখ্যা পদ্ধতি
C
মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত
D
ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে ব্যবহৃত
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি ভিত্তি-২ সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে শুধুমাত্র দুটি ডিজিট, ০ এবং ১, ব্যবহার করা হয়। এটি বিশেষভাবে কম্পিউটার এবং ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স-এর জন্য উপযোগী।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মূল তথ্য:
-
এটি ২-ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে কেবল ০ এবং ১ ব্যবহার করা হয়।
-
এই দুটি অংককে বিভিন্নভাবে সাজিয়ে যেকোনো সংখ্যা প্রকাশ করা যায়।
-
বাইনারি পদ্ধতির বেজ হলো ২।
-
উদাহরণ: (110)₂, (1101)₂ ইত্যাদি।
-
কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে সমস্ত ডেটা সংরক্ষণ করে।
-
কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকরণও বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়।
উল্লেখ্য, মানুষের দৈনন্দিন জীবনে দশমিক (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি (০–৯) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago