5G মোবাইল প্রযুক্তি কখন চালু হয়েছিল?
A
২০১৫ সালে
B
২০১৭ সালে
C
২০১৯ সালে
D
২০২১ সালে
উত্তরের বিবরণ
**5G মোবাইল প্রযুক্তি** ২০১৯ সালে চালু হয়। এটি মোবাইল নেটওয়ার্ককে আরও দ্রুত, উচ্চ ব্যান্ডউইথ ও কম ল্যাটেন্সি প্রদান করে, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 5G স্মার্টফোনের ডাউনলোড স্পিড দ্বিগুণ করতে সক্ষম এবং IoT ডিভাইসের কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ায়। এটি মেশিন লার্নিং, AI, VR, AR-এর মতো উন্নত ডিজিটাল অপারেশনগুলোর জন্য ডেটা প্রসেসিং ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করে। স্বয়ংক্রিয় যানবাহন, ড্রোন ও অন্যান্য রোবোটিক সিস্টেমকেও এটি সমর্থন করে। 5G উন্নত IoT ফাংশনালিটি সমর্থন করে, যেমন উন্নত স্মার্ট হোম প্রযুক্তি, স্মার্ট মেডিকেল ডিভাইস এবং উন্নত রিটেইল অভিজ্ঞতা। শহর পরিকল্পনায় ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টে AI ক্যামেরা ব্যবহার করা যায়, কৃষকরা দূর থেকে পানি ও মাটি পর্যবেক্ষণ করতে পারে, এবং স্থপতি ও প্রকৌশলী AR ব্যবহার করে নির্মাণ স্থান সম্পর্কিত তথ্য সহজে দেখতে ও অবদান রাখতে পারেন।
**5G-এর প্রধান তিনটি ধরন:**
* Low-band
* Mid-band
* High-band
**প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য:**
* টেলিকম কোম্পানি MIMO অ্যান্টেনা ও স্মল সেল ব্যবহার করে সিগন্যাল প্রেরণ করে।
* 5G নেটওয়ার্ক ক্লাউড-ভিত্তিক ডেটা সংরক্ষণে নির্ভরশীল, তাই এটি ডেটা ক্ষতি, সাইবার আক্রমণ ও চুরির ঝুঁকির মধ্যে থাকে।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি OSI Model-এর সর্বনিম্ন স্তর?
Created: 1 month ago
A
Physical Layer
B
Data Link Layer
C
Network Layer
D
Transport Layer
OSI মডেল হলো একটি নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন মডেল, যা ISO (International Organization for Standardization) কর্তৃক প্রস্তাবিত এবং ৭টি স্তর (Layer) নিয়ে গঠিত। সবচেয়ে নিচের স্তর হলো Physical Layer।
OSI মডেলের ৭টি লেয়ার:
-
Physical Layer: ডেটা বাইনারি সিগন্যাল হিসেবে ট্রান্সমিট করে।
-
Data Link Layer: MAC Address এবং Frame Transmission পরিচালনা করে।
-
Network Layer: IP Addressing এবং প্যাকেট রাউটিং নিয়ন্ত্রণ করে।
-
Transport Layer: End-to-end Communication নিশ্চিত করে, যেমন TCP ও UDP।
-
Session Layer: সেশন কন্ট্রোল এবং ডেটা এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা করে।
-
Presentation Layer: ডেটা এনক্রিপশন, ডিক্রিপশন এবং কম্প্রেশন পরিচালনা করে।
-
Application Layer: ব্যবহারকারী এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে ইন্টারফেস তৈরি করে, যেমন HTTP, FTP, SMTP ইত্যাদি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
১ গিগাবাইট = ?
Created: 1 month ago
A
১০২৪ মেগাবাইট
B
১০০০ টেরাবাইট
C
১০২৪ কিলোবাইট
D
১০২৪ বাইট
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
বিট ও বাইট:
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
- বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক
- ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিট একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
পরিমাপ:
- ১ নিবল = ৪ বিট।
- ১ বাইট = ৮ বিট।
- ১ কিলোবিট = ১০০০ বিট।
- ১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট।
- ১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট।
- ১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট।
- ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট।
- ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট।
- ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
- ১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট।
- ১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট।
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সঠিক তথ্য: ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
বিট ও বাইট
-
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
-
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
-
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
ডেটা পরিমাপের একক
| একক | সমান |
|---|---|
| ১ নিবল | ৪ বিট |
| ১ বাইট | ৮ বিট |
| ১ কিলোবিট (Kb) | ১০০০ বিট |
| ১ মেগাবিট (Mb) | ১০০০ কিলোবিট |
| ১ গিগাবিট (Gb) | ১০০০ মেগাবিট |
| ১ টেরাবিট (Tb) | ১০০০ গিগাবিট |
| ১ কিলোবাইট (KB) | ১০২৪ বাইট |
| ১ মেগাবাইট (MB) | ১০২৪ কিলোবাইট |
| ১ গিগাবাইট (GB) | ১০২৪ মেগাবাইট |
| ১ টেরাবাইট (TB) | ১০২৪ গিগাবাইট |
| ১ পেটাবাইট (PB) | ১০২৪ টেরাবাইট |
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমানএকাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago
আধুনিক কম্পিউটারে CPU সাধারণত কোথায় থাকে?
Created: 1 month ago
A
আলাদা আলাদা সার্কিট বোর্ডে
B
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট চিপে
C
পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিটে
D
র্যাম চিপে
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (CPU)
-
সংজ্ঞা: CPU হলো যেকোনো ডিজিটাল কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান অংশ এবং এটি কম্পিউটারের "ফিজিক্যাল হার্ট" হিসেবে কাজ করে।
-
গঠন:
১. প্রধান মেমরি (Main Memory)
২. কন্ট্রোল ইউনিট (Control Unit)
৩. অ্যারিথমেটিক-লজিক ইউনিট (ALU – Arithmetic Logic Unit) -
কাজ:
-
কন্ট্রোল ইউনিট কম্পিউটারের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় করে।
-
প্রধান মেমরি থেকে নির্দেশাবলী নির্বাচন, পুনরুদ্ধার ও ব্যাখ্যা করে সিস্টেমের অন্যান্য অংশ সক্রিয় করে।
-
ALU মৌলিক গাণিতিক ফাংশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) এবং লজিক অপারেশন সম্পাদন করে।
-
-
আধুনিক রূপ: আধুনিক কম্পিউটারে CPU সাধারণত একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) চিপে থাকে, যাকে মাইক্রোপ্রসেসর বলা হয়।
-
সংযুক্তি: CPU বিভিন্ন ইনপুট/আউটপুট ডিভাইস এবং সহায়ক স্টোরেজ ইউনিটের সাথে সংযুক্ত থাকে।
উৎস: ব্রিটানিকা
0
Updated: 1 month ago