A
Poverty Elimination Strategic Plan
B
Poverty Reduction Strategy Paper
C
Poverty Strategic Document Paper
D
Poverty Strategic Revenue Plan
উত্তরের বিবরণ
দারিদ্র বিমোচন কৌশল পত্র (PRSP) হলো দারিদ্র্য কমানোর জন্য একটি নীতি এবং পরিকল্পনার দলিল, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলো তাদের অভ্যন্তরীণ নীতি ও উন্নয়ন সহযোগিতার মাধ্যমে প্রণয়ন করে।
তথ্যসমূহ:
-
PRSP এর পূর্ণরূপ হলো Poverty Reduction Strategy Paper।
-
২০০৩ সালে বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন পিআরএসপি (IPRSP) প্রথম প্রণয়ন করে।
-
২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রথম PRSP প্রণয়ন করে।
-
২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে ২০০৫ সালে প্রণীত দলিলটি হালনাগাদ করা হয়।

0
Updated: 11 hours ago
ফরায়েজি আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপদান করেন কে
Created: 6 days ago
A
হাজী শরীয়তুল্লাহ
B
দুদু মিয়া
C
তিতুমীর
D
মজনু শাহ
ফরায়েজি আন্দোলন:
- ফরায়েজি আন্দোলন ছিল একটি ধর্মীয়-সামাজিক সংস্কার আন্দোলন।
- উনিশ শতকের প্রথমার্ধে হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজী আন্দোলনের সূত্রপাত করেন।
- তিনি বৃহত্তর ফরিদপুরের মাদারীপুর জেলায় ১৭৮২ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।
- ফরায়েজি শব্দটি আরবি ‘ফরজ’ (অবশ্য কর্তব্য) শব্দ থেকে এসেছে। যাঁরা ফরজ পালন করে তারাই ফরায়েজি।
- হাজী শরীয়তুল্লাহ যে ফরজের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন, তা ছিল পবিত্র কুরআনে বর্ণিত পাঁচটি অবশ্যপালনীয় (ফরজ) মৌলনীতি।
- তিনি ভারতবর্ষকে ‘দারুল হারব' অর্থাৎ বিধর্মীর রাজ্য বলে ঘোষণা করেন।
- জমিদার শ্রেণি নানা অজুহাতে ফরায়েজি প্রজাদের উপর অত্যাচার শুরু করলে হাজী শরীয়তুল্লাহ প্রজাদের রক্ষার জন্য লাঠিয়াল বাহিনী গঠনের সিদ্ধান্ত নেন।
- ১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দে তার উপর পুলিশি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
- ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
- হাজী শরীয়তুল্লাহর মৃত্যুর পরে ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন তাঁর যোগ্যপুত্র মুহম্মদ মুহসিন উদ্দীন আহমদ ওরফে দুদু মিয়া।
- তিনি ১৮১৯ খ্রিস্টাব্দে জন্ম গ্রহণ করেন।
- দুদু মিয়া ফরায়েজি আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপদান করেন।
- ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে দুদু মিয়া মৃত্যুবরণ করেন।
- তাঁর মৃত্যুর পর যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে ফরায়েজি আন্দোলন দুর্বল হয়ে পড়ে।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 days ago
When did Bangladesh join the United Nations?
Created: 3 days ago
A
16 September 1974
B
17 September 1974
C
18 September 1974
D
19 September 1974
বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ:
- ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬ তম সদস্য দেশ হিসেবে যোগদান করেন।
- ১৯৭৬ ও ১৯৮১ সালে দুই মেয়াদে চার বছরের জন্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদে সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
- তাছাড়াও ১৯৮৬-৮৭ মেয়াদে ৪১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশের হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী।
- বাংলাদেশ দুইবার অর্থাৎ ১৯৭৯-১৯৮০ এবং ২০০০-২০০১ মেয়াদে নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়।
সূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (৯ম-১০ম) ও পত্রিকা রিপোর্ট।

0
Updated: 3 days ago
মুক্তিযুদ্ধের ’জেড ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
মেজর খালেদ মোশাররফ
B
মেজর জামিল চৌধুরি
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
মেজর সফিউল্লাহ
মুক্তিবাহিনীর ব্রিগেডসমূহ
জেড ফোর্স
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড, জেড ফোর্স, জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘জেড’ অনুসারে।
-
এটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড, এস ফোর্স, অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
এতে অংশ নেয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
কে ফোর্স
-
কে ফোর্স গঠিত হয় ৭ই অক্টোবর, যার সদস্যরা ছিলেন ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন খালেদ মোশাররফ, এবং ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয় তার ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘কে’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago