A
মিল ও অমিল
B
অমিলের সদৃশ
C
মিলের অভাব
D
গর ও মিল
উত্তরের বিবরণ
গরমিল সমাসের ব্যাসবাক্য - "মিলের অভাব"। এটি একটি অব্যয়ীভাব সমাস।

0
Updated: 12 hours ago
কোন অব্যয় বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের পরে যুক্ত হয়ে বিভক্তির কাজ করে?
Created: 1 week ago
A
সংযোজক
B
সমুচ্চয়ী
C
অনুকারগ
D
অনুসর্গ
অনুসর্গ অব্যয়: যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলে। যেমন- ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।
সংযোজক অব্যয়: যে অব্যয় পদ বাক্যের সঙ্গে বাক্যের বা পদের সঙ্গে পদের সংযোগ সাধন করে, তাকেই সংযোজক অব্যয় বলে। যেমন - আমি খেলার মাঠে গিয়েছিলাম; কিন্তু তোমায় দেখতে পাইনি। বাবা এবং মায়ের কথা শোনা উচিত। সমুচ্চয়ী অব্যয়: একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের বা বাক্যস্থিত একটি পদের সাথে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়, তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সম্বন্ধবাচক অব্যয় বলে। অনুকার অব্যয়: যে সকল অব্যয় কোনো শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয় তাদেরকে অনুকার অব্যয় বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে।
যেমন: শোঁ শোঁ (বাতাসের ধ্বনি), রুম্মুম্ (নূপুরের আওয়াজ), ঝম্ফম (বৃষ্টির শব্দ), বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, বজ্রের ধ্বনি কড়কড়, ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
ব্যাকরণ ও ভাষার মধ্যে কোনটি আগে সৃষ্টি হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
ব্যাকরণ
B
ভাষা
C
ব্যাকরণ ও ভাষা উভয়ই একসাথে
D
কোনোটিই নয়
মনের ভাব প্রকাশের জন্যে মানুষের কণ্ঠ নিঃসৃত অর্থবোধক ধ্বনির সমষ্টি ভাষা বলে। ভাষার মূল উপাদান হলো ধ্বনি। ধ্বনির সাহায্যেই ভাষার সৃষ্টি। ধ্বনির লিখিত রূপকে বর্ণ বলে। বর্ণের সমন্বয়ে গঠিত হয় শব্দ এবং শব্দের সমন্বয়ে গঠিত হয় বাক্য। এই বাক্য হলো ভাষার মূল উপকরণ। ব্যাকরণ একটি সংস্কৃত শব্দ যার ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হলো বিশেষভাবে বিশ্লেষণ করা। ব্যাকরণ ভাষার শৃঙ্খলা রক্ষা করে নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করে এবং তা প্রয়োগের রীতি সুত্রবদ্ধ করে। সুতরাং, ব্যাকরণকে ভাষার আইন বলা যায়।

0
Updated: 6 days ago
নিচের কোন শব্দে সমাস সাধিত অশুদ্ধি ঘটেছে?
Created: 11 hours ago
A
অহর্নিশ
B
অর্ধরাত্র
C
নির্দোষী
D
নীরোগ
• সমাস সাধিত অশুদ্ধি ঘটেছে 'নির্দোষী' শব্দে।
শুদ্ধ প্রয়োগ: নির্দোষ।
কিছু সমাস ঘটিত অশুদ্ধ শব্দের সম্পর্কে সতর্কতা:
সংস্কৃত ইন্- প্রত্যয়ান্ত শব্দের প্রথমবার একবচনের রূপ হিসেবে বাংলায় ধনী, গুণী, মানী, পাপী ইত্যাদি হয়। কিন্তু নিঃ উপসর্গযোগে সমাসবদ্ধ হলে শব্দের শেষে ঈ-কার হয় না। সেখানে ধন, গুণ, মান, পাপ ইত্যাদি শব্দের সমান হয়। যেমন- নেই ধন যার নির্ধন, নেই গুণ যার= নির্গুণ, নেই পাপ যার= নিষ্পাপ। নির্ধনী, নির্গুণী, নিষ্পাপী ইত্যাদি অশুদ্ধ।
কিছু সমাস সাধিত অশুদ্ধ শব্দের শুদ্ধ প্রয়োগ:
অশুদ্ধ শব্দ = শুদ্ধ শব্দ:
- নিরপরাধী - নিরপরাধ;
- অহর্নিশি - অহর্নিশ;
- নিরহঙ্কারী - নিরহঙ্কার;
- নির্দোষী - নির্দোষ;
- পিতাহারা - পিতৃহারা;
- অর্ধরাত্রি - অর্ধরাত্র;
- নিরভিমানী - নিরভিমান;
- দিবারাত্রি - দিবারাত্র;
- নীরোগী - নীরোগ ইত্যাদি।

0
Updated: 11 hours ago