A
তৎসম শব্দে
B
সমাসবদ্ধ শব্দে
C
তদ্ভব শব্দে
D
যৌগিক শব্দে
উত্তরের বিবরণ
ণ-ত্ব বিধান
-
তৎসম শব্দের বানানে ণ-এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মকে বলে ণ-ত্ব বিধান।
-
ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে ‘ণ’ হয় → কণ্ঠ, বণ্টন।
-
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ হয় → শরণ, লক্ষ্ণী।
-
সমাসবদ্ধ শব্দে সাধারণত ‘ণ’ হয় না → ত্রিনয়ন, সর্বনাম।
-
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হলে ‘ণ’ হয় না → অন্ত, গ্রন্থ।
-
দেশি, তদ্ভব ও বিদেশি শব্দে ‘ণ’ হয় না → কান, বন, লন্ডন।

0
Updated: 13 hours ago
সমাস নিষ্পন্ন পদকে কি বলে?
Created: 1 week ago
A
সমস্যমান পদ
B
সমস্ত পদ
C
ব্যাস বাক্য
D
বিগ্রহ বাক্য
ব্যাসবাক্য: সমাসের অর্থ প্রকাশ করার জন্য যে বাক্য বা বাক্যাংশ ব্যবহূত হয়, তাকে ব্যাসবাক্য বলে। যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত হতে ফেরত’ হলো ব্যাসবাক্য। সমস্যমান পদ: যে কয়েকটি পদ মিলে সমাস হয় তাদের সমস্যমান পদ বলে।
যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত’ ও ‘ফেরত’ পদ দুটি সমস্যমান পদ। সমস্ত পদ: সমাস নিষ্পন্ন পদকে সমস্ত পদ বলে। যেমন: বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত। এখানে ‘বিলাত ফেরত’ পদটি সমস্ত পদ।

0
Updated: 1 week ago
'আলোছায়া' পদটি কোন সমাসের অন্তর্গত?
Created: 3 weeks ago
A
দ্বন্দ্ব সমাস
B
অব্যয়ীভাব সমাস
C
তৎপুরুষ সমাস
D
কর্মধারয় সমাস
দ্বন্দ্ব শব্দের সাধারণ অর্থ হলো সংঘাত বা বিবাদ। কিন্তু সমাসশাস্ত্রে দ্বন্দ্বের অর্থ “মিলন, জোড়া বা যুগল” বোঝায়। অর্থাৎ যে সমাসে সংযুক্ত প্রত্যেক পদের গুরুত্ব সমান থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
জায়া + পতি = দম্পতি
-
ক্ষুধা + পিপাসা = ক্ষুৎপিপাসা
-
আলো + ছায়া = আলোছায়া
লক্ষ্য করুন, এই সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের সম্পর্ক বোঝাতে সাধারণত ‘ও’, ‘এবং’, ‘আর’-এর মতো সংযোজক ব্যবহার করা হয়।
দ্বন্দ্ব সমাসের প্রধান প্রকার:
-
মিলনার্থক দ্বন্দ্ব
-
বিরোধার্থক দ্বন্দ্ব
-
বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব
-
অঙ্গবাচক দ্বন্দ্ব
-
বহুপদবিশিষ্ট দ্বন্দ্ব
-
সংখ্যাবাচক দ্বন্দ্ব
-
সমার্থক দ্বন্দ্ব
-
একশেষ দ্বন্দ্ব
-
অলুক দ্বন্দ্ব
-
নিপাতনে সিদ্ধ দ্বন্দ্ব
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 3 weeks ago
নিচের কোনটি নিত্য সমাস?
Created: 1 week ago
A
পঞ্চনদ
B
বেয়াদব
C
দেশান্তর
D
ভালমন্দ
যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে নিত্যসমাস বলে। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়। যেমন: অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর, কেবল দর্শন দর্শনমাত্র, অন্য গৃহ = গৃহান্তর, (বিষাক্ত) কাল (যম) তুল্য (কাল = বর্ণের নয়) সাপ = কালসাপ, তুমি আমি ও সে = আমরা, দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই।

0
Updated: 1 week ago