’তথ্য অধিকার আইন’ কত সালে পাস হয়?
A
২০১১ সালে
B
২০০৭ সালে
C
২০০৯ সালে
D
২০১৩ সালে
উত্তরের বিবরণ
তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাংলাদেশের জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত এবং তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে প্রণীত একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন।
-
আইনটি ৬ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে পাশ হয়।
-
এ আইনকে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ নামে অভিহিত করা হয়েছে।
-
আইন অনুযায়ী—
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ব্যতীত অন্যান্য ধারা ২০ অক্টোবর, ২০০৮ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ধারা ১ জুলাই, ২০০৯ থেকে কার্যকর হবে।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন হয়েছিল কোথায়?
Created: 1 month ago
A
বাখরাবাদ
B
হরিপুর
C
কৈলাসটিলা
D
তিতাস
বাংলাদেশের গ্যাসক্ষেত্র সম্পর্কিত তথ্য:
-
প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় ১৯৫৫ সালে, সিলেট জেলার হরিপুরে।
-
এই গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে।
-
২৮তম গ্যাসক্ষেত্র: জকিগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্র, সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায়।
-
সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র হলো ভোলার ইলিশা-১, যা আগস্ট ২০২৫-এ অনুসন্ধান করা হয়েছিল।
-
এটি অনুসন্ধান করেছে বাপেক্স (BAPEX)।
-
ভোলার ইলিশা-১ হলো দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র।
0
Updated: 4 weeks ago
বাংলার কোন সুবাদার মগ দস্যুদের বিতাড়িত করে চট্টগ্রাম জয় করেন?
Created: 1 month ago
A
ইব্রাহিম খান
B
কাসিম খান
C
শায়েস্তা খান
D
ইসলাম খান মাসহাদী
শায়েস্তা খান ছিলেন ইরানি বংশোদ্ভূত একজন প্রখ্যাত মোগল সুবাদার। তাঁর প্রকৃত নাম আবু তালিব, এবং মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তাঁকে শায়েস্তা খান উপাধি প্রদান করেন। শায়েস্তা খান সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা ছিলেন।
-
১৬৬৩ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুবাদার মীর জুমলার মৃত্যু এর পর ১৬৬৪ খ্রিস্টাব্দে আওরঙ্গজেব তাঁকে বাংলার সুবাদার হিসেবে নিযুক্ত করেন।
-
শায়েস্তা খান প্রথমবার বাংলায় আসার সময় ৬৩ বছর বয়সী ছিলেন এবং দুই দফায় মোট ২২ বছর বাংলায় শাসন করেন।
বিজয়াভিযান:
-
শায়েস্তা খানের অন্যতম উল্লেখযোগ্য বিজয়াভিযান ছিল চট্টগ্রাম পুনর্দখল।
-
১৪৫৯ সালে আরাকান রাজ চট্টগ্রামকে বাংলার সুলতানদের নিকট থেকে দখল করেছিল। শায়েস্তা খান এই অঞ্চল পুনর্দখলের জন্য সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন।
-
তাঁর সেনাবাহিনী সন্দ্বীপ দখল করে চট্টগ্রামের দিকে এগিয়ে যায়। চট্টগ্রামের মগ-রাজা ও স্থানীয় পর্তুগিজদের মধ্যে বিবাদ বাঁধে, এবং পর্তুগিজরা নোয়াখালিতে আশ্রয় নেয়।
-
শায়েস্তা খান ফিরিঙ্গী নেতাকে নিজের বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করেন।
-
১৬৬৫ সালের ডিসেম্বর মাসে, ফিরিঙ্গীদের ৪০টি রণতরীসহ ইবনে হুসাইনের নেতৃত্বে বিশাল নৌবাহিনী চট্টগ্রামে আক্রমণ করে এবং আরাকান বাহিনী পরাজিত হয়।
-
২৬ জানুয়ারি ১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে বুজুর্গ উমেদ খান বিজয়ীর বেশে চট্টগ্রামে প্রবেশ করেন। দীর্ঘদিন এখানকার শাসন শেষে তিনি দিল্লিতে ফিরে যাওয়ার জন্য সম্রাটের অনুমতি প্রার্থনা করেন, যা মঞ্জুর হয়।
শাসনকাল ও অবদান:
-
শায়েস্তা খানের শাসনামলে টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত।
-
তিনি নির্মাণ করেন লালবাগ কেল্লা, শায়েস্তা খান মসজিদ, ছোট কাটরা, সাত গম্বুজ মসজিদ প্রভৃতি স্থাপনা।
-
১৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে, ৯৪ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
ব্যাকবেঞ্চ
B
স্পিকার বেঞ্চ
C
ট্রেজারি বেঞ্চ
D
লবি বেঞ্চ
বাংলাদেশের সংসদে আসনবিন্যাসে বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। সরকারি ও বিরোধী দলের সদস্যদের অবস্থান তাদের দায়িত্ব ও মর্যাদা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সামনের দিকের আসনগুলো বিশেষভাবে পরিচিত ট্রেজারি বেঞ্চ নামে।
-
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে ট্রেজারি বেঞ্চ বলা হয়।
-
এখানে সরকারি দলের মন্ত্রী ও শীর্ষস্থানীয় নেতারা বসেন।
-
স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
-
এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
-
ট্রেজারি বেঞ্চকে আরও বলা হয় ফ্রন্ট বেঞ্চ।
-
সংসদে সরকারি ও বিরোধী দলের যেসব সদস্য পেছনের সারিতে বসেন তাঁদের ব্যাকবেঞ্চার বলা হয়।
-
ব্যাকবেঞ্চাররা সাধারণত সরকারি দলের মন্ত্রী বা উচ্চপদস্থ নন, আবার বিরোধী দলেরও শীর্ষস্থানীয় নন, তাই সংসদের আসন ব্যবস্থায় তাঁরা পিছনের সারিতে অবস্থান করেন।
0
Updated: 1 month ago