A
১৯৮১ সালে
B
১৯৯২ সালে
C
১৯৮৩ সালে
D
১৯৮২ সালে
উত্তরের বিবরণ
প্রশাসনিক পুনর্গঠন ও সংস্কার কমিটি ১৯৮২ সালের ২৮ এপ্রিল জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সামরিক সরকার কর্তৃক গঠিত একটি প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি।
-
কমিটির সভাপতি ছিলেন তৎকালীন উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক রিয়ার অ্যাডমিরাল এম.এ. খান।
-
কমিটির মূল দায়িত্ব ছিল ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ এবং স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে সুষ্ঠ ও কার্যকর শাসন পদ্ধতি সুপারিশ করা।
-
কমিটিতে মোট নয় জন সদস্য ছিলেন—একজন চেয়ারম্যান, একজন সদস্য-সচিব, এবং তিনজন কো-অপ্ট করা সদস্য।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলসমূহের তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কোন সংস্থা?
Created: 4 days ago
A
SEC
B
ΒΕΡΖΑ
C
IDRA
D
ΒΕΖΑ
BEPZA (Bangladesh Export Processing Zone Authority)
-
পূর্ণরূপ: Bangladesh Export Processing Zone Authority (বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ)
-
ধরন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্থ স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা
মূল দায়িত্ব ও কার্যক্রম:
-
দেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (EPZ) ও শিল্পনগরীর তদারকি
-
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ
-
বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি
-
রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
-
প্রযুক্তি আহরণ ও দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান
প্রতিষ্ঠা:
-
বেপজা আইন ১৯৮০ (আইন নং-৩৬) অনুযায়ী গঠিত
-
১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামে প্রথম ইপিজেড প্রতিষ্ঠা
উদ্দেশ্য:
-
শিল্প খাতের দ্রুত বিকাশ
-
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচন
-
সরকারের শিল্পনীতি ও রপ্তানি নীতির বাস্তবায়ন
উৎস: BEPZA ওয়েবসাইট

0
Updated: 4 days ago
বাংলাদেশের EPZ গুলোতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করে কোন দেশ? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 4 days ago
A
চীন
B
যুক্তরাষ্ট্র
C
জাপান
D
শ্রীলঙ্কা
সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ (বেপজা ইপিজেডসমূহে):
-
দেশে বেপজার অধীনে বর্তমানে মোট ৮টি ইপিজেড ও ১টি অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে।
এগুলো হলো:-
চট্টগ্রাম, ঢাকা, মোংলা, কুমিল্লা, উত্তরা, ঈশ্বরদী, কর্ণফুলী ও আদমজী ইপিজেড
-
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
⇒ এ পর্যন্ত বেপজার ইপিজেডগুলোতে ৩৮টি দেশ থেকে বিনিয়োগ এসেছে।
সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগকারী দেশ ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:
-
চীন → ১০৮টি প্রতিষ্ঠান
-
দক্ষিণ কোরিয়া → ৬১টি প্রতিষ্ঠান
-
জাপান → ২৯টি প্রতিষ্ঠান
-
ভারত → ১৯টি প্রতিষ্ঠান
-
যুক্তরাজ্য → ১৯টি প্রতিষ্ঠান
-
যুক্তরাষ্ট্র → ১৭টি প্রতিষ্ঠান
-
শ্রীলঙ্কা → ৭টি প্রতিষ্ঠান
-
অন্যান্য দেশ → বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো

0
Updated: 4 days ago
সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় কোনটি?
Created: 6 days ago
A
আইনের শাসন
B
জবাবদিহিতা
C
স্বজনপ্রীতি
D
ন্যায়পরায়ণতা
স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি সুশাসনের পরিপন্থী, কারণ এগুলো মেধা ও যোগ্যতার পরিবর্তে ব্যক্তিগত সম্পর্কের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণকে উৎসাহিত করে। এর ফলে সমতা, ন্যায়পরায়ণতা ও স্বচ্ছতার নীতি লঙ্ঘিত হয়।
সুশাসন:
-
সুশাসন একটি সামাজিক ধারণা।
-
সুশাসন বলতে বোঝায় যথাযথভাবে শাসন বা ভালোভাবে শাসন।
-
সুশাসনের পূর্বশর্ত হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা।
-
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা ব্যতীত দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
-
অংশগ্রহণ ও ই-গভর্ন্যান্স সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, অস্বচ্ছতা ও স্বেচ্ছাচারিতা সুশাসনের অন্তরায়।
-
বাংলাদেশে উন্নয়ন ও সুশাসনের অন্যতম বড় অন্তরায় হলো দুর্নীতি।
সূত্র: পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মো: মোজাম্মেল হক।

0
Updated: 6 days ago