ড. মুহাম্মদ ইউনুস কোন সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন?
A
২০০৬ সালে
B
২০০৩ সালে
C
২০০৪ সালে
D
২০০৫ সালে
উত্তরের বিবরণ
ড. মুহাম্মদ ইউনুস একজন বাংলাদেশী নোবেল বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ, যিনি ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) এবং 'সামাজিক ব্যবসা' ধারণার প্রবর্তক হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
-
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ১৯৪০ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
-
তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।
-
অধ্যাপক ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
-
মুহাম্মদ ইউনুস ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শান্তিতে নোবেল প্রাপ্ত দ্বিতীয় ব্যক্তি।
-
তিনি বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারও অর্জন করেছেন।
আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ:
-
'দারিদ্র্যহীন বিশ্বের অভিমুখে'
-
'Banker to the Poor'
তাঁর অন্যান্য রচিত বই:
-
A World of Three Zeros
-
Creating a World of Unlimited Potential
-
Without Poverty
-
Super Happiness
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোনাে নাগরিকের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী তিনি মামলা করতে পারেন?
Created: 1 month ago
A
১০৩নং অনুচ্ছেদ
B
১০২নং অনুচ্ছেদ
C
১০৫নং অনুচ্ছেদ
D
১০৪নং অনুচ্ছেদ
মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সংবিধান হাইকোর্টকে মামলা গ্রহণ ও আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করেছে, যা সংবিধানের ১০২নং অনুচ্ছেদের মাধ্যমে প্রযোজ্য। এটি নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবিধানিক উপায়।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ:
-
৪৪(১) নং অনুচ্ছেদ: এই অনুচ্ছেদের অধীনে প্রদত্ত অধিকারসমূহ রক্ষা করার জন্য হাইকোর্টে মামলা দায়েরের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।
-
৪৪(২) নং অনুচ্ছেদ: হাইকোর্টের ক্ষমতা ক্ষুণ্ণ না করে সংসদ আইন দ্বারা অন্য আদালতকে হাইকোর্টের এখতিয়ার সীমার মধ্যে কোনো ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষমতা প্রদান করা যেতে পারে।
-
-
অনুচ্ছেদ ১০২: সংবিধানের তৃতীয় ভাগে বর্ণিত মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংবিধানের অধীনে হাইকোর্টে মামলা বা রিট দায়ের করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।
অন্য সংবিধানিক বিধানসমূহ:
-
১০৩: আপীল বিভাগের এখতিয়ার
-
১০৪: আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারি ও নির্বাহ
-
১০৫: আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা
0
Updated: 1 month ago
২০২৬ সালে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) ১৪তম মন্ত্রিপর্যায়ের সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
Created: 1 month ago
A
নাইরোবি, কেনিয়া
B
আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত
C
ইয়াউন্দে, ক্যামেরুন
D
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
WTO (World Trade Organization) হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক সংস্থা।
-
প্রতিষ্ঠিত: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫
-
বর্তমান সদস্য দেশ: ১৬৬টি
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
মহাপরিচালক: এনগোজি ওকোনজো ইওয়েলা
-
প্রতিষ্ঠাকালীন নাম: General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)
-
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) ১৪তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন (MC14) অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ সালের ২৬ থেকে ২৯ মার্চ, ইয়াউন্দে, ক্যামেরুনে।
0
Updated: 1 month ago
কোন নৃগোষ্ঠী বাংলাদেশে বাস করে না?
Created: 1 month ago
A
কোচ
B
ডালু
C
চাক
D
নাগা
নাগা, কোচ, ডালু এবং চাক বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, যারা নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক প্রথা ধরে রেখেছে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
নাগা:
-
নাগা নৃগোষ্ঠী মূলত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বসবাস করে।
-
-
কোচ:
-
কোচ বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার অঞ্চলের একটি প্রাচীন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
বর্তমানে তারা ময়মনসিংহ জেলার শেরপুরের ঝিনাইগাতী, নালিতাবাড়ী ও শ্রীবর্দী উপজেলায় বসবাস করছে।
-
তাদের বিস্তৃতি মূলত আদিভূমি কোচবিহার থেকে এসেছে।
-
-
ডালু:
-
ডালু জাতি বাংলাদেশে বসবাসকারী একটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তারা মূলত ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও শেরপুরের নালিতাবাড়ি এলাকায় অবস্থান করছে।
-
অনেকের ধারণা, তাদের আসল ভাষা হলো মণিপুরি।
-
-
চাক:
-
চাক বাংলাদেশের একটি উপজাতি, যারা বান্দরবান, চট্টগ্রামের চাক পাহাড় ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বসবাস করে।
-
তারা নিজেদের ভাষা চাক ভাষা বলে পরিচিত।
-
চাক ভাষায় ‘চক’ শব্দের অর্থ হলো ‘দাঁড়ানো’।
-
0
Updated: 1 month ago