নিচের কোনটি স্থানীয় প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত নয়?
A
বিভাগীয় প্রশাসন
B
জেলা প্রশাসন
C
উপজেলা প্রশাসন
D
উপজেলা পরিষদ
উত্তরের বিবরণ
উপজেলা পরিষদকে স্থানীয় প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত ধরা হয় না, কারণ এটি মূলত একটি স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। অপরদিকে স্থানীয় প্রশাসন বলতে বোঝানো হয় কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত শাসন কাঠামো, যা স্থানীয় পর্যায়ে কার্যকর হয়।
-
স্থানীয় শাসন বলতে সাধারণত বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের প্রশাসনিক কাঠামোকে বোঝানো হয়।
-
প্রশাসনিক সুবিধার্থে স্থানীয় শাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।
-
এ ব্যবস্থার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় শাসন ও নিয়ন্ত্রণকে নিম্ন স্তর পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়।
-
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, রাজস্ব আদায় এবং সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নই এর মুখ্য উদ্দেশ্য।
-
এই ব্যবস্থায় স্থানীয় শাসনের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা সরকারের প্রতিনিধি বা এজেন্ট হিসেবে বিবেচিত হন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়-
Created: 1 month ago
A
৫ অক্টবর, ১৯৭২ সালে
B
৪ নভেম্বর, ১৯৭২ সালে
C
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে
D
১৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে
বাংলাদেশের সংবিধান রাষ্ট্রের শাসন কাঠামো, নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য নির্ধারণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল। সংবিধান প্রণয়নের প্রক্রিয়া স্বাধীনতার পর দ্রুতগতিতে সম্পন্ন হয়।
-
সংবিধানের খসড়া প্রণয়নের লক্ষ্যে সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয় ১১ এপ্রিল, ১৯৭২।
-
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ১৭ এপ্রিল, ১৯৭২।
-
কমিটি চূড়ান্ত খসড়া সংবিধান প্রণয়ন করেন ১১ অক্টোবর, ১৯৭২।
-
খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপিত হয় ১২ অক্টোবর, ১৯৭২।
-
গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় ৪ নভেম্বর, ১৯৭২।
-
গণপরিষদের সদস্যগণ হস্তলিখিত সংবিধানে স্বাক্ষর করেন ১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
-
বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
0
Updated: 4 weeks ago
১৯১৯ সালের পল্লি আইনে ইউনিয়ন পর্যায়ে কোন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়?
Created: 1 month ago
A
ইউনিয়ন পরিষদ
B
ইউনিয়ন বোর্ড
C
ইউনিয়ন কাউন্সিল
D
ইউনিয়ন কমিটি
ইউনিয়ন পরিষদ বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, যা গ্রামীণ অঞ্চলে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সামাজিক ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গড়ে উঠেছে।
-
ব্রিটিশ আমলে গ্রাম এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করার জন্য চৌকিদারি পঞ্চায়েত আইন ১৮৭০ প্রবর্তিত হয়।
-
পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে গ্রামে শান্তি রক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করার উদ্দেশ্যে এই ব্যবস্থা শুরু হয়।
-
১৮৮৫ সালে বঙ্গীয় স্থানীয় আইন পাশ হয়, যা ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন কমিটি, মহকুমা পর্যায়ে মহকুমা বোর্ড এবং জেলা পর্যায়ে জেলা বোর্ড গঠন করেছিল।
-
১৯১৯ সালের পল্লি আইন দ্বারা চৌকিদারি পঞ্চায়েত ও ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত করে একক ইউনিয়ন বোর্ড প্রতিষ্ঠা করা হয়।
-
পাকিস্তান আমলে এটি পরিচিত ছিল ইউনিয়ন কাউন্সিল নামে।
-
১৯৯৭ সালে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) সংশোধিত আইনের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের গঠনে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়।
-
সাধারণত একটি ইউনিয়ন পরিষদ ১০–১৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত হয়।
-
ইউনিয়ন পরিষদে থাকেন একজন নির্বাচিত চেয়ারম্যান, নয়জন সাধারণ সদস্য এবং তিনজন মহিলা সদস্য (সংরক্ষিত আসনে)।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন- ২০২৫ অনুসারে, বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা কত? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
১৬ কোটি ৫৭ লাখ
B
১৭ কোটি ৫৭ লাখ
C
১৭ কোটি ৮৭ লাখ
D
১৮ কোটি ৫৭ লাখ
বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন – ২০২৫
প্রতিবেদনের শিরোনাম: The pursuit of reproductive agency in a changing world
প্রকাশকাল: জুন ২০২৫
প্রকাশক: জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA)
প্রতিবেদনের মূল তথ্যসমূহ:
-
বাংলাদেশের জনসংখ্যা: ১৭ কোটি ৫৭ লাখ (বিশ্বে ৮ম)
-
প্রজনন হার: ২.১
-
গড় আয়ু: পুরুষ – ৭৪ বছর, নারী – ৭৭ বছর
0
Updated: 1 month ago