A
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান
B
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
C
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার
D
উপজেলা চেয়ারম্যান
উত্তরের বিবরণ
উপজেলা প্রশাসন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক কাঠামো, যা স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়ন ও শাসন ব্যবস্থাকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে থাকে। প্রতিটি জেলা কয়েকটি উপজেলায় বিভক্ত থাকে এবং এই পর্যায়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার মূল দায়িত্বে থাকেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
-
উপজেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক স্তর।
-
প্রতিটি জেলা কয়েকটি উপজেলায় বিভক্ত হয়ে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
-
উপজেলায় প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা হলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।
-
তিনি জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেন এবং উপজেলাভিত্তিক কার্যক্রম সমন্বয় করেন।
-
উপজেলা নির্বাহী অফিসার হলেন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের একজন কর্মকর্তা।
-
অন্যান্য উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সহায়তায় তিনি উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন।
-
উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও শাসন ব্যবস্থার দায়িত্বও তাঁর ওপর বর্তায়।
-
সামগ্রিকভাবে উপজেলার উন্নয়ন ও প্রশাসনিক কার্যক্রম তদারক করা তাঁর অন্যতম দায়িত্ব।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
মীর শওকত আলী মুক্তিযুদ্ধের কত নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন?
Created: 4 days ago
A
২ নং
B
৪ নং
C
৫ নং
D
৯ নং
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহ
১. ৫ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল) ও জেলার পূর্বসীমা পর্যন্ত
-
সদরদপ্তর: বাঁশতলা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
২. ১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল (বেলোনিয়া বুলগের মুহুরী নদীর তীরে)
-
সদরদপ্তর: হরিণা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মুন্সী আব্দুর রব
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান (পরবর্তীতে মেজর রফিকুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত)
৩. ২ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: ঢাকা, কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলা, নোয়াখালী জেলার অংশ
-
সদরদপ্তর: মেলাঘর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর খালেদ মোশাররফ (পরবর্তীতে মেজর এটিএম হায়দার)
৪. ৩ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে চূড়ামনকাঠি (শ্রীমঙ্গল) থেকে সিলেট এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল
-
সদরদপ্তর: হেজামারা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর কে এম শফিউল্লাহ (পরবর্তীতে মেজর এএনএম নুরুজ্জামান)
৫. ৪ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা থেকে দক্ষিণে কানাইঘাট থানা (১০০ মাইল সীমান্ত এলাকা)
-
সদরদপ্তর: প্রথমে করিমগঞ্জ, পরে আসামের মাসিমপুর
-
বীরশ্রেষ্ঠ: হামিদুর রহমান
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর চিত্তরাজন দত্ত (পরবর্তীতে ক্যাপ্টেন এ রব)
৬. ৬ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
-
সদরদপ্তর: বুড়ি মাড়ি (বাংলাদেশের একমাত্র অভ্যন্তরীণ সদরদপ্তর)
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খেদেমুল বাশার
৭. ৭ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া ও দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাংশ
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
-
সদরদপ্তর: তরঙ্গপুর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর নজরুল হক (পরবর্তীতে সুবেদার মেজর এ রব ও মেজর কাজী নুরুজ্জামান)
৮. ৮ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: কুষ্টিয়া, যশোর থেকে খুলনা, সাতক্ষীরা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মোস্তফা কামাল, নূর মোহাম্মদ শেখ
-
সদরদপ্তর: কল্যাণী
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর)
৯. ৯ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: বরিশাল ও পটুয়াখালি জেলা, খুলনা ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ
-
সদরদপ্তর: বশিরহাট
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম জলিল (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন)
১০. ১০ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় এলাকা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: রুহুল আমিন
১১. ১১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: টাঙ্গাইল জেলা ও কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা
-
সদরদপ্তর: মহেন্দ্রগঞ্জ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম আবু তাহের
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 4 days ago
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ অনুসারে পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করলে অর্থদণ্ড অনাদায়ের ক্ষেত্রে কত মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে?
Created: 15 hours ago
A
৩ মাস
B
৫ মাস
C
২ মাস
D
৬ মাস
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ সন্তানের মাধ্যমে পিতা-মাতা তথা পরিবারের প্রবীণ সদস্যদের ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত।
-
আইনটি প্রণয়ন করা হয় ২০১৩ সালে, যার উদ্দেশ্য হলো সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করা।
-
ধারা ৩ অনুযায়ী, প্রত্যেক সন্তান তার পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করতে বাধ্য।
-
ধারা ৪ অনুযায়ী,
-
পিতার অবর্তমানে সন্তানকে দাদা-দাদীর ভরণ-পোষণ করতে হবে,
-
মাতার অবর্তমানে সন্তানকে নানা-নানীর ভরণ-পোষণ করতে হবে,
এবং এই ভরণ-পোষণ পিতা-মাতার ভরণ-পোষণের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।
-
-
ধারা ৫ অনুযায়ী, ভরণ-পোষণ না করলে শাস্তির বিধান রয়েছে—
-
ধারা ৩ বা ৪ এর বিধান লঙ্ঘন অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
-
এর জন্য সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড হতে পারে।
-
অর্থদণ্ড অনাদায়ে সর্বোচ্চ ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
-
উৎস:

0
Updated: 15 hours ago
ফিফার সর্বশেষ র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 week ago
A
১০০তম
B
১০২তম
C
১০৪তম
D
১০৭তম
ফিফা র্যাঙ্কিং (নারী ফুটবল)
-
নারী ফুটবলে ফিফার সর্বশেষ হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ২৪ ধাপ এগিয়েছে।
-
১১৭৯.৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ১০৪তম স্থানে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশের মেয়েদের রেটিং পয়েন্ট বেড়েছে +৮০.৫১।
-
ফিফা জানিয়েছে, এবারের হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে বেশি এগোনো দল বাংলাদেশ এবং সর্বাধিক পয়েন্ট (+৮০.৫১) অর্জন করেছে বাংলাদেশ দল।
উল্লেখযোগ্য:
-
গত জুনে মিয়ানমার সফরে যাওয়ার সময় ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ছিল ১২৮তম।
-
এরপর ২৯ জুন বাহরাইনকে হারায় (৩৬ ধাপ এগিয়ে থাকা) এবং ২ জুলাই মিয়ানমারকে হারায় (৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা)।
-
প্রথমবারের মতো ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে নাম লেখায় পিটার বাটলারের দল।
-
এগিয়ে থাকা এই দুই দলের সঙ্গে জেতায় র্যাঙ্কিংয়ে এমন উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের।
তথ্যসূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন [Link]

0
Updated: 1 week ago