ইউএনডিপি ও এডিবির মতে সুশাসনের উপাদান কতটি?
A
৯টি ও ৮টি
B
৯টি ও ৪টি
C
৭টি ও ৬টি
D
৮টি ও ৭টি
উত্তরের বিবরণ
সুশাসনের ধারণা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছে। ফলে সুশাসনের উপাদানের সংখ্যা ও গুরুত্ব প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য একই—রাষ্ট্র ও সমাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়সঙ্গত শাসন নিশ্চিত করা।
-
ইউএনডিপি (UNDP) সুশাসনের ৯টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
জাতিসংঘ (United Nations) সুশাসনের ৮টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
-
বিশ্বব্যাংক (World Bank) সুশাসনের ৬টি উপাদান তুলে ধরেছে।
-
আইডিএ (IDA) সুশাসনের ৪টি উপাদান ব্যাখ্যা করেছে।
-
এডিবি (ADB) সুশাসনের ৪টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
ইউএনএইচসিআর (UNHCR) সুশাসনের ৫টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
0
Updated: 1 month ago
নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
শুদ্ধাচার
B
মূল্যবোধ
C
সুশাসন
D
কোনটি নয়
নৈতিকতা হলো মানুষের আচরণ ও চরিত্রকে নিয়ন্ত্রণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা বিবেক ও মূল্যবোধের দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের কল্যাণ সাধনে ভূমিকা রাখে।
-
নৈতিকতার প্রধান নিয়ন্ত্রক হলো বিবেক ও মূল্যবোধ।
-
নৈতিক শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে।
-
নৈতিকতার রক্ষাকবচ হলো বিবেকের দংশন।
-
নৈতিকতার মূল লক্ষ্য হলো মানুষের কল্যাণ সাধন।
-
নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান হলো সততা ও নিষ্ঠা।
-
নীতির বিপরীত হলো দুর্নীতি।
-
নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে বলা হয় শুদ্ধাচার।
0
Updated: 1 month ago
বিশ্বব্যাংকের মতে সুশাসনের কতটি স্তম্ভ ?
Created: 1 month ago
A
৩টি
B
৪টি
C
৫টি
D
৬টি
বর্তমান বিশ্বে সুশাসন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারণা হিসেবে স্বীকৃত। এটি শুধুমাত্র শাসন ব্যবস্থা নয়, বরং সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবেও বিবেচিত হয়।
-
সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো “Good Governance”।
-
সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সুশাসন অপরিহার্য।
-
১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে সর্বপ্রথম সুশাসন প্রত্যয়টি ব্যবহার করা হয়।
-
২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক সুশাসনের চারটি স্তম্ভ ঘোষণা করে, যা হলো:
i) দায়িত্বশীলতা (Accountability)
ii) স্বচ্ছতা (Transparency)
iii) আইনী কাঠামো (Rule of Law)
iv) অংশগ্রহণ (Participation)
0
Updated: 1 month ago
মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যেবোধ গড়ে উঠে-
Created: 1 month ago
A
আইনের বাধ্যবাধকতার মাধ্যমে
B
সামাজিকীকরণের মাধ্যমে
C
অর্থনৈতিক প্রণোদনার মাধ্যমে
D
উচ্চমানের প্রযুক্তি অনুসরণের মাধ্যমে
মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠে মূলত সামাজিকীকরণের মাধ্যমে, অর্থাৎ মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক, পরিবার, স্কুল ও সমাজের অন্যান্য প্রভাবের মাধ্যমে। সামাজিক মূল্যবোধ ব্যক্তি ও সমাজের আচরণ ও নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
সামাজিক মূল্যবোধ হলো সেই চিন্তা-ভাবনা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য যা মানুষের সামাজিক আচরণ ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে।
-
সমাজবিজ্ঞানী Francis E. Merrill এর মতে, "সামাজিক মূল্যবোধ হলো মানুষের দলীয় কল্যাণের জন্য আচরণ সংরক্ষণ করা, যা মানুষ গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করে।"
-
বড়দের সম্মান করা, সহনশীলতা, দানশীল হওয়া, আতিথেয়তা ইত্যাদি সামাজিক মূল্যবোধের উদাহরণ।
-
তাই মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠে মূলত সামাজিকীকরণের মাধ্যমে।
অন্যদিকে,
-
আইনের বাধ্যবাধকতার মাধ্যমে সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠে না।
-
অর্থনৈতিক প্রণোদনার মাধ্যমে মূলত অর্থনৈতিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠে।
-
উচ্চমানের প্রযুক্তি অনুসরণের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন সাধিত হয়।
0
Updated: 1 month ago