A
আত্মসংযম
B
শৃঙ্খলাবোধ
C
দায়িত্বশীলতা
D
ন্যায়বিচার
উত্তরের বিবরণ
শৃঙ্খলাবোধ সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে উন্নতি ও অগ্রগতির অন্যতম প্রধান ভিত্তি। এটি শুধু সামাজিক স্থিতিশীলতাই নিশ্চিত করে না, বরং জাতীয় উন্নয়নের জন্যও অপরিহার্য।
-
সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে অগ্রগতির প্রধান সোপান হলো শৃঙ্খলাবোধ।
-
যে জাতি যত বেশি সুশৃঙ্খল, সেই জাতি তত বেশি উন্নত।
-
সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে ব্যক্তির নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পায় এবং সামাজিক অগ্রগতি ব্যাহত হয়।
-
পরিবার থেকে শুরু করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস, আদালত ও কলকারখানাসহ সর্বত্র শৃঙ্খলার প্রয়োজন।
-
শৃঙ্খলা মানুষের মানবিক মূল্যবোধকে সুদৃঢ় করে এবং সমাজজীবনকে উন্নতি ও প্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যায়।

0
Updated: 18 hours ago
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে কী ঘটে?
Created: 18 hours ago
A
সামাজিক অবক্ষয় হয়
B
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়
C
বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়
D
দুর্নীতি দূর হয়
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে সামগ্রিক উন্নয়ন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এটি শুধু রাষ্ট্রের আর্থিক প্রবৃদ্ধিকেই নয়, বরং জনগণের জীবনের মানোন্নয়নেও প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে।
-
সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন দ্রুত এগিয়ে যায়।
-
এতে পুঁজি বিনিয়োগ ও শিল্পকারখানা স্থাপনে আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
-
বিনিয়োগ ও শিল্পায়নের ফলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায় এবং বেকারত্ব হ্রাস পায়।
-
তাই অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়।

0
Updated: 18 hours ago
নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে কী বলে?
Created: 18 hours ago
A
শুদ্ধাচার
B
মূল্যবোধ
C
সুশাসন
D
কোনটি নয়
নৈতিকতা হলো মানুষের আচরণ ও চরিত্রকে নিয়ন্ত্রণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা বিবেক ও মূল্যবোধের দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের কল্যাণ সাধনে ভূমিকা রাখে।
-
নৈতিকতার প্রধান নিয়ন্ত্রক হলো বিবেক ও মূল্যবোধ।
-
নৈতিক শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে।
-
নৈতিকতার রক্ষাকবচ হলো বিবেকের দংশন।
-
নৈতিকতার মূল লক্ষ্য হলো মানুষের কল্যাণ সাধন।
-
নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান হলো সততা ও নিষ্ঠা।
-
নীতির বিপরীত হলো দুর্নীতি।
-
নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে বলা হয় শুদ্ধাচার।

0
Updated: 18 hours ago
বিশ্বব্যাংকের মতে সুশাসনের কতটি স্তম্ভ ?
Created: 18 hours ago
A
৩টি
B
৪টি
C
৫টি
D
৬টি
বর্তমান বিশ্বে সুশাসন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারণা হিসেবে স্বীকৃত। এটি শুধুমাত্র শাসন ব্যবস্থা নয়, বরং সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবেও বিবেচিত হয়।
-
সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো “Good Governance”।
-
সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সুশাসন অপরিহার্য।
-
১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে সর্বপ্রথম সুশাসন প্রত্যয়টি ব্যবহার করা হয়।
-
২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক সুশাসনের চারটি স্তম্ভ ঘোষণা করে, যা হলো:
i) দায়িত্বশীলতা (Accountability)
ii) স্বচ্ছতা (Transparency)
iii) আইনী কাঠামো (Rule of Law)
iv) অংশগ্রহণ (Participation)

0
Updated: 18 hours ago