নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে কী বলে?
A
শুদ্ধাচার
B
মূল্যবোধ
C
সুশাসন
D
কোনটি নয়
উত্তরের বিবরণ
নৈতিকতা হলো মানুষের আচরণ ও চরিত্রকে নিয়ন্ত্রণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা বিবেক ও মূল্যবোধের দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের কল্যাণ সাধনে ভূমিকা রাখে।
-
নৈতিকতার প্রধান নিয়ন্ত্রক হলো বিবেক ও মূল্যবোধ।
-
নৈতিক শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে।
-
নৈতিকতার রক্ষাকবচ হলো বিবেকের দংশন।
-
নৈতিকতার মূল লক্ষ্য হলো মানুষের কল্যাণ সাধন।
-
নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান হলো সততা ও নিষ্ঠা।
-
নীতির বিপরীত হলো দুর্নীতি।
-
নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষকে বলা হয় শুদ্ধাচার।
0
Updated: 1 month ago
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল নীতিমালা কত সালে পাশ হয়?
Created: 1 month ago
A
২০১১ সালে
B
২০১২ সালে
C
২০১০ সালে
D
২০১৮ সালে
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল (২০১২)
-
দুর্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করে।
-
এতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রীয় ও অরাষ্ট্রীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অংশীদারদের ভূমিকা বর্ণনা করা হয়েছে।
-
এই কৌশলে শুদ্ধাচার বলতে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষতাকে বোঝানো হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য দিক
-
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল হলো দুর্নীতি ঠেকাতে নাগরিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সততা নিশ্চিতকরণে সরকার প্রণীত একটি সুশাসন কৌশল।
0
Updated: 1 month ago
ইউএনডিপি ও এডিবির মতে সুশাসনের উপাদান কতটি?
Created: 1 month ago
A
৯টি ও ৮টি
B
৯টি ও ৪টি
C
৭টি ও ৬টি
D
৮টি ও ৭টি
সুশাসনের ধারণা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছে। ফলে সুশাসনের উপাদানের সংখ্যা ও গুরুত্ব প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য একই—রাষ্ট্র ও সমাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়সঙ্গত শাসন নিশ্চিত করা।
-
ইউএনডিপি (UNDP) সুশাসনের ৯টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
জাতিসংঘ (United Nations) সুশাসনের ৮টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
-
বিশ্বব্যাংক (World Bank) সুশাসনের ৬টি উপাদান তুলে ধরেছে।
-
আইডিএ (IDA) সুশাসনের ৪টি উপাদান ব্যাখ্যা করেছে।
-
এডিবি (ADB) সুশাসনের ৪টি উপাদান নির্ধারণ করেছে।
-
ইউএনএইচসিআর (UNHCR) সুশাসনের ৫টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
0
Updated: 1 month ago
ই-গভর্নেন্সের ফলে কী কী সুফল অর্জিত হয়?
Created: 1 month ago
A
সুশাসন প্রতিষ্ঠা পায়
B
সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায়
C
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়
D
উপরের সবগুলো
ই-গভর্নেন্স ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য ও সেবা জনগণের নিকট পৌঁছানো প্রক্রিয়াকেই বোঝায়। এর পূর্ণরূপ হলো ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স।
-
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
ই-গভর্নেন্সের প্রধান লক্ষ্য হলো সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
-
এটি সরকারের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে।
-
সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
-
সরকারের জবাবদিহিতা উন্নত হয়।
-
0
Updated: 1 month ago