A
২ মার্চ, ২০২০
B
২৫ জানুয়ারি, ২০২০
C
৩০ এপ্রিল, ২০২০
D
২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
উত্তরের বিবরণ
তালেবান গোষ্ঠী আফগান প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে ১৯৯৪ সালে গঠিত হয়। এর মূলত পশতুভাষী যুবকদের প্রাধান্য ছিল এবং আফগানিস্তানের রাজনৈতিক দৃশ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল।
এই গোষ্ঠীর উদ্ভব ঘটে সোভিয়েত সেনাদের আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহারের পর উত্তর পাকিস্তানে।
তালেবান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
তালেবান শব্দের অর্থ হলো 'ছাত্র' এবং এটি পশতু ভাষা থেকে এসেছে।
-
১৯৯০-এর দশকে উত্তর পাকিস্তানে এই আন্দোলনের জন্ম ঘটে।
-
মূলত পশতুন সম্প্রদায়ের লোকেরা এতে অংশগ্রহণ করত।
-
মাদ্রাসাগুলো সাধারণত সৌদি আরবের অর্থায়নে পরিচালিত হতো এবং সেখানে কট্টর সুন্নী ইসলামিক মতাদর্শ প্রচার করা হতো।
-
প্রধান লক্ষ্য ছিল ইসলামি আইন অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করা এবং বিদেশি প্রভাব দূর করা।
-
১৯৯৮ সালের দিকে তালেবান আফগানিস্তানের প্রায় ৯০ শতাংশ অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
-
সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ছিল ২০০১ সালে বামিয়ান বুদ্ধের মূর্তি ধ্বংস করা।
-
একই বছর ১১ সেপ্টেম্বর, নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আল কায়েদার হামলার পর আফগানিস্তানের তালেবান সারা বিশ্বের নজরে আসে।
যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানের ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পর্কিত তথ্য:
-
আফগানিস্তানে দীর্ঘদিনের যুদ্ধের পর দু’পক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
-
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে কাতারের দোহায়।
-
এই চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সৈন্যবাহিনী আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহার করে।
-
চুক্তি স্বাক্ষরের আগে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

0
Updated: 19 hours ago
তাসখন্দ চুক্তি কখন স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 3 months ago
A
১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
B
১৯৬৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর
C
১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি
D
১৯৬৭ সালের ৩০ জানুয়ারি
তাসখন্দ চুক্তি (১৯৬৬)
-
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ সমাপ্তির পথ তৈরি করে তাসখন্দ চুক্তি।
-
চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ১০ জানুয়ারি ১৯৬৬ সালে।
-
এই চুক্তির পক্ষ ছিল ভারত ও পাকিস্তান।
-
ভারতের হয়ে স্বাক্ষর করেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী, এবং পাকিস্তানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান।
-
মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ছিলেন সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রী নিকলাই কোসিগিন।
-
চুক্তির মূল উদ্দেশ্য ছিল কাশ্মীর সমস্যার কারণে উদ্ভূত যুদ্ধ বন্ধ করে দুই দেশের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
উৎস: Britannica

0
Updated: 3 months ago
'ডেটন শান্তিচুক্তি' স্বাক্ষরিত হয় -
Created: 1 month ago
A
১৯৯৫ সালে
B
১৯৯১ সালে
C
১৯৯২ সালে
D
১৯৯৩ সালে
'ডেটন শান্তিচুক্তি' স্বাক্ষরিত হয় ১৯৯৫ সালে।
ডেটন চুক্তি (Dayton Agreement):
- এই চুক্তির পূর্ণরূপ: The General Framework Agreement for Peace in Bosnia and Herzegovina.
- এটি একটি শান্তিচুক্তি।
- প্রক্রিয়াটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রধান মার্কিন শান্তি আলোচনাকারী রিচার্ড হলব্রুক।
- চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৫।
- চুক্তি স্বাক্ষরের স্থান: প্যারিস, ফ্রান্স।
- পক্ষসমূহ: বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া।
- স্বাক্ষরকারী: ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট ফ্রানজো তুজমান, সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিচ (যাঁকে পরে হেগে ‘যুদ্ধাপরাধী’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল) এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রেসিডেন্ট এলিজা আইজেবগোভিচ।
- মধ্যস্থতাকারী: তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন।
- উদ্দেশ্য: সার্বিয়া ও বসনিয়া-হার্জেগোভিনা সমস্যার সমাধান।
উৎস: i) OSCE.org.
ii) Britannica.

0
Updated: 1 month ago
ওয়ারশ চুক্তি (Warsaw Pact) কোন দেশের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল?
Created: 3 days ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
যুক্তরাজ্য
C
সোভিয়েত ইউনিয়ন
D
কোনটি নয়
ওয়ারশ প্যাক্ট (Warsaw Pact)
-
পূর্ণ নাম: Warsaw Treaty of Friendship, Cooperation, and Mutual Assistance।
-
এটি একটি প্রতিরক্ষা ও সামরিক চুক্তি, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে গঠিত।
-
জোটে ছিলেন পূর্ব ইউরোপের ৮টি দেশ।
-
মূলত এটি ন্যাটো (NATO)-র বিকল্প সামরিক জোট হিসেবে তৈরি হয়।
-
স্বাক্ষরিত হয় ১৪ মে, ১৯৫৫ সালে।
-
চুক্তির নামকরণ করা হয় পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ শহরের নামে।
-
১ জুলাই, ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির সাথে সাথে এই জোটও বিলুপ্ত হয়।
সূত্র: Britannica

0
Updated: 3 days ago