বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য নয় কোনটি?
A
মণিপুর
B
ত্রিপুরা
C
D
মেঘালয়
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য ৫টি হলো: আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ
মণিপুর বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য নয়
বাংলাদেশের সীমান্ত সম্পর্কিত তথ্য:
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা: ৩০টি
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা: ৩টি
-
মোট সীমান্তবর্তী জেলা: ৩২টি
-
রাঙামাটি জেলা ভারত ও মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী
0
Updated: 1 month ago
মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের কয়টি সীমান্তবর্তী জেলা রয়েছে?
Created: 2 months ago
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা:- বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩২টি।
-
বাংলাদেশ দুইটি দেশের সঙ্গে সীমান্ত ভাগাভাগি করে: ভারত ও মিয়ানমার।
-
ভারতের সঙ্গে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩০টি।
-
মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্তবর্তী জেলা ৩টি (কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান)।
-
রাঙ্গামাটি জেলা হলো একমাত্র জেলা যেখানে বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত আছে।
-
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ৫টি রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে।
-
বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের ২টি রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে।
তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
0
Updated: 2 months ago
নিম্নের কোনটি উঁচু উচ্চতার মেঘ?
Created: 1 month ago
A
কিউম্যুলাস
B
নিম্বাস
C
স্ট্রেটাস
D
সিরাস
মেঘের শ্রেণিবিভাগ: উচ্চতার ভিত্তিতে তিনটি প্রধান স্তর
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতার তারতম্যের উপর ভিত্তি করে মেঘকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। এই শ্রেণিবিভাগ মেঘের গঠন, বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা এবং আবহাওয়ার পূর্বাভাস বুঝতে সহায়ক।
উঁচু উচ্চতার মেঘ: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬,০০০ মিটার বা তারও বেশি উচ্চতায় এই মেঘগুলো অবস্থান করে। এগুলো সাধারণত বরফ কণা দ্বারা গঠিত হয় এবং দেখতে পাতলা ও সাদা হয়। উঁচু উচ্চতার মেঘের প্রধান প্রকারগুলি হলো:
- সিরাস (Cirrus)
- সিরোকিউম্যুলাস (Cirrocumulus)
- সিরোস্ট্রেটাস (Cirrostratus)
মাঝারি উচ্চতার মেঘ: এই মেঘগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ মিটার থেকে ৬,০০০ মিটার উচ্চতার মধ্যে দেখা যায়। এগুলো জলীয় বাষ্প বা বরফ কণা দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এদের বিভিন্ন রূপ দেখা যায়। মাঝারি উচ্চতার মেঘের কয়েকটি উদাহরণ হলো:
- অল্টোস্ট্রেটাস (Altostratus)
- কিউম্যুলাসস্ট্রেটাস (Stratocumulus - এটি সাধারণত নিম্ন উচ্চতার মেঘ হলেও, কিছু ক্ষেত্রে মাঝারি উচ্চতায়ও দেখা যেতে পারে)
- নিম্বোস্ট্রেটাস (Nimbostratus)
নিম্ন উচ্চতার মেঘসমূহ: এই মেঘগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ মিটার উচ্চতার মধ্যে অবস্থান করে। এগুলো সাধারণত জলীয় বাষ্প দ্বারা গঠিত এবং এদের মধ্যে অনেকগুলোই বৃষ্টিপাত ঘটায়। নিম্ন উচ্চতার মেঘের প্রকারভেদগুলো হলো:
- স্ট্রেটাস (Stratus)
- স্ট্রেটোকিউম্যুলাস (Stratocumulus)
- কিউম্যুলাস (Cumulus)
- কিউম্যুলোনিম্বাস (Cumulonimbus) - যা বজ্রপাতসহ ভারী বৃষ্টিপাত ঘটাতে সক্ষম।
এই শ্রেণিবিভাগ আবহাওয়াবিদদের মেঘ পর্যবেক্ষণ এবং আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রদানে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামো প্রদান করে।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের ভূমিরূপসমূহ আনুমানিক কত বছর পূর্বে গঠিত হয়েছিলো?
Created: 1 month ago
A
২৫,০০০ বছর
B
৩২,০০০ বছর
C
২৫,০০০০ বছর
D
৩১,০০০ বছর
বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি
বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি তিন ভাগে ভাগ করা যায়
১. টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ
২. প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ
৩. সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি
প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ
-
আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বে গঠিত
-
মাটির রং লাল ও ধূসর
-
প্রধান এলাকা: উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের বরেন্দ্রভূমি, মধ্যভাগের মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়, কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়
বরেন্দ্রভূমি
-
অবস্থান: রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট এবং রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ
-
আয়তন: ৯,৩২০ বর্গকিমি
-
উচ্চতা: ৬–১২ মিটার সমভূমির তুলনায়
-
এটি প্লাইস্টোসিন যুগের সর্ববৃহৎ উঁচুভূমি
মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়
-
অবস্থান: টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলার মধুপুর এবং গাজীপুর জেলার ভাওয়ালের গড়
-
আয়তন: ৪,১০৩ বর্গকিমি
-
উচ্চতা: প্রায় ৩০ মিটার সমভূমির তুলনায়
-
এটি প্লাইস্টোসিন যুগের দ্বিতীয় বৃহত্তম উঁচুভূমি এবং দেশের গজারী বৃক্ষের কেন্দ্র
লালমাই পাহাড়
-
অবস্থান: কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কিমি পশ্চিমে লালমাই থেকে ময়নামতি পর্যন্ত বিস্তৃত
-
আয়তন: ৩৪ বর্গকিমি
-
গড় উচ্চতা: ২১ মিটার
0
Updated: 1 month ago