জেনেভা কনভেনশন নিম্নের কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত?
A
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য
B
নারী অধিকার
C
পরিবেশ সুরক্ষা আইন
D
যুদ্ধবন্দিদের সুরক্ষা
উত্তরের বিবরণ
জেনেভা কনভেনশন (Geneva Conventions)
জেনেভা কনভেনশন হলো যুদ্ধকালীন মানবাধিকার এবং মানবিক আচরণ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আইন, যা প্রধানত আহত, অসুস্থ বা যুদ্ধবন্দী সেনা এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত।
মূল বৈশিষ্ট্য
-
স্বাক্ষর স্থল: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
অন্তর্ভুক্ত চুক্তি ও প্রোটোকল: ৪টি প্রধান চুক্তি ও ৩টি প্রটোকল
-
সাধারণত “চারটি রেডক্রস কনভেনশন” নামে পরিচিত
মূল জেনেভা কনভেনশনগুলো
১. প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনাদের সুরক্ষা এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে
২. দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসার বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে, ১৯০৭ সালে হেগ চুক্তির মাধ্যমে সংশোধিত
৩. তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ নিশ্চিত করে
৪. চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদান করে, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়
সংশোধন ও আধুনিকায়ন
-
১৯৪৯: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কনভেনশনগুলো আধুনিকায়িত ও উন্নত করা হয়
-
১৯৭৭ ও ২০০৫: আরও প্রটোকল যুক্ত করা হয়, যার মাধ্যমে যুদ্ধের সময় মানবাধিকার রক্ষা আরও জোরদার হয়েছে
জেনেভা কনভেনশন আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের মূল ভিত্তি, যা যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে মানুষের জীবন ও মর্যাদা রক্ষায় বাধ্যতামূলক।
0
Updated: 1 month ago
জেনেভা কনভেনশনে কয়টি প্রটোকল রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
৪টি
B
৩টি
C
২টি
D
৫টি
জেনেভা কনভেনশন হলো যুদ্ধের বর্বরতাকে সীমিত করার জন্য গৃহীত একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণের নীতিমালা নির্ধারণ করে।
-
জেনেভা কনভেনশন চারটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি এবং তিনটি অতিরিক্ত প্রটোকল নিয়ে গঠিত।
-
প্রটোকল-১: আন্তর্জাতিক সশস্ত্র সংঘর্ষের শিকারদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
-
প্রটোকল-২: অ-আন্তর্জাতিক সশস্ত্র সংঘর্ষের শিকারদের সুরক্ষা সম্পর্কিত।
-
প্রটোকল-৩: একটি অতিরিক্ত স্বতন্ত্র প্রতীক, রেড ক্রিস্টাল গ্রহণের সঙ্গে সম্পর্কিত।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
জেনেভা কনভেনশন নিম্নের কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত?
Created: 1 month ago
A
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য
B
নারী অধিকার
C
পরিবেশ সুরক্ষা আইন
D
যুদ্ধবন্দিদের সুরক্ষা
জেনেভা কনভেনশন (Geneva Conventions)
জেনেভা কনভেনশন হলো যুদ্ধকালীন মানবাধিকার এবং মানবিক আচরণ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আইন, যা প্রধানত আহত, অসুস্থ বা যুদ্ধবন্দী সেনা এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত।
মূল বৈশিষ্ট্য
-
স্বাক্ষর স্থল: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
অন্তর্ভুক্ত চুক্তি ও প্রোটোকল: ৪টি প্রধান চুক্তি ও ৩টি প্রটোকল
-
সাধারণত “চারটি রেডক্রস কনভেনশন” নামে পরিচিত
মূল জেনেভা কনভেনশনগুলো
১. প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনাদের সুরক্ষা এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে
২. দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসার বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে, ১৯০৭ সালে হেগ চুক্তির মাধ্যমে সংশোধিত
৩. তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ নিশ্চিত করে
৪. চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদান করে, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়
সংশোধন ও আধুনিকায়ন
-
১৯৪৯: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কনভেনশনগুলো আধুনিকায়িত ও উন্নত করা হয়
-
১৯৭৭ ও ২০০৫: আরও প্রটোকল যুক্ত করা হয়, যার মাধ্যমে যুদ্ধের সময় মানবাধিকার রক্ষা আরও জোরদার হয়েছে
জেনেভা কনভেনশন আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের মূল ভিত্তি, যা যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে মানুষের জীবন ও মর্যাদা রক্ষায় বাধ্যতামূলক।
0
Updated: 1 month ago
জেনেভা কনভেনশনে কতটি প্রটোকল রয়েছে?
Created: 3 weeks ago
A
৩টি
B
৪টি
C
২টি
D
৫টি
জেনেভা কনভেনশন হলো একটি আন্তর্জাতিক আইন যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণ সংক্রান্ত মৌলিক নীতি নির্ধারণ করে। এটি মূলত যুদ্ধবন্দী, আহত বা অসুস্থ সেনা সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
-
চুক্তিগুলো সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্বাক্ষরিত হয়।
-
এর আওতায় রয়েছে ৪টি কনভেনশন ও ৩টি প্রটোকল, যাকে সাধারণভাবে ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’ বলা হয়।
মূল কনভেনশনগুলো:
-
প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনা সদস্যদের সুরক্ষা এবং তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা।
-
দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসা; ১৯০৭ সালে হেগ চুক্তি সংশোধনের মাধ্যমে স্বাক্ষরিত।
-
তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ।
-
চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়।
সংশোধন ও আধুনিকায়ন:
-
১৯৪৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কনভেনশনগুলোর সংস্করণ উন্নত ও আধুনিক করা হয়।
-
১৯৭৭ ও ২০০৫ সালে নতুন প্রটোকল যুক্ত করা হয়, যা যুদ্ধের সময় মানবাধিকার রক্ষাকে আরও জোরদার করেছে।
প্রটোকলসমূহ:
-
প্রটোকল-১ (১৯৭৭): আন্তর্জাতিক সামরিক সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের রক্ষা।
-
প্রটোকল-২ (১৯৭৭): অ-আন্তর্জাতিক সামরিক সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের রক্ষা।
-
প্রটোকল-৩ (২০০৫): অতিরিক্ত স্বাতন্ত্র্যসূচক প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে নিয়মাবলী।
0
Updated: 3 weeks ago