Montreal Protocol চুক্তি গৃহীত হয় -
A
১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৫
B
১৩ অক্টোবর, ১৯৮৫
C
১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
D
১৩ অক্টোবর, ১৯৮৭
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল সংক্রান্ত তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
-
উদ্দেশ্য: ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS) ব্যবহার ও উৎপাদন ধাপে ধাপে বন্ধ করা।
-
মূখ্য আলোচ্য বিষয়: ওজোন স্তরের সুরক্ষা।
-
গৃহীত হয়: ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭
-
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি ১৯৮৯
-
স্বাক্ষরের স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২০০টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS):
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
এগুলি ওজোন স্তর ক্ষয় করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবেও কাজ করে।
-
সাধারণ ব্যবহার:
-
রেফ্রিজারেশন ও এয়ার কন্ডিশনিং
-
অ্যাজমা চিকিৎসার ইনহেলার
-
ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদিতে।
-
প্রেক্ষাপট:
-
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতা রক্ষার জন্য ওজোনস্তর রক্ষা অপরিহার্য।
-
১৯৮৫ সালে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির উদ্যোগে ভিয়েনা কনভেনশন গৃহীত হয়।
-
এর ধারাবাহিকতায় ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর কানাডার মন্ট্রিলে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়।
উল্লেখযোগ্য:
-
প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর পালিত হয় ওজোনস্তর রক্ষা দিবস।
0
Updated: 1 month ago
মন্ট্রিয়াল প্রোটোকলের মূল উদ্দেশ্য কী?
Created: 1 month ago
A
ওজোন স্তর রক্ষা করা
B
জলবায়ু পরিবর্তন কমানো
C
গ্রিনহাউস গ্যাস কমানো
D
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ
মন্ট্রিল প্রটোকল
-
মন্ট্রিল প্রটোকল ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে গৃহীত।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে এর কার্যক্রম শুরু হয়।
-
মূল লক্ষ্য: পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিত করা।
অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রটোকল:
-
কিয়োটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধ।
-
কার্টাগেনা প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক।
-
নাগোয়া প্রটোকল: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহার।
সূত্র: UNEP ওয়েবসাইট, Britannica.com
0
Updated: 1 month ago
Which of the following is related to "The Kigali Amendment"?
Created: 1 month ago
A
Paris Convention
B
Kyoto Protocol
C
Ramsar Convention
D
Montreal Protocol
"The Kigali Amendment" মূলত Montreal Protocol-এর একটি সংশোধনী।
মন্ট্রিল প্রটোকল:
-
১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে এটি গৃহীত হয়।
-
১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে কার্যকর হয়।
-
এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা এবং ওজোন স্তর ধ্বংসকারী ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা।
-
২০১৯ সালে এই প্রটোকলের সংশোধনী হিসেবে "The Kigali Amendment" কার্যকর হয়।
0
Updated: 1 month ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 2 months ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)
0
Updated: 2 months ago