ভারতে বছরের কোন দিনটি সিভিল সার্ভিস দিবস (Civil Service Day) হিসেবে পালিত হয়?
A
২১ এপ্রিল
B
২ অক্টোবর
C
২৬ জানুয়ারি
D
১০ মে
উত্তরের বিবরণ
ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম দেশ এবং এর স্বাধীনতা লাভের দিন হলো ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭। ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ এবং একই তারিখে দেশটি প্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা পায়।
এছাড়া ভারতে প্রতি বছর ২১ এপ্রিল সিভিল সার্ভিস দিবস (Civil Service Day) হিসেবে পালন করা হয়, আর ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হয়। ভারতের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো:
-
জাতীয় প্রতীক: অশোকচক্র
-
অঙ্গরাজ্য: ২৮টি
-
আইনসভা: দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট, যথা: রাজ্যসভা (উচ্চকক্ষ) ও লোকসভা (নিম্নকক্ষ)
-
লোকসভার আসন সংখ্যা: ৫৪৩টি
-
রাজ্যসভার আসন সংখ্যা: ২৪৫টি
ভারতের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
-
প্রথম প্রধানমন্ত্রী: জওহরলাল নেহরু
-
প্রথম রাষ্ট্রপতি: ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ
-
প্রথম মুসলিম রাষ্ট্রপতি: জাকির হোসেন
-
প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি: প্রতিভা পাতিল
-
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী: নরেন্দ্র মোদী
-
বর্তমান রাষ্ট্রপতি: দ্রৌপদী মুর্মু (প্রথম সাওতাল উপজাতি রাষ্ট্রপতি)
0
Updated: 1 month ago
সম্প্রতি ভারত Google-কে নিচের কোন প্রোগ্রামের জন্য ছবি তোলা থেকে বিরত করে?
Created: 2 months ago
A
Google Earth
B
Street View
C
Road Image
D
Google Map
ভারত Google-কে Street View প্রোগ্রামের জন্য ছবি তোলা থেকে বিরত করে।
উল্লেখ্য,
এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশ কোনটির সদস্য নয়?
Created: 1 month ago
A
BCIM-EC
B
OAS
C
OIC
D
BIMSTEC
BIMSTEC, OIC, BCIM-EC এবং OAS সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিম্নরূপ সংক্ষিপ্তভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। প্রতিটি সংস্থার লক্ষ্য, গঠন এবং সদস্যপদ সম্পর্কিত তথ্য উল্লেখযোগ্য।
-
BIMSTEC: এর পূর্ণরূপ হলো Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation। এটি একটি বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক জোট। এর পূর্বনাম ছিল BISTEC (Bangladesh, India, Sri Lanka, Thailand Economic Cooperation)। পরে মায়ানমার যোগদানের পর “M” যুক্ত হয়ে BIMSTEC হয় এবং নেপাল ও ভুটান যোগদানের মাধ্যমে বর্তমান নাম পায়। বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য।
-
OIC: এর পূর্ণরূপ হলো The Organisation of Islamic Cooperation। এটি একটি ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা এবং মুসলিম দেশগুলোর একটি রাজনৈতিক জোট। গঠিত হয় ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ সালে, মরক্কোতে অনুষ্ঠিত রাবাত সম্মেলনের মাধ্যমে। এটি গঠনের মূল প্রেক্ষাপট ছিল ইসরাইল কর্তৃক আল আকসা মসজিদে অগ্নিসংযোগ। বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে এর সদস্যপদ লাভ করে।
-
BCIM-EC: পূর্ণরূপ Bangladesh, China, India and Myanmar Economic Corridor। এটি চীনের Belt and Road Initiative এর অংশ এবং একটি অর্থনৈতিক করিডর। প্রস্তাবিত করিডরটি ভারতের, চীনের, বাংলাদেশের ও মায়ানমারের মধ্যে অর্থনৈতিক সংযোগ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে তৈরি।
-
OAS: এর পূর্ণরূপ হলো The Organization of American States, যা উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর দ্বারা গঠিত সংস্থা। ১৯৪৮ সালে কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোটাতে এর চার্টার স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ OAS-এর সদস্য নয়।
0
Updated: 1 month ago
ন্যাটো (NATO) চার্টারের কোন ধারায় সম্মিলিত প্রতিরক্ষার কথা উল্লেখ আছে?
Created: 1 month ago
A
আর্টিকেল-২
B
আর্টিকেল-৩
C
আর্টিকেল-৫
D
আর্টিকেল-৬
ন্যাটো (NATO) হলো একটি সামরিক জোট, যা মূলত সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সামরিক ও রাজনৈতিক সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
ন্যাটোর চার্টারের বিভিন্ন অনুচ্ছেদই এর কার্যক্রম ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করে, যার মধ্যে অনুচ্ছেদ-৫ বিশেষভাবে সম্মিলিত প্রতিরক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে।
• অনুচ্ছেদ ৫: সম্মিলিত প্রতিরক্ষা
-
যদি কোনো ন্যাটো সদস্য সশস্ত্র আক্রমণের শিকার হয়, তবে জোটের প্রতিটি সদস্য এটিকে সমস্ত সদস্যদের বিরুদ্ধে আক্রমণ হিসাবে বিবেচনা করবে।
-
সদস্য রাষ্ট্রগুলো একে অপরকে সুরক্ষা দেবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
-
ন্যাটোর মূল ভিত্তি হিসেবে এই ধারাটিকে ধরা হয়।
-
ইতিহাসে একবার কার্যকর করা হয়েছে, ২০০১ সালের ৯/১১ টুইন টাওয়ার হামলার পর। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে আফগানিস্তানে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।
• ন্যাটো চুক্তির অনুচ্ছেদসমূহ (মোট ১৪টি)
১. শান্তিপূর্ণ সমাধান
২. বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক
৩. প্রতিরক্ষা সক্ষমতা
৪. পরামর্শ
৫. সম্মিলিত প্রতিরক্ষা
৬. আক্রমণের সংজ্ঞা
৭. জাতিসংঘ সনদের বাধ্যবাধকতা
৮. অ-দ্বন্দ্বমূলক সম্পৃক্ততা
৯. বাস্তবায়ন পরিষদ
১০. অতিরিক্ত পক্ষসমূহ
১১. চুক্তি অনুমোদন এবং প্রয়োগ
১২. চুক্তি পর্যালোচনা
১৩. জোটের সদস্যতা ত্যাগ
১৪. চুক্তির অন্যান্য সংস্করণের গ্রহণযোগ্যতা
• NATO সম্পর্কিত তথ্য
-
পূর্ণরূপ: North Atlantic Treaty Organisation (উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট)
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল, ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র
-
প্রতিষ্ঠাতা সদস্য: ১২টি (যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, কানাডা, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, ইতালি, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পর্তুগাল)
-
বর্তমান সদস্য: ৩২টি
-
সদর দপ্তর: ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
-
বর্তমান মহাসচিব: মার্ক রুট্টে
-
মুসলিম দেশসমূহ: আলবেনিয়া ও তুরস্ক
-
সর্বশেষ ৩২তম সদস্য: সুইডেন
0
Updated: 1 month ago