A
কৃষি ও বনজ
B
মৎস্য
C
শিল্প
D
স্বাস্থ্য ও সামাজিক সেবা
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের অবদান ও প্রবৃদ্ধির হার নিম্নরূপ:
-
শিল্প খাতের অবদান: ৩৭.৯৫% এবং প্রবৃদ্ধির হার: ৬.৬৬% (সবচেয়ে বেশি)।
-
কৃষি খাতের অবদান: ১১.০২% এবং প্রবৃদ্ধির হার: ৩.২১%।
-
সেবা খাতের অবদান: ৫১.০৪% এবং প্রবৃদ্ধির হার: ৫.৮০%।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪-এর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
চলতি মূল্যে মাথাপিছু জিডিপি: ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার।
-
স্থির মূল্যে জিডিপি: ৩৩,৯৭,২৩১ কোটি টাকা।
-
স্থির মূল্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৫.৮২%।
-
চলতি মূল্যে মোট জাতীয় আয় (GNI): ৩,০৬,১৪৪ কোটি টাকা।
-
চলতি মূল্যে মাথাপিছু জাতীয় আয় (GNI): ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার।
-
মুদ্রাস্ফীতি/মূল্যস্ফীতি: ৯.৭৪%।
-
অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি।

0
Updated: 22 hours ago
মাত্র ১টি সংসদীয় আসন-
Created: 2 weeks ago
A
লক্ষ্মীপুর জেলায়
B
মেহেরপুর জেলায়
C
ঝালকাঠী জেলায়
D
রাঙামাটি জেলায়
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হয়।
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তিনটি জেলা রয়েছে — রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এবং খাগড়াছড়ি — এবং প্রত্যেক জেলার জন্য একটি করে সংসদীয় আসন নির্ধারিত আছে।
উৎস: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 2 weeks ago
১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকার নাম ছিল-
Created: 1 day ago
A
জয় বাংলা
B
বাংলাদেশ
C
স্বাধীনতা
D
মুক্তির ডাক
সাপ্তাহিক জয়বাংলা ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বাংলা সাপ্তাহিক মুখপত্র। এটি মূলত প্রবাসী বাংলাদেশের সরকারের একটি প্রচার মাধ্যম হিসেবে কাজ করত। পত্রিকার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি ও মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব সাধারণ জনগণের কাছে তুলে ধরা এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সমর্থন ও বিশ্বজনমত সৃষ্টি করা।
-
প্রকাশের সময়: ১৯৭১ সালের ১১ মে (২৭ বৈশাখ ১৩৭৮)
-
প্রকাশস্থল: মুজিবনগর
-
প্রধান উদ্দেশ্য: মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি জানানো, মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব প্রকাশ করা, আন্তর্জাতিক সমর্থন অর্জন
-
অফিস ঠিকানা: কলকাতার পার্ক সার্কাস, ২১/১ বালু হাক্কাক লেন

0
Updated: 1 day ago
চাকমা জনগোষ্ঠীর লোকসংখ্যা সর্বাধিক-
Created: 1 week ago
A
রাঙ্গামাটি জেলায়
B
খাগড়াছড়ি জেলায়
C
বান্দরবান জেলায়
D
সিলেট জেলায়
চাকমা জনগোষ্ঠী
-
চাকমা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
তারা নিজেদের পরিচয় দেয় চাঙমা নামে।
-
মূলত পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলে তাদের বসতি।
-
চাকমাদের ৯০% এর বেশি রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় বাস করে।
-
বাংলাদেশের বাইরে ভারতের অরুণাচল, মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যেও কিছু চাকমা জনগোষ্ঠী বসবাস করে।
-
ইতিহাস অনুসারে, চাকমারা মধ্য মায়ানমার ও আরাকান অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন।
-
তাদের প্রধান বর্ষবরণ উৎসব হলো বিজু।
-
চাকমা ভাষার নিজস্ব লিপি রয়েছে, তবে বর্তমানে তা খুব বেশি ব্যবহৃত হয় না।
-
এখন চাকমা ভাষা সাধারণত বাংলা লিপিতে লেখা হয়।
জনসংখ্যা সংক্রান্ত তথ্য
-
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, দেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা ১৬ লাখ ৫০ হাজার ১৫৯ জন।
-
এর মধ্যে শুধু চট্টগ্রাম বিভাগেই বসবাস করছে প্রায় ৯ লাখ ৯০ হাজার ৮৬০ জন।
-
জেলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ থাকে রাঙ্গামাটিতে – মোট ৩ লাখ ৭২ হাজার ৮৬৪ জন।
এদের মধ্যে চাকমা জনগোষ্ঠী সংখ্যায় সবার শীর্ষে। -
এরপরের অবস্থানে আছে খাগড়াছড়ি জেলা, যেখানে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৭৮ জন।
উৎস ঃ বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago