১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
A
লিয়াকত আলী খান
B
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
C
খাজা নাজিমুদ্দিন
D
চৌধুরী মোহাম্মদ আলী
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষা আন্দোলন – সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
সময়কাল ও প্রসঙ্গ:
-
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা ভাষার রাষ্ট্রভাষা মর্যাদা দাবিতে সংগঠিত হয়।
-
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার (১৯৪৭) পর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু ঘোষণার বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা ভাষার স্বীকৃতির দাবি ওঠে।
-
-
ঘটনা:
-
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২: ছাত্ররা ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে।
-
পুলিশের গুলিতে শহীদ হন রফিক, জববার, বরকত ও অন্যান্যরা।
-
আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে ১৯৫৬ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণ করে।
-
-
স্মরণ ও গুরুত্ব:
-
প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
-
-
সমকালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট:
-
প্রধানমন্ত্রী (পাকিস্তান): খাজা নাজিমউদ্দিন
-
মুখ্যমন্ত্রী (পূর্ব পাকিস্তান): নুরুল আমিন
-
গভর্নর: গোলাম মুহাম্মদ
-
0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিপাহী হামিদুর রহমান কোন সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেন?
Created: 2 months ago
A
১নং সেক্টর
B
২নং সেক্টর
C
৩নং সেক্টর
D
৪নং সেক্টর
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
মুক্তিযুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠ ও সংশ্লিষ্ট সেক্টর
| বীরশ্রেষ্ঠ | সেক্টর |
|---|---|
| ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ | ১নং সেক্টর |
| সিপাহী মোস্তফা কামাল | ২নং সেক্টর |
| সিপাহী হামিদুর রহমান | ৪নং সেক্টর |
| ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর | ৭নং সেক্টর |
| ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ | ৮নং সেক্টর |
| ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার রুহুল আমীন | ১০নং সেক্টর |
| ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান | কোনো সেক্টরের অধীনে ছিলেন না |
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
ফিরোজ খান নুন
B
খাজা নাজিমউদ্দীন
C
নুরুল আমিন
D
ইস্কান্দার মির্জা
ভাষা আন্দোলন ছিল বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ভিত্তি, যা পরবর্তীতে জাতীয়তাবোধের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বাঙালির প্রতিবাদ থেকেই এ আন্দোলনের সূচনা ঘটে এবং ১৯৫২ সালে তা চূড়ান্ত রূপ লাভ করে।
-
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ফিরোজ খান নুন।
-
সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমউদ্দীন।
-
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন।
-
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ঐতিহাসিক ঘটনা হলো ভাষা আন্দোলন।
-
এ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে।
-
আন্দোলনের সূত্রপাত ১৯৪৭ সালে হলেও, এটি চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
0
Updated: 1 month ago