বাংলাদেশে বীজের মান নিয়ন্ত্রণ করে কোন সংস্থা?
A
SCA
B
AIS
C
BRRI
D
BADC
উত্তরের বিবরণ
বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি (Seed Certification Agency, SCA) হলো বাংলাদেশে বীজের মান নিয়ন্ত্রণ ও প্রত্যয়নকারী কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সরকারি সংস্থা। এটি নিয়ন্ত্রিত ফসলের বীজ পরীক্ষা ও প্রত্যয়ন করে।
-
পূর্ণরূপ: Seed Certification Agency (বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৭৪
-
উদ্দেশ্য: বীজের মান নিয়ন্ত্রণ ও প্রত্যয়ন
-
মূল কার্যক্রম:
-
সরকার ও বেসরকারি খাতে উৎপাদিত নোটিফাইড ফসলের (যেমন ধান, গম, পাট, আলু) বীজ মাঠ পরিদর্শন, পরীক্ষা ও ট্যাগ ইস্যু মাধ্যমে মান নিশ্চিত করা
-
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও চাষীদের উৎপাদিত বীজের পরীক্ষা
-
আমদানিকৃত বীজ পরীক্ষা করা
-
ভ্যারাইটি অবমুক্তকরণ ও নিবন্ধন
-
বীজের মান পরীক্ষা এবং ট্যাগ প্রদান
-
-
আইনি ভিত্তি: জাতীয় বীজ নীতি-১৯৯৩, বীজ আইন-২০১৮ এবং বীজ বিধিমালা-২০২০
0
Updated: 1 month ago
'ক্লিওপেট্রা' কোন ফসলের উন্নত জাত?
Created: 1 month ago
A
আলু
B
পেঁয়াজ
C
বাঁধাকপি
D
কোনটিই নয়
আলু বিশ্বের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং এটি প্রধান স্টার্চ উৎস হিসেবে বিবেচিত, যা ভাতের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। উৎপাদনের দিক থেকে ধান, গম ও ভুট্টার পর আলু চতুর্থ স্থানে অবস্থান করে। আলু চাষের জন্য বেলে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
-
১৯৬০ সাল থেকে উন্নতমানের আলুর চাষ হয়ে আসছে।
-
উন্নত জাতের আলু: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ড, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, চিনেলা
-
উচ্চ ফলনশীল পেঁয়াজের জাত: সুখ সাগর, ঝিটকা, কৈলাসনগর, তাহেরপুরী, ভাতি
-
উচ্চ ফলনশীল বাঁধাকপির জাত: গ্রীন এক্সপ্রেস, ড্রামহেড, গোল্ডেন ক্রস, প্রভাতী, অগ্রদূত
0
Updated: 1 month ago
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগ-
Created: 4 weeks ago
A
ঢাকা
B
চট্টগ্রাম
C
ময়মনসিংহ
D
রংপুর
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশের শীর্ষবিভাগ ও জেলা নির্ধারিত, যা দেশীয় মৎস্য খাতের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত।
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে শীর্ষবিভাগ: চট্টগ্রাম
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: ময়মনসিংহ
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে দ্বিতীয় শীর্ষবিভাগ: খুলনা
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদনে দ্বিতীয় শীর্ষ জেলা: কুমিল্লা
0
Updated: 4 weeks ago
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় জনগোষ্ঠী যে বিশেষ পদ্ধতিতে চাষ করে, তাকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
কুম
B
জুম
C
রুম
D
কুমি
জুম চাষ (Jhum Cultivation)
-
সংজ্ঞা ও ধারণা:
জুম চাষ হলো পাহাড়ি অঞ্চলে প্রচলিত একটি স্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে চাষাবাদ করার পদ্ধতি। মূলত পাহাড়ের জঙ্গল পরিষ্কার করে সেখানে চাষ করা হয়। চাষের পর কয়েক বছর সেই জমিকে বিশ্রাম দিয়ে আবার অন্য পাহাড়ি এলাকায় চাষ শুরু করা হয়। -
চাষিদের পরিচয়:
জুম চাষকারীদের জুমিয়া বলা হয়। -
অর্থনৈতিক ও সামাজিক গুরুত্ব:
জুম চাষ পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকার প্রধান অবলম্বন। -
পরিমাণ ও ক্ষেত্রফল:
বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার হেক্টর ভূমি জুম চাষের জন্য ব্যবহৃত হয়। -
প্রধান ফসলসমূহ:
ধান, ভুট্টা, কাউন, তিল, শসা, মিষ্টিকুমড়া, তরমুজ, বরবটি, তুলা, কলা, আদা, হলুদ প্রভৃতি। -
প্রধান অঞ্চল:
বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা—রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান। -
বিকল্প পদ্ধতি:
জুম চাষের বিকল্প হিসেবে সল্ট চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।
0
Updated: 1 month ago