A
৫২টি
B
৫৫টি
C
৫৬টি
D
৫৮টি
উত্তরের বিবরণ
কমনওয়েলথ হলো অতীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনে থাকা স্বাধীন দেশগুলোর একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা ১৯২৬ সালে ধারণাগতভাবে গঠিত হয় এবং ১৯৪৯ সালে আধুনিক কমনওয়েলথ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়।
-
সদরদপ্তর: লন্ডন
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ৫৬টি [আগস্ট, ২০২৫]
-
ব্রিটিশ উপনিবেশে না থেকে সদস্য দেশসমূহ: মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, গ্যাবন ও টোগো
-
দাপ্তরিক ভাষা: ইংরেজি
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে কমনওয়েলথের সদস্য হয়
-
বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য

0
Updated: 23 hours ago
কমনওয়েলথ কী ধরনের সংগঠন?
Created: 3 weeks ago
A
সামরিক জোট
B
অর্থনৈতিক সংস্থা
C
পরিবেশ বিষয়ক ফোরাম
D
ব্রিটিশ উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোর সংস্থা
কমনওয়েলথ (Commonwealth)
-
সংজ্ঞা ও ইতিহাস:
-
অতীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত স্বাধীন দেশগুলোর একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা।
-
কমনওয়েলথ গঠনের ধারণা: ১৯২৬
-
আধুনিক কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৯
-
-
সাধারণ তথ্য:
-
সদর দপ্তর: লন্ডন
-
দাপ্তরিক ভাষা: ইংরেজী
-
সদস্য সংখ্যা: ৫৬টি দেশ (আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী)
-
সর্বোচ্চ জনসংখ্যা: ভারত
-
আয়তনের ভিত্তিতে বৃহত্তম দেশ: কানাডা
-
-
বিশেষ তথ্য:
-
ব্রিটিশ উপনিবেশে না থাকা সদস্য দেশসমূহ: মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, গ্যাবন, টোগো
-
পাকিস্তান: ১৯৭২ সালে ত্যাগ, ১৯৮৯ সালে পুনরায় যোগ
-
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৯৬১ সালে ত্যাগ, ১৯৯৪ সালে পুনরায় যোগ
-
বাংলাদেশ: ১৯৭২ সালে যোগ, কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য
-
উৎস: Commonwealth ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 weeks ago
কমনওয়েলথ কোন ধরনের দেশ নিয়ে গঠিত?
Created: 1 month ago
A
ইংরেজ শাসন থেকে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশসমূহ
B
তেল উৎপাদনকারী দেশসমূহ
C
এশিয়া ও ইউরোপের দেশসমূহ
D
স্বল্প উন্নত দেশসমূহ
কমনওয়েলথ কী?
কমনওয়েলথ হলো একটি সংগঠন, যেখানে ব্রিটেনের সাবেক উপনিবেশ থেকে স্বাধীন হওয়া দেশগুলো একসাথে থাকে। এই দেশগুলো একে অপরের সঙ্গে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে সাহায্য-সহযোগিতা করে।
কমনওয়েলথের মূল বিষয়সমূহ
-
এটি মূলত ব্রিটেনের সাবেক উপনিবেশিক দেশগুলোর একটি জোট।
-
ব্রিটেনের শাসন থেকে স্বাধীন হয়ে যেসব দেশ গড়ে উঠেছে, তারা এই সংগঠনের সদস্য।
-
ব্রিটেনের রাজা বা রানী কমনওয়েলথের প্রধান।
-
সব সদস্য দেশ মিলে সম্মত হলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
-
প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৯ সালে।
-
বর্তমানে (জুলাই ২০২৫) এর ৫৬টি সদস্য দেশ আছে।
-
সদরদপ্তর লন্ডনের মার্লবোরো হাউসে অবস্থিত।
কমনওয়েলথের লক্ষ্য
সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত:
-
১৯২৬ সালে ‘বেলফোর ঘোষণায়’ ব্রিটিশ কমনওয়েলথের ধারণা জন্মায়।
-
১৯৩১ সালে ‘স্ট্যাটিউট অব ওয়েস্ট মিনিস্টার’ আইনের মাধ্যমে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলো স্বাধীনতা পায়।
-
১৯৪৯ সালে ‘লন্ডন ঘোষণা’র মাধ্যমে ব্রিটিশ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘কমনওয়েলথ অব নেশনস’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এই সংগঠন।
সূত্র: Commonwealth ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
কোন ঘোষণার মাধ্যমে কমনওয়েলথ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে?
Created: 2 weeks ago
A
বেলফোর ঘোষণা
B
ওয়েস্টমিনস্টার ঘোষণা
C
ক্যানবেরা ঘোষণা
D
লন্ডন ঘোষণা
কমনওয়েলথ (Commonwealth of Nations):-
-
এটি মূলত ব্রিটেনের সাবেক উপনিবেশিক দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত একটি রাজনৈতিক জোট।
-
ব্রিটেনের রাজা বা রাণী এই সংস্থার প্রধান (Head of the Commonwealth)।
-
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া: সর্বসম্মতিক্রমে।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৯ সালে।
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ৫৬টি দেশ।
-
সদরদপ্তর: মার্লবোরো হাউস, লন্ডন।
-
বর্তমান মহাসচিব: শার্লি আয়োরকর বোচওয়ে (৭ম মহাসচিব)।
-
মূল লক্ষ্য: কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি।
🔹 ইতিহাস ও গঠন প্রক্রিয়া:
-
১৯ নভেম্বর, ১৯২৬: বেলফোর ঘোষণা (Balfour Declaration)-এর মাধ্যমে ব্রিটিশ কমনওয়েলথ অব নেশনস (British Commonwealth of Nations) ধারণার সূচনা হয়।
-
১১ ডিসেম্বর, ১৯৩১: ব্রিটিশ পার্লামেন্টের স্ট্যাটিউট অব ওয়েস্টমিনস্টার (Statute of Westminster) আইনের মাধ্যমে উপনিবেশগুলোকে পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান করা হয় এবং ব্রিটিশ কমনওয়েলথ স্বতন্ত্র মর্যাদা লাভ করে।
-
২৮ এপ্রিল, ১৯৪৯: লন্ডন ঘোষণা (London Declaration)-এর মাধ্যমে কমনওয়েলথ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে এবং নাম থেকে “ব্রিটিশ” শব্দটি বাদ দিয়ে রাখা হয় শুধু কমনওয়েলথ অব নেশনস।
উৎস: Commonwealth ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago