A
শায়েস্তা খাঁ
B
নবাব আবদুল গণি
C
লর্ড কার্জন
D
মীর জুমলা
উত্তরের বিবরণ
ঢাকা গেইট একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক মোগল স্থাপত্য নিদর্শন যা ঢাকার ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্ব রাখে। এটি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর এলাকার মধ্যে অবস্থিত। প্রাচীনকালে এটি মীর জুমলা গেইট, ময়মনসিংহ গেইট বা রমনা গেইট নামে পরিচিত ছিল। নির্মাতা ছিলেন মীর জুমলা, যিনি মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনকালে বাংলার গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।
-
নির্মাণকাল: মীর জুমলা ১৬৬০ থেকে ১৬৬৩ সালের মধ্যে ঢাকা গেইট নির্মাণ করেন।
-
উদ্দেশ্য: সীমানা চিহ্নিত করা এবং স্থলপথে শত্রুদের আক্রমণ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
-
সাম্প্রতিক ঘটনা: সম্প্রতি ঢাকা গেইট সংস্কারের পর নতুনভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।
-
অতীত পরিচিতি: মীর জুমলা গেইট, ময়মনসিংহ গেইট, রমনা গেইট।

0
Updated: 23 hours ago
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি হিসেবে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়-
Created: 1 week ago
A
ফার্নেস অয়েল
B
কয়লা
C
প্রাকৃতিক গ্যাস
D
ডিজেল
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত প্রধান জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের অবস্থা
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় প্রাকৃতিক গ্যাস। ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে ৪৯.০৭% গ্যাস ভিত্তিক, এবং ফার্নেস অয়েল ভিত্তিক উৎপাদন ২৬.৯৫%।
২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী, দেশের মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৬,৮৪৪ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানির ব্যবহারের ভাগ হলো:
-
গ্যাস: ৪৯.০৭%
-
ফার্নেস অয়েল: ২৬.৯৫%
-
কয়লা: ১১.৪৬%
-
ডিজেল: ৫.৪৯%
-
বিদ্যুৎ আমদানি: ৪.৯৪%
-
নবায়নযোগ্য জ্বালানি: ২.০৮%
উৎস: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪

0
Updated: 1 week ago
ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি লিঃ-এর উৎপাদিত সার-এর নাম কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
ইউরিয়া এবং এএসপি
B
ইউরিয়া
C
টিএসপি এবং এএসপি
D
ডিএপি
ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি লিমিটেড (NGFFL)
-
উৎপাদিত সার: ইউরিয়া এবং এ্যামোনিয়াম সালফেট (ASP)।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬১ সালে ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট জেলায় বাংলাদেশের প্রথম ইউরিয়া কারখানা হিসেবে স্থাপিত হয়।
-
পরবর্তীতে সম্প্রসারণ: ১৯৬৯ সালে এখানে এ্যামোনিয়াম সালফেট প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়।
-
বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা: ১,০৬,০০০ মেট্রিক টন।
-
বর্তমান অবস্থা:
-
২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়।
-
২০১৬ সালের ৩০ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
-
-
প্রতিস্থাপন: একই স্থানে নতুন প্রযুক্তিতে শাহজালাল ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি চালু করা হয়েছে।
উৎসঃ বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (BCIC) ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 weeks ago
নিচের কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র?
Created: 22 hours ago
A
ধীরে বহে মেঘনা
B
কলমিলতা
C
আবার তােরা মানুষ হ
D
হুলিয়া
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো বাংলা সিনেমায় যুদ্ধ ও তার প্রভাবকে জীবন্তভাবে তুলে ধরে। এই চলচ্চিত্রগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের বাস্তবতা, সামাজিক অবক্ষয়, এবং মানুষের মানসিক যন্ত্রণার চিত্র ফুটে উঠেছে।
মুক্তিযুদ্ধের ভেতরের নানামাত্রিক ঘটনা ও চরিত্রের আবেগকে বিভিন্ন পরিচালক তাদের নিজস্ব ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন।
-
হুলিয়া: এটি নির্মাণ করেছেন তানভীর মোকাম্মেল। চলচ্চিত্রটি ষাটের দশকে প্রগতিশীল সংগঠনের কর্মীদের ওপর পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে লেখা নির্মলেন্দু গুণের কবিতা অনুযায়ী নির্মিত। গল্পে হুলিয়া বুকে নিয়ে ঘরছাড়া এক তরুণের জীবনকে ক্যামেরার ফ্রেমে তুলে ধরা হয়েছে।
-
ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩): মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রের পরিচালক আলমগীর কবির। গল্পে ভারতীয় মেয়ে অনিতার প্রেমিক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয় এবং অনিতা ঢাকায় এসে যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে গভীরভাবে মর্মাহত হয়। এতে অভিনয় করেছেন বুলবুল আহমেদ, ববিতা, গোলাম মোস্তফা, আনোয়ার হোসেন, খলিল উল্লাহ প্রমুখ। চলচ্চিত্রটিতে গান রয়েছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এর কণ্ঠে।
-
তোরা মানুষ হ (১৯৭৩): পরিচালক খান আতাউর রহমান। এই চলচ্চিত্রে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয়ের চিত্র ফুটে উঠেছে। চরিত্র হিসেবে অভিনয় করেছেন ফারুক, রাইসুল ইসলাম আসাদ, ববিতা, রোজী আফসারী, রওশন জামিল প্রমুখ। গল্পে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্র ও তরুণদের কার্যকলাপ এবং একজন আদর্শবাদী অধ্যক্ষের দৃঢ়তা তুলে ধরা হয়েছে।
-
কলমীলতা: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পরিচালক শহীদুল হক খান।

0
Updated: 22 hours ago