“The Diary of Anne Frank” হলো এমন একটি সাহিত্যকর্ম যা বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এবং তাই এটি Non-fiction সাহিত্যের উদাহরণ হিসেবে গণ্য করা হয়। এই রচনাটি আনা ফ্রাঙ্কের ব্যক্তিগত জীবন, অভিজ্ঞতা ও যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির সত্য বর্ণনা প্রদান করে। নিচে এর ব্যাখ্যা এবং অন্যান্য সাহিত্যধারার সাথে তুলনা দেওয়া হলো।
-
"The Diary of Anne Frank" হলো Anne Frank-এর লেখা একটি ডায়েরি, যেখানে তিনি তাঁর জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন।
-
এটি কোনো কল্পকাহিনী নয়, বরং বাস্তব ঘটনার দলিল, তাই একে Non-fiction সাহিত্য হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
-
এই ডায়েরিটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত The Diary of a Young Girl নামে।
-
লেখক ছিলেন একজন ইহুদি কিশোরী, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নেদারল্যান্ডসে নাৎসি জার্মান দখলের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তাঁর পরিবারসহ প্রায় দুই বছর গোপনে লুকিয়ে ছিলেন (১৯৪২–১৯৪৪)।
-
লেখাগুলো অ্যামের্স্টারডামের একটি গোপন আশ্রয়স্থল থেকে লেখা, যেখানে তিনি নিজের ভয়, আশা, কষ্ট, প্রেম এবং যুদ্ধকালীন জীবনের অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন।
-
এই ডায়েরিটি শুধু একটি ব্যক্তিগত দলিল নয়, বরং যুদ্ধকালীন মানবিক অবস্থার এক অনন্য দলিল।
অন্য সাহিত্যধারার বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—
-
Fiction (কল্পকাহিনী): কল্পনার ওপর ভিত্তি করে রচিত সাহিত্য। এর চরিত্র, ঘটনা ও পরিস্থিতি লেখকের সৃজনশীলতার ফল। উদাহরণ: Pride and Prejudice, Oliver Twist।
-
Criticism (সাহিত্য সমালোচনা): সাহিত্যকর্মের বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন ও ব্যাখ্যা প্রদান। উদ্দেশ্য হলো কোনো সাহিত্যকর্মের গুণ, ভাবার্থ ও শৈলী অনুধাবন করা। উদাহরণ: An Essay on Criticism (Alexander Pope), Biographia Literaria (Samuel Taylor Coleridge)।
-
Drama (নাটক): অভিনয়ের জন্য রচিত সাহিত্য। সংলাপ ও ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে এর কাহিনি উপস্থাপিত হয়। উদাহরণ: Hamlet, Macbeth (Shakespeare), Othello।