“বঙ্গবন্ধু দ্বীপ” কোথায় অবস্থিত?
A
মেঘনা মােহনায়
B
সুন্দরবনের দক্ষিণে
C
পদ্মা এবং যমুনার সংযােগস্থলে
D
টেকনাফের দক্ষিণে
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধু দ্বীপ বাংলাদেশের সুন্দরবনের দক্ষিণে অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপ, যা পুটুনির দ্বীপ নামেও পরিচিত। এটি মংলা উপজেলার সুন্দরবনের ‘দুবলার চর’ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত।
১৯৯২ সালে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার সময় এক জন নীরব ভক্ত, মালেক ফরাজী, নতুনভাবে উদ্ভূত এই চরটি দেখতে পান এবং তখন থেকেই এটি জনমানবহীন ছিল।
-
বঙ্গবন্ধু দ্বীপ সুন্দরবনের দক্ষিণে অবস্থিত।
-
দ্বীপটি পুটুনির দ্বীপ নামেও পরিচিত।
-
এটি খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার সুন্দরবনের ‘দুবলার চর’ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
-
১৯৯২ সালে মাছ ধরার সময় মালেক ফরাজী নামের একজন মৎস শিকারী নতুন উদ্ভূত এই চরটি দেখতে পান।
-
তিনি জনমানবহীন এই দ্বীপটির নাম দেন ‘বঙ্গবন্ধু দ্বীপ’ এবং সেখানে একটি সাইনবোর্ড স্থাপন করেন।
-
২০০৪ সালের পর থেকে দ্বীপটির আয়তন ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে।
-
বঙ্গবন্ধু দ্বীপ বর্তমানে একটি নতুন পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে পরিচিত।
0
Updated: 1 month ago
জাপান- রাশিয়ার মধ্যে কোন্ দ্বীপটি নিয়ে বিরোধ বিদ্যমান?
Created: 2 weeks ago
A
ফকল্যান্ড দ্বীপ
B
দিয়াগো গার্সিয়া
C
কুড়িল দ্বীপপুঞ্জ
D
গ্রেট ব্যারিয়ার দ্বীপ
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ (Kuril Islands) নিয়ে জাপান ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ বিদ্যমান। এই দ্বীপপুঞ্জ প্রশান্ত মহাসাগরে, জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপ এবং রাশিয়ার কামচাটকা উপদ্বীপের মধ্যে অবস্থিত।
-
বিরোধের কারণ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন) কুরিল দ্বীপপুঞ্জ দখল করে নেয়। জাপান দাবি করে, এর দক্ষিণাঞ্চলের চারটি দ্বীপ—ইতুরুপ, কুনাশির, শিকোটান, এবং হাবোমাই—এর ঐতিহাসিক মালিকানা তাদের।
-
বর্তমান অবস্থা: বর্তমানে পুরো কুরিল দ্বীপপুঞ্জ রাশিয়ার প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তবে জাপান এই চারটি দ্বীপ ফেরত দাবি করে যাচ্ছে।
-
গুরুত্ব: এই বিরোধের কারণে এখনো পর্যন্ত জাপান ও রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেনি, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি সত্ত্বেও তাদের সম্পর্কের একটি অমীমাংসিত বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে।
0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের কোন দ্বীপটি প্রবাল দ্বীপ নামে খ্যাত?
Created: 1 month ago
A
নিঝুমদ্বীপ
B
সেন্ট মার্টিনস
C
হাতিয়া
D
কুতুবদিয়া
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বিখ্যাত। এটি বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে, কক্সবাজার জেলার টেকনাফের নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত।
দ্বীপটি প্রচুর নারিকেল গাছের জন্য স্থানীয়ভাবে নারিকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত। এখানে প্রবাল প্রাচীর, নানা প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী এবং বিপন্ন জলজ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষিত রয়েছে।
-
অবস্থান: বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে, বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে, কক্সবাজার জেলার টেকনাফে নাফ নদীর মোহনায়।
-
বিশেষ নাম: প্রচুর নারিকেল পাওয়া যায় বলে স্থানীয়ভাবে নারিকেল জিঞ্জিরা নামে পরিচিত।
-
প্রবাল দ্বীপ: এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।
-
জীববৈচিত্র্য: ইন্দো-প্যাসিফিক হ্যাম্পব্যাক ডলফিন, বিপন্ন তিমি হাঙরসহ অসংখ্য সামুদ্রিক প্রাণীর আবাসস্থল।
-
সীমানা: বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণ সীমানায় অবস্থিত।
দ্বীপটির আয়তন নিয়ে বিভিন্ন উৎসে ভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়।
-
টেকনাফ উপজেলা ওয়েবসাইট অনুযায়ী আয়তন ১৭ বর্গ কিলোমিটার।
-
কক্সবাজার জেলা ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে আয়তন প্রায় ৮ বর্গ কিলোমিটার এবং এটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বা।
-
সময় নিউজ রিপোর্টে দ্বীপটির দৈর্ঘ্য ৭.৩ কিলোমিটার এবং আয়তন প্রায় ৮ বর্গ কিলোমিটার বলা হয়েছে।
-
প্রথম আলো রিপোর্টে আয়তন ১৩ বর্গ কিলোমিটার উল্লেখ রয়েছে।
-
কিছু গবেষণা অনুযায়ী আয়তন ৮ বর্গ কিলোমিটার ধরা হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
মহেশখালী
B
নিঝুম দ্বীপ
C
সেন্ট মার্টিন
D
হাতিয়া
বাংলাদেশের বিশেষ দ্বীপসমূহ:
-
প্রবাল দ্বীপ: সেন্টমার্টিন (নারিকেল জিঞ্জিরা)।
-
পাহাড়ী দ্বীপ: মহেশখালী; আদিনাথ পাহাড় ও আদিনাথ মন্দির।
-
সন্দ্বীপ: প্রাচীনকালে বাণিজ্যিক জাহাজ নির্মাণ।
-
কুতুবদিয়া: বাতিঘর অবস্থান।
0
Updated: 1 month ago