A
ট-বর্গীয় ধ্বনির পরে তৎসম শব্দে ‘ণ’ লেখা হয়
B
ঋ, র, ষ-এর পরে সবসময় ‘ণ’ ব্যবহৃত হয়
C
ঔ, ও-এর পরে ‘ণ’ ব্যবহার হয়
D
বিদেশি শব্দে ’ণ’ হয়
উত্তরের বিবরণ
ণ-ত্ব বিধান:
বাংলা ভাষায় তৎসম শব্দের বানানে ণ-এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণ-ত্ব বিধান।
'ণ' ব্যবহারের নিয়ম:
-ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে তৎসম শব্দে সব সময় 'ণ' ব্যবহৃত হয়। যেমন: ঘণ্টা, কাণ্ড ইত্যাদি।
- ঋ, র, ষ - এর পরে 'ণ' হয়। যেমন: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ ইত্যাদি।
-কতকগুলো শব্দে স্বভাবতই 'ণ' হয়।
যেমন: চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, স্থাণু, ফণী, পিণাক ইত্যাদি।

0
Updated: 21 hours ago
শুদ্ধ বানান কোনটি?
Created: 6 days ago
A
অনির্বচ্যনীয়
B
অনির্বাচ্যনীয়
C
অনির্বচনীয়
D
অনির্বাচনীয়
অনির্বচনীয়
-
শুদ্ধ বানান: অনির্বচনীয়
-
পদভেদ: বিশেষণ
-
উৎপত্তি: সংস্কৃত শব্দ
অর্থ:
-
বর্ণনাতীত
-
অবর্ণনীয়
স্ত্রীবাচক রূপ: অনির্বচনীয়া
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান

0
Updated: 6 days ago
কোনটি ভাবসম্প্রসারেণর বৈশিষ্ট নয়?
Created: 5 days ago
A
একাধিক অনুচ্ছেদ
B
বাক্যের পুনরাবৃত্তি
C
প্রবাদ প্রবচেনর ব্যবহার
D
অভিমত প্রদান
ভাবসম্প্রসারণের বৈশিষ্ট্য নয় - বাক্যের পুনারাবৃত্তি করা। কোন মূলভাব বা মূল বক্তব্যকে ব্যাখা বিশ্লেষণ করে সহজ সরল ভাষায় উপস্থাপন করাকে ভাব সম্প্রসারণ বলে। ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় কতগুলা নিয়ম মানতে হয়। যেমন:
১/মূল ভাব, সম্প্রসারিত ভাব, মন্তব্য। - তিনটি অনুচ্ছেদ এ লেখা।
২/বাক্যের পুনারাবৃত্তি না ঘটা
৩/উক্তির ব্যবহার না করা।
৪/অনাকাঙ্ক্ষিত বাক্য ব্যবহার করে মূল ভাবকে বড় করা।
৫/ব্যাখার ভাষা সহজ, সরল, সাবলীল করা।

0
Updated: 5 days ago
সাধারণত পত্রের দুটি অংশ থাকে- এগুলো কী?
Created: 5 days ago
A
শিরোনাম ও পত্রগর্ভ
B
প্রেরক ও প্রাপকের ঠিকানা
C
লেখকের স্বাক্ষর ও নাম
D
প্রেরকের ঠিকানা
সাধারণত পত্রের দুইটি অংশ থাকে। যেমন: ১/শিরোনাম: শিরোনামের দুইটি অংশ থাকে। শিরোনামের মূল অংশ হচ্ছে প্রাপকের ঠিকানা। ২/পত্রগর্ভ:পত্রগর্ভকে পত্রের মূল অংশ বলা হয়।

0
Updated: 5 days ago