A
ডেনমার্ক
B
নরওয়ে
C
জার্মানি
D
সিঙ্গাপুর
উত্তরের বিবরণ
২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা World Justice Project (WJP) প্রকাশিত বৈশ্বিক আইনের শাসন সূচকে শীর্ষ দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয় ডেনমার্ক। এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের আইন ব্যবস্থা ও সুশাসনের অবস্থা মূল্যায়ন করে প্রতিবছর একটি সূচক প্রকাশ করে থাকে।
-
World Justice Project (WJP) একটি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান।
-
এটি বিশ্বব্যাপী আইন ব্যবস্থা ও সুশাসন নিয়ে কাজ করে।
-
২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশের আইন ব্যবস্থা ও সুশাসনের অবস্থা মূল্যায়ন করে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে।
-
প্রতিবেদনটি WJP Rule of Law Index শিরোনামে প্রকাশিত হয়।
আইনের শাসনের সূচক তৈরিতে যে ৮টি বিষয় বিবেচনা করা হয়:
-
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা
-
নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতার প্রয়োগ
-
জননিরাপত্তা
-
মৌলিক অধিকার
-
দুর্নীতি
-
সরকারি তথ্য প্রকাশ
-
দেওয়ানি বিচার
-
ফৌজদারি বিচার
World Justice Project Rule of Law Index 2023 অনুযায়ী:
-
প্রকাশকাল: অক্টোবর, ২০২৩
-
অন্তর্ভুক্ত দেশ: ১৪২টি
প্রতিবেদনের শীর্ষ দেশসমূহ:
-
ডেনমার্ক
-
নরওয়ে
-
ফিনল্যান্ড
সর্বনিম্ন অবস্থান: ভেনেজুয়েলা
বাংলাদেশের অবস্থান: ১২৭তম
উৎস: World Justice Project ওয়েবসাইট

0
Updated: 21 hours ago
কোন দেশের জাতীয় সংসদ দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট?
Created: 1 week ago
A
মিয়ানমার
B
চীন
C
সিঙ্গাপুর
D
ব্রুনাই
মিয়ানমার (বার্মা)
-
রাজধানী: নেপিদো
-
মুদ্রা: কিয়াট
-
প্রধান ভাষা: বার্মিজ
-
বর্তমান প্রেসিডেন্ট: মিন্ট সোয়ে
-
সীমান্ত রক্ষী বাহিনী: বর্ডার গার্ড পুলিশ (BGP)
-
আইনসভা: দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট
সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক ইতিহাস:
মিয়ানমার ১৯৬২ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রায় ৪৭ বছর ধরে জান্তা শাসনের অধীনে ছিল। ২০১১ সালে সামরিক বাহিনী সীমিত ক্ষমতা দিয়ে বেসামরিক সরকারের হাতে নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করে। ২০১৫ সালে অং সাং সু চি’র নেতৃত্বে এনএলডি দল নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। কিন্তু ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সাং সু চি ও তার সরকার উৎখাত হয়।
আইনসভা কাঠামো:
মিয়ানমারের আইনসভা দুই কক্ষে বিভক্ত:
-
নিম্নকক্ষ: পিথু হুততাও
-
উচ্চকক্ষ: অ্যামিয়োথা হুততাও
তুলনামূলক তথ্য:
চীন, সিঙ্গাপুর, ও ব্রুনাই-এর আইনসভা এককক্ষ বিশিষ্ট।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 week ago
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমাণ অর্থ মঞ্জুর করেছে?
Created: 2 weeks ago
A
৮০ বিলিয়ন ডলার
B
১০০ বিলিয়ন ডলার
C
১৫০ বিলিয়ন ডলার
D
২০০ বিলিয়ন ডলার
গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (Green Climate Fund)
গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (GCF) গঠিত হয় ২০১০ সালে, যার মূল উদ্দেশ্য হলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলিকে সহায়তা করা।
ফান্ডটির মাধ্যমে এসব দেশকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয় যাতে তারা কার্বন নির্গমন কমাতে পারে এবং জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়।
ফান্ডটি প্রথম ঘোষণা করা হয় মেক্সিকোর ক্যানকুনে অনুষ্ঠিত COP-16 সম্মেলনে, যেখানে বিশ্বের নেতারা বৈশ্বিক উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার প্রতি সম্মতি জানায়। সম্মেলনের সময়, দরিদ্র দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
সদর দফতর: ইনচন, দক্ষিণ কোরিয়া।
উৎস: Green Climate Fund ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
পিং পং এর অর্থ হচ্ছে:
Created: 1 week ago
A
ভলিবল
B
টেবিল টেনিস
C
বাস্কেট বল
D
লন টেনিস
পিং পং (Ping Pong)
পিং পং হলো টেবিল টেনিসের অন্য নাম। এটি একটি ইনডোর খেলা, যেখানে ছোট ও হালকা বল এবং ছোট ব্যাট ব্যবহার করা হয়।
পিং পং কূটনীতি (Ping Pong Diplomacy)
-
পিং পং কূটনীতির মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে ২০ বছরের বৈরি সম্পর্ক শেষ হয়।
-
১৯৭১ সালে জাপানের নাগোয়াতে ৩১তম বিশ্ব টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়।
-
ওই টুর্নামেন্টে মার্কিন টেবিল টেনিস দলকে চীন আমন্ত্রণ জানায়।
-
এটি ১৯৪৯ সালের পর মার্কিন প্রতিনিধিদের চীনে প্রথম সফর ছিল।
-
ঐতিহাসিক এই সফরের পর চীন-মার্কিন সম্পর্কের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়।
-
এর ফলস্বরূপ, ১৯৭২ সালের জুলাইতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন চীন সফরে যান।
-
এর পরই দুই দেশের বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়।
-
এই ঘটনাকে ‘পিং পং কূটনীতি’ নামে পরিচিতি লাভ করে।
-
পিং পং কূটনীতি চীনের জনগণকে অনুপ্রাণিত করেছিল এবং দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উল্লেখযোগ্য: যেহেতু খেলা চীনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, তাই এটি বিশেষভাবে চীনের সঙ্গে সম্পর্কিত।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 week ago