A
ট্রপোমণ্ডল ও মেসোমণ্ডল
B
মেসোমণ্ডল ও এক্সোমণ্ডল
C
তাপমণ্ডল ও এক্সোমণ্ডল
D
স্ট্রাটোমণ্ডল ও তাপমণ্ডল
উত্তরের বিবরণ
বায়ুমণ্ডল হলো পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠ এবং তার আশেপাশে আবর্তিত গ্যাসীয় মণ্ডল, যা নানাপ্রকার গ্যাস, জলীয়বাষ্প, ধূলিকণা ও কণিকা দ্বারা গঠিত। এর গঠন, উষ্ণতার পার্থক্য এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের ভিন্নতার কারণে বায়ুমণ্ডলকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা হয়েছে।
-
বায়ুমণ্ডলের প্রধান স্তরসমূহ (ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে): ট্রপোমণ্ডল, স্ট্রাটোমণ্ডল, মেসোমণ্ডল, তাপমণ্ডল, এক্সোমণ্ডল
-
এই স্তরগুলোকে প্রধানত দুইটি ভাগে বিভক্ত করা হয়: সমমণ্ডল (হোমোস্ফিয়ার) এবং বিষমমণ্ডল (হেট্যারোস্ফিয়ার)
সমমণ্ডল বা হোমোস্ফিয়ার:
-
ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত
-
এই মণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের অনুপাত প্রায় সমান থাকে
-
অন্তর্ভুক্ত স্তরসমূহ: ট্রপোমণ্ডল, স্ট্রাটোমণ্ডল, মেসোমণ্ডল
বিষমমণ্ডল বা হেট্যারোস্ফিয়ার:
-
সমমণ্ডলের উপরে অবস্থিত
-
বিভিন্ন গ্যাসের অনুপাত অসমান থাকে
-
অন্তর্ভুক্ত স্তরসমূহ: তাপমণ্ডল, এক্সোমণ্ডল
-
বিস্তৃত: প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 23 hours ago
ধান চাষের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হচ্ছে -
Created: 5 days ago
A
১৬° থেকে ৩০° সেলসিয়াস
B
১৬° থেকে ৩৩° সেলসিয়াস
C
১৬° থেকে ২৮° সেলসিয়াস
D
১৬° থেকে ৩২° সেলসিয়াস
ধান চাষ:
-
তাপমাত্রা: ১৬°–৩০° সেলসিয়াস
-
বৃষ্টিপাত: ১০০–২০০ সেন্টিমিটার
-
নদী অববাহিকায় পলিমাটি বিশেষ উপযোগী → ধান বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে।
পাট চাষ:
-
তাপমাত্রা: ২০°–৩৫° সেলসিয়াস
-
বৃষ্টিপাত: ১৫০–২৫০ সেন্টিমিটার
-
উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া পছন্দ।
গম চাষ:
-
তাপমাত্রা: ১৬°–২২° সেলসিয়াস
-
বৃষ্টিপাত: ৫০–৭৫ সেন্টিমিটার
-
বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিহীন মৌসুমে পানিসেচের মাধ্যমে ভালো ফলন।

0
Updated: 5 days ago
ট্রপোমন্ডলের বৈশিষ্ট্য নয় কোনটি?
Created: 5 days ago
A
উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বেড়ে যায়।
B
সাধারণভাবে প্রতি ১,০০০ মিটার উচ্চতায় ৬° সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়।
C
এই স্তরেই ওজোন গ্যাসের স্তর বেশি পরিমাণে আছে।
D
নিচের দিকের বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকে।
ট্রপোমণ্ডল (Troposphere):
-
বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তর, ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে লেগে আছে।
-
মেঘ, বৃষ্টি, বজ্রপাত, ঝড়, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা ইত্যাদি এই স্তরে সৃষ্টি হয়।
-
ভূপৃষ্ঠ থেকে বিস্তৃতি: নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৬-১৯ কিমি, মেরু অঞ্চলে প্রায় ৮ কিমি।
-
শেষ প্রান্তের অংশকে বলা হয় ট্রপোবিরতি (Tropopause)।
বৈশিষ্ট্য:
১. উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে বায়ুর ঘনত্ব ও তাপমাত্রা কমে (প্রতি ১,০০০ মিটারে গড়ে ৬°সে হ্রাস)।
২. উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বৃদ্ধি পায়।
৩. নিচের অংশে জলীয়বাষ্প বেশি থাকে।
৪. ধূলিকণার কারণে সমগ্র বায়ুমণ্ডলের প্রায় ৭৫% ওজন এই স্তরে বিদ্যমান।
৫. ট্রপোবিরতিতে তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে -৫৪°সে এর নিচে।

0
Updated: 5 days ago