ফরাসি বিপ্লব আধুনিক ইউরোপের রাজনৈতিক, সামাজিক ও চিন্তার জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। এর মূল স্লোগান ছিল ‘স্বাধীনতা, সাম্য, মৈত্রী’।

প্রধান তথ্য:

• শুরু: ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই, বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে

• স্থায়ীত্ব: প্রায় ১০ বছর

• মূল ঘটনার স্থান: প্যারিস, যেখানে শ্রমিক ও সাধারণ জনগণ খাদ্যের দাবিতে বাস্তিল দুর্গ আক্রমণ করে

• ফ্রান্সের রাজা: ষোড়শ লুই

• ফরাসি বিপ্লবের শিশু বা উজ্জীবক ব্যক্তি: নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

• বিপ্লবের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন দার্শনিকরা: রুশো ও ভলতেয়ার

উৎস: 

কূটনৈতিক পদ ও শর্তসমূহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ ও সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে।

• রাষ্ট্রদূত: এক রাষ্ট্র কর্তৃক অন্য দেশে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনৈতিক কর্মকর্তা।

• হাইকমিশনার: কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনীতিক।

• অ্যাম্বাসেডর: জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর সর্বোচ্চ কূটনৈতিক কর্মকর্তা।

• চার্জ দ্য অ্যাফেয়ারস: রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে নিযুক্ত অস্থায়ী প্রধান।

• Persona-non-grata: কোনো কূটনীতিককে কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা।

ক্রিমিয়ার যুদ্ধ চলেছিল ১৮৫৩ থেকে ১৮৫৬ সাল পর্যন্ত। এই যুদ্ধ রাশিয়ার এবং তুরস্ক (অটোমান সাম্রাজ্য)-এর মিত্রশক্তি ব্রিটেন, ফ্রান্স ও সারডিনিয়া-এর মধ্যে সংঘটিত হয়।

যুদ্ধের মূল তথ্য:

• ১৮৫৩ সালে রাশিয়া ইউরোপের তুর্কি এলাকায় আক্রমণ চালায়, যা যুদ্ধের সূচনা।

• রাশিয়ার উদ্দেশ্য ছিল দারদানেলিস প্রণালীতে যুদ্ধ জাহাজ চলাচলের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং তুরস্কের খ্রিস্টানদের রক্ষা করার অজুহাত দেখানো।

• তুরস্কের সহায়তায় ব্রিটেন ও ফ্রান্স যুদ্ধের মধ্যে প্রবেশ করে।

• যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে ১৮৫৬ সালে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে।

• এই যুদ্ধে রাশিয়া পরাজিত হয় এবং বিজয়ী হয় ফ্রান্স, ব্রিটেন ও অটোমান সাম্রাজ্য।

উৎস: