শেনজেন ভুক্ত দেশের সংখ্যা কত? (আগস্ট, ২০২৫)
A
২৮টি
B
২৯টি
C
৩০টি
D
৩১টি
উত্তরের বিবরণ
শেনজেন অঞ্চল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ব্যক্তিদের অবাধ চলাচলের অনুমতি প্রদান করে।
-
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮৫ সালে, স্থান: লুক্সেমবার্গের শেনজেন শহর
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ২৬ মার্চ ১৯৯৫, যার মাধ্যমে ভিসামুক্ত ইউরোপের যাত্রা শুরু হয়
-
শেনজেন ভুক্ত দেশ সংখ্যা: ২৯টি (আগস্ট, ২০২৫)
-
সর্বশেষ যোগদানকারী দেশ: রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া, যোগদানের তারিখ: ১ জানুয়ারি ২০২৫
উল্লেখযোগ্য:
-
লিচেনস্টাইন, আইসল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড এবং নরওয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত না হলেও শেনজেনভুক্ত দেশের তালিকায় রয়েছে
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ কোথায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 3 weeks ago
A
ভারত
B
নেপাল
C
ভুটান
D
বাংলাদেশ
২০ আগস্ট থেকে ভুটানে শুরু হয়েছে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ, যা ১২ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করবে চারটি দল: বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান এবং নেপাল।
-
প্রতিটি দল রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে সবাই সবার বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলবে।
-
রাউন্ড শেষে যারা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকবে, তাদেরকে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, বাংলাদেশ ২০২৩ সালে নিজেদের মাটিতে অনুষ্ঠিত একই টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিল।
-
টুর্নামেন্টের ইতিহাসে একমাত্র আমন্ত্রিত দল হিসেবে অংশ নেওয়া রাশিয়া শিরোপা জিতেছিল।
0
Updated: 3 weeks ago
Track-II ডিপ্লমেসি বলতে কী বোঝায়?
Created: 1 month ago
A
সরকারি পর্যায়ে কূটনৈতিক আলোচনা
B
বেসরকারি পর্যায়ে বা অনানুষ্ঠানিক কূটনৈতিক উদ্যোগ
C
গোপন সামরিক চুক্তি
D
বাণিজ্যিক আলোচনার মাধ্যমে কূটনীতি
Track-II diplomacy হলো বেসরকারি বা অনানুষ্ঠানিক কূটনৈতিক উদ্যোগ, যা সরকারি পর্যায়ের আলোচনার (Track-I diplomacy) পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমে সংঘাত নিরসন, পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধি এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা লক্ষ্য করা হয়।
-
প্রকৃতি: বেসরকারি পর্যায়ের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা
-
অংশগ্রহণকারী: বেসরকারি ব্যক্তি, শিক্ষাবিদ, গবেষক, অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক, এবং সিভিল সোসাইটি
-
লক্ষ্য: সংঘাত নিরসন, পারস্পরিক বোঝাপড়া বৃদ্ধি, শান্তি প্রতিষ্ঠা
-
সম্পর্ক: Track-I diplomacy বা সরকারি পর্যায়ের আলোচনার পরিপূরক
0
Updated: 1 month ago
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থঙ্কর কে ছিলেন?
Created: 2 months ago
A
মহাবীর
B
নেমিনাথ
C
ঋষভনাথ
D
পার্শ্বনাথ
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
জৈনধর্ম (Jainism)
-
মূল তথ্য:
-
ভারতীয় উপমহাদেশের একটি প্রাচীন ধর্ম।
-
বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মমতগুলোর মধ্যে অন্যতম।
-
“জৈন” শব্দটি এসেছে সংস্কৃত “জিন” থেকে, যার অর্থ জয়ী।
-
-
ধর্মগ্রন্থ ও সম্প্রদায়:
-
প্রধান ধর্মগ্রন্থ: দ্ব্বাদশ অঙ্গ
-
প্রধান দুটি সম্প্রদায়: শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর
-
জৈনধর্মের মূল নীতি
-
যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি জয় করে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান লাভ করেছে, তাকে জিন বলা হয়।
-
জিনদের আচরণ ও শিক্ষা অনুসরণকারীদের বলা হয় জৈন।
-
ধর্মগুরুদের বলা হয় তীর্থঙ্কর।
-
ইতিহাসে ২৪ তীর্থঙ্করের উল্লেখ রয়েছে।
-
প্রথম তীর্থঙ্কর: ঋষভনাথ
-
সর্বশেষ তীর্থঙ্কর: মহাবীর
মহাবীর ও জৈনধর্মের প্রচার
-
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে জৈনধর্মের প্রধান প্রচারক: মহাবীর (২৪তম তীর্থঙ্কর)
-
মহাবীরকে অনেক সময় ভুলবশত ধর্মপ্রবর্তক মনে করা হয়, কিন্তু তিনি শুধুমাত্র ধর্মের প্রচারক ছিলেন।
-
মহাবীরের পূর্বসূরি:
-
২৩তম তীর্থঙ্কর: পার্শ্বনাথ
-
২২তম তীর্থঙ্কর: নেমিনাথ
-
উৎস: Britannica, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (ষষ্ঠ শ্রেণি)
0
Updated: 2 months ago