রুশ বিপ্লবের দ্বিতীয় পর্যায় কোনটি?
A
জুলাই বিপ্লব
B
সেপ্টেম্বর বিপ্লব
C
অক্টোবর বিপ্লব
D
নভেম্বর বিপ্লব
উত্তরের বিবরণ
রুশ বিপ্লব ১৯১৭ সালে সংঘটিত হয়, যেখানে মূলত দুটি বড় বিপ্লব ঘটে। এই দুটি বিপ্লব হলো ফেব্রুয়ারি বিপ্লব এবং বলশেভিক বিপ্লব, যেগুলোকে একত্রে ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লব বলা হয়।
-
ফেব্রুয়ারি বিপ্লব
-
রুশ বিপ্লবের প্রথম ধাপকে ফেব্রুয়ারি বিপ্লব বলা হয়
-
এর ফলে জার দ্বিতীয় নিকোলাস ক্ষমতাচ্যুত ও বন্দি হন
-
১৯১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে পেট্রোগ্রাদে (বর্তমান সেন্ট পিটার্সবার্গ) খাদ্য সংকটকে কেন্দ্র করে দাঙ্গা শুরু হয়
-
সেনাবাহিনী বিদ্রোহীদের সমর্থন দিলে নিকোলাস বাধ্য হয়ে সিংহাসন ত্যাগ করেন
-
এই বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ার রাজতন্ত্রের পতন ঘটে
-
-
বলশেভিক বিপ্লব বা অক্টোবর বিপ্লব
-
রুশ বিপ্লবের দ্বিতীয় ধাপ হলো বলশেভিক বা অক্টোবর বিপ্লব
-
এর ফলে লেনিনের নেতৃত্বে রাশিয়ায় বিশ্বের প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়
-
এই বিপ্লবের প্রধান নেতা ছিলেন ভ্লাদিমির লেনিন ও লিওন ট্রটস্কি
-
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন চুক্তিতে ইরাক ও ইরান অংশগ্রহণ করেছিল?"
Created: 1 month ago
A
ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তি
B
তাসখন্দ চুক্তি
C
আলজিয়ার্স চুক্তি
D
কোনটি নয়
আলজিয়ার্স চুক্তি
▪ শাত-ইল-আরব ও ইরানের কোহেস্তানকে কেন্দ্র করে ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অবস্থার অবসানের লক্ষ্যে আলজেরিয়ার মধ্যস্থতায় “আলিজিয়ার্স চুক্তি” স্বাক্ষরিত হয়।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরের তারিখ:- ১৩ জুন, ১৯৭৫ সাল।
▪ চুক্তি অনুমোদন:- ১৯৭৬ সাল (উভয় দেশ কর্তৃক)।
▪ চুক্তির পক্ষ:- ইরান ও ইরাক।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরকারী:- ইরানের পক্ষে - শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভী এবং ইরাকের পক্ষে - ভাইস প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন
▪ চুক্তি অকার্যকর:- ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ সাল। (ইরাক কর্তৃক ইরান আক্রমনের মধ্য দিয়ে।)
▪ চুক্তির লক্ষ্য:- ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত পরিস্তিতিতে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান, ইরান ও ইরাক কর্তৃক কুর্দিশ বিদ্রোহ দমন ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
• তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তির পক্ষ সমূহ ভারত ও পাকিস্তান।
• ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তির পক্ষ সমূহ মিশর ও ইসরায়েল।
0
Updated: 1 month ago
নতুন সদস্য দেশ অন্তর্ভুক্তি (Open Door Policy) ন্যাটোর কোন অনুচ্ছেদে অলোকপাত করা হয়েছে?
Created: 3 weeks ago
A
অলোকপাত
B
অনুচ্ছেদ ১৪
C
অনুচ্ছেদ ১০
D
অনুচ্ছেদ ৫
ন্যাটো (NATO) হলো একটি রাজনৈতিক ও সামরিক জোট, যার পূর্ণরূপ হলো North Atlantic Treaty Organization।
ন্যাটো:
-
সংস্থাটি ১৯৪৯ সালে যৌথ নিরাপত্তার নীতির ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
ন্যাটোর সদর দপ্তর অবস্থিত বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে।
-
বর্তমান মহাপরিচালক: Mark Rutte (আগস্ট ২০২৫ অনুযায়ী)।
-
প্রতিষ্ঠার সময় ন্যাটোর প্রাথমিক সদস্য সংখ্যা ১২টি দেশ ছিল। পরবর্তীতে আরও দেশ যোগ হওয়ায় সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
-
ন্যাটোর দুইটি মুসলিম দেশ: তুরস্ক (১৯৫২) এবং আলবেনিয়া (২০০৯)।
-
সর্বশেষ, ২০২৪ সালে সুইডেন ন্যাটোর সদস্য হিসেবে যোগ দেয়।
-
বর্তমানে ন্যাটোর সদস্য সংখ্যা ৩২টি।
-
ন্যাটোর অনুচ্ছেদ-১০ অনুযায়ী Open Door Policy বা নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তি নীতি কার্যকর, যার অধীনে নতুন রাষ্ট্র ন্যাটোতে যোগ দিতে পারে।
0
Updated: 3 weeks ago
ব্রিকসের সর্বশেষ সম্মেলন কোন দেশে অনুষ্ঠিত হয়? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
ভারত
B
ব্রাজিল
C
দক্ষিণ আফ্রিকা
D
চীন
BRICS হলো একটি আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক জোট, যা প্রধানত emerging economies-এর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে গঠিত।
-
পূর্ণরূপ: Brazil, Russia, India, China, South Africa
-
পূর্বনাম: BRIC
-
সদরদপ্তর: নেই
-
বর্তমান সদস্য দেশ [আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী]: ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE), ইরান, সৌদি আরব, মিশর, ইথিওপিয়া ও ইন্দোনেশিয়া
-
সর্বশেষ সম্মেলন: ১৭তম BRICS সম্মেলন, ৬-৭ জুলাই, ২০২৫, রিও ডি জেনেইরো, ব্রাজিল
পর্যবেক্ষক দেশসমূহ
-
আলজেরিয়া, তুরস্ক ও ভিয়েতনাম
-
তারা BRICS-এর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী মতামত বা সহযোগিতা প্রদান করে
উৎস:
0
Updated: 1 month ago