A
মুনির চৌধুরী
B
জহির রায়হান
C
সৈয়দ শামসুল হক
D
হাসান হাফিজুর রহমান
উত্তরের বিবরণ
‘আরেক ফাল্গুন’ উপন্যাস
-
বিখ্যাত উক্তি: "আসছে ফাল্গুনে আমরা কিন্তু দ্বিগুণ হবো।"
-
উপন্যাসটি রচনা করেছেন জহির রায়হান, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে।
-
প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে।
-
মূল বিষয়: ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত চলমান আন্দোলন, জনতার সম্মিলন, ছাত্রছাত্রীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ, এবং তাদের প্রেম-প্রণয়।
-
বিখ্যাত সংলাপের মাধ্যমে উপন্যাসের সমাজ ও আন্দোলনভিত্তিক প্রেক্ষাপট ফুটে উঠেছে।
উল্লেখযোগ্য চরিত্রসমূহ:
-
মুমিন
-
আসাদ
-
রসুল
-
সালমা
জহির রায়হান
-
জন্ম: ১৯৩৫ সালে ফেনী জেলার মজিপুর গ্রামে।
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ।
-
তিনি ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং লেখক।
-
হাজার বছর ধরে উপন্যাসের জন্য তিনি আদমজী পুরস্কার লাভ করেছেন।
-
১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রদান করা হয়।
জহির রায়হানের রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসসমূহ:
-
শেষ বিকেলের মেয়ে
-
হাজার বছর ধরে
-
আরেক ফাল্গুন
-
বরফ গলা নদী
-
আর কত দিন
-
কয়েকটি মৃত্যু
তাঁর পরিচালিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ:
-
সোনার কাজল
-
কাঁচের দেয়াল
-
বেহুলা
-
জীবন থেকে নেয়া
-
আনোয়ারা
-
সঙ্গম
-
বাহানা

0
Updated: 18 hours ago
ব্যাংক কোম্পানি আইন কত সালে কার্যকর হয়?
Created: 2 days ago
A
১৯৮১ সালে
B
১৯৯০ সালে
C
১৯৯১ সালে
D
১৯৯৯ সালে
ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১
-
প্রণয়ন ও কার্যকর: ১৯৯১ সালে কার্যকর
-
উদ্দেশ্য:
-
ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা।
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রমের স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি।
-
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং জনস্বার্থ রক্ষা করা।
-
-
বিধান ও বিষয়বস্তু:
-
ব্যাংক-কোম্পানীর কার্যক্রম, শেয়ার, পরিচালনা পর্ষদ, লাইসেন্স, নিরীক্ষা।
-
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিধান।
-
-
সংশোধন:
-
২০২৩ সালে আইনটি অধিকতর সংশোধন করা হয়েছে, যাতে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ হয়।
-
উৎস: বাংলাদেশ ব্যাংক ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 days ago
বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান- [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 18 hours ago
A
১ম
B
২য়
C
৩য়
D
৪র্থ
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন
-
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন শুরু হয় ১৯৪৮ সালে।
-
জাতিসংঘের নিজস্ব শান্তিরক্ষা বাহিনী নেই; সদস্য সংগ্রহ করা হয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে।
-
১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে।
-
১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ দুটি অপারেশনে অংশগ্রহণ করে:
-
ইরাক-ইরান (UNIIMOG)
-
নামিবিয়া (UNTAG)
-
-
UNIIMOG মিশনে ১৫ জন সদস্য প্রেরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তিরক্ষী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শান্তিরক্ষা মিশনে সবচেয়ে বেশি শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ হলো নেপাল।
-
নেপালের মোট শান্তিরক্ষী: ৬,১১৯ জন
-
-
দ্বিতীয় অবস্থানে আছে রুয়ান্ডা।
-
বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে, পাঁচ হাজার ৬৮৬ জন শান্তিরক্ষী পাঠানো সহ।

0
Updated: 18 hours ago
মীর শওকত আলী মুক্তিযুদ্ধের কত নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন?
Created: 2 days ago
A
২ নং
B
৪ নং
C
৫ নং
D
৯ নং
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহ
১. ৫ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল) ও জেলার পূর্বসীমা পর্যন্ত
-
সদরদপ্তর: বাঁশতলা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
২. ১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল (বেলোনিয়া বুলগের মুহুরী নদীর তীরে)
-
সদরদপ্তর: হরিণা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মুন্সী আব্দুর রব
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান (পরবর্তীতে মেজর রফিকুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত)
৩. ২ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: ঢাকা, কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলা, নোয়াখালী জেলার অংশ
-
সদরদপ্তর: মেলাঘর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর খালেদ মোশাররফ (পরবর্তীতে মেজর এটিএম হায়দার)
৪. ৩ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে চূড়ামনকাঠি (শ্রীমঙ্গল) থেকে সিলেট এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল
-
সদরদপ্তর: হেজামারা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর কে এম শফিউল্লাহ (পরবর্তীতে মেজর এএনএম নুরুজ্জামান)
৫. ৪ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা থেকে দক্ষিণে কানাইঘাট থানা (১০০ মাইল সীমান্ত এলাকা)
-
সদরদপ্তর: প্রথমে করিমগঞ্জ, পরে আসামের মাসিমপুর
-
বীরশ্রেষ্ঠ: হামিদুর রহমান
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর চিত্তরাজন দত্ত (পরবর্তীতে ক্যাপ্টেন এ রব)
৬. ৬ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
-
সদরদপ্তর: বুড়ি মাড়ি (বাংলাদেশের একমাত্র অভ্যন্তরীণ সদরদপ্তর)
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খেদেমুল বাশার
৭. ৭ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া ও দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাংশ
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
-
সদরদপ্তর: তরঙ্গপুর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর নজরুল হক (পরবর্তীতে সুবেদার মেজর এ রব ও মেজর কাজী নুরুজ্জামান)
৮. ৮ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: কুষ্টিয়া, যশোর থেকে খুলনা, সাতক্ষীরা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মোস্তফা কামাল, নূর মোহাম্মদ শেখ
-
সদরদপ্তর: কল্যাণী
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর)
৯. ৯ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: বরিশাল ও পটুয়াখালি জেলা, খুলনা ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ
-
সদরদপ্তর: বশিরহাট
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম জলিল (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন)
১০. ১০ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় এলাকা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: রুহুল আমিন
১১. ১১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: টাঙ্গাইল জেলা ও কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা
-
সদরদপ্তর: মহেন্দ্রগঞ্জ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম আবু তাহের
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 days ago